ওকলাহোমায় ফের টর্নেডো, এবার পাঁচজন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যে গত শুক্রবার আবারও টর্নেডো আঘাত হেনেছে। এবারের টর্নেডোর আঘাতে মা ও শিশুসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছে। বেশ কয়েকজন আহতও হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।
মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের ওপর দিয়েও টর্নেডো বয়ে গেছে। মিসৌরির গভর্নর অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
সপ্তাহ দুয়েক আগে শক্তিশালী টর্নেডোর আঘাতে ওকলাহোমা সিটির মুর শহরতলি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ওই ঘটনায় অন্তত ২৪ জনের প্রাণহানি হয়। দেশটির আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, এবারের টর্নেডো আগেরটির মতো ভয়ংকর ছিল না।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মুর শহরতলির কাছেই টর্নেডো আঘাত হানে। এ সময় বহু মানুষ গাড়িতে আটকা পড়ে। যানবাহন চলাচলেও চরম বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। অন্তত ৬০ হাজার বাড়িঘর বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। ঝড়ের সঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যার সৃষ্টি হয়। অনেক সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। কোথাও কোথাও পানির উচ্চতা ছিল চার ফুট পর্যন্ত।
পুলিশের একজন মুখপাত্র জানান, টর্নেডোর আঘাতে ওকলাহোমা সিটির কাছে একটি মহাসড়কে গাড়ির মধ্যেই ওই মা ও শিশুর মৃত্যু হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ট্রাক উল্টে যায়।
ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ চিকিৎসা কর্মকর্তার কার্যালয়ের মুখপাত্র অ্যামি এলিয়ট বলেন, মা ও শিশু ছাড়া ইউনিয়ন সিটিতে দুজন এবং ওকলাহোমা সিটির পশ্চিমের এল রেনোতে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
ব্যান্ডি ভ্যানালফেন নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘টর্নেডোর সময় আমি যানজটে আটকা পড়ি। এ সময় সাইরেনের আওয়াজে ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। আকাশে বিদ্যুতের প্রচণ্ড ঝলকানি দেখতে পাই। আমি রাস্তার পাশ দিয়ে দ্রুত গাড়ি চালাতে থাকি। অনেকে মাঠের ওপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দেন।’
ওকলাহোমা সিটির মেয়র মিক করনেট বলেন, টর্নেডোর সময় অনেক মানুষ বিভ্রান্তের মতো আচরণ করেছে। এতে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
ওকলাহোমা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত। এটি দেশটির এমন একটি অংশে অবস্থিত, যাকে ‘টর্নেডো গলিপথ’ বলা হয়। সেখানে প্রতিবছর এক হাজার দুই শর মতো টর্নেডো আঘাত হানে। তবে এর অধিকাংশই অপেক্ষাকৃত ছোট।
মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের ওপর দিয়েও টর্নেডো বয়ে গেছে। মিসৌরির গভর্নর অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
সপ্তাহ দুয়েক আগে শক্তিশালী টর্নেডোর আঘাতে ওকলাহোমা সিটির মুর শহরতলি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ওই ঘটনায় অন্তত ২৪ জনের প্রাণহানি হয়। দেশটির আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, এবারের টর্নেডো আগেরটির মতো ভয়ংকর ছিল না।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মুর শহরতলির কাছেই টর্নেডো আঘাত হানে। এ সময় বহু মানুষ গাড়িতে আটকা পড়ে। যানবাহন চলাচলেও চরম বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। অন্তত ৬০ হাজার বাড়িঘর বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। ঝড়ের সঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যার সৃষ্টি হয়। অনেক সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। কোথাও কোথাও পানির উচ্চতা ছিল চার ফুট পর্যন্ত।
পুলিশের একজন মুখপাত্র জানান, টর্নেডোর আঘাতে ওকলাহোমা সিটির কাছে একটি মহাসড়কে গাড়ির মধ্যেই ওই মা ও শিশুর মৃত্যু হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ট্রাক উল্টে যায়।
ওকলাহোমা অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ চিকিৎসা কর্মকর্তার কার্যালয়ের মুখপাত্র অ্যামি এলিয়ট বলেন, মা ও শিশু ছাড়া ইউনিয়ন সিটিতে দুজন এবং ওকলাহোমা সিটির পশ্চিমের এল রেনোতে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
ব্যান্ডি ভ্যানালফেন নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘টর্নেডোর সময় আমি যানজটে আটকা পড়ি। এ সময় সাইরেনের আওয়াজে ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। আকাশে বিদ্যুতের প্রচণ্ড ঝলকানি দেখতে পাই। আমি রাস্তার পাশ দিয়ে দ্রুত গাড়ি চালাতে থাকি। অনেকে মাঠের ওপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দেন।’
ওকলাহোমা সিটির মেয়র মিক করনেট বলেন, টর্নেডোর সময় অনেক মানুষ বিভ্রান্তের মতো আচরণ করেছে। এতে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
ওকলাহোমা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত। এটি দেশটির এমন একটি অংশে অবস্থিত, যাকে ‘টর্নেডো গলিপথ’ বলা হয়। সেখানে প্রতিবছর এক হাজার দুই শর মতো টর্নেডো আঘাত হানে। তবে এর অধিকাংশই অপেক্ষাকৃত ছোট।
No comments