ব্রাজিলে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে
ব্রাজিলে গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। আরও বহু লোক নিখোঁজ রয়েছে। মৃত্যের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা গতকাল শুক্রবার এ কথা জানিয়েছেন।
উদ্ধার কর্মীরা উপদ্রুত এলাকায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। এ অভিযানে নিখোঁজদের স্বজনেরাও যোগ দিয়েছেন। এখন পর্যন্ত এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রায় ১৪ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়েছে। রাস্তাঘাট ও সেতু বিধ্বস্ত হওয়ায় দুর্যোগকবলিত এলাকায় যোগাযোগ রক্ষা ও উদ্ধারকাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। কয়েকটি এলাকায় টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
১৯৬৭ সালের পর ব্রাজিলের মানুষ এমন ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর দেখেনি। ব্রাজিলের নতুন প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ উপদ্রুত এলাকা পরিদর্শন করে সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকায় ৪২ কোটি ডলারের জরুরি ত্রাণ সাহায্য পাঠানো হয়েছে।
বন্যা ও ভূমিধসে রিও ডি জেনিরোর পার্শ্ববর্তী নোভা ফ্রিবুরগো, সেরানা, পেট্রোপোলিস ও তেরেসোপোলিস সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত নোভা ফ্রিবুরগো এলাকায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০১ জন, তেরেসোপোলিসে ১৭৫ জন এবং পেট্রোপোলিসে ৩৯ জন। বন্যাক্রান্ত অন্যান্য এলাকায় বাকি প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী কয়েক দিনে আরও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে।
উদ্ধার কর্মীরা উপদ্রুত এলাকায় নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। এ অভিযানে নিখোঁজদের স্বজনেরাও যোগ দিয়েছেন। এখন পর্যন্ত এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রায় ১৪ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়েছে। রাস্তাঘাট ও সেতু বিধ্বস্ত হওয়ায় দুর্যোগকবলিত এলাকায় যোগাযোগ রক্ষা ও উদ্ধারকাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে ক্ষতির সঠিক পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। কয়েকটি এলাকায় টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
১৯৬৭ সালের পর ব্রাজিলের মানুষ এমন ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর দেখেনি। ব্রাজিলের নতুন প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ উপদ্রুত এলাকা পরিদর্শন করে সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকায় ৪২ কোটি ডলারের জরুরি ত্রাণ সাহায্য পাঠানো হয়েছে।
বন্যা ও ভূমিধসে রিও ডি জেনিরোর পার্শ্ববর্তী নোভা ফ্রিবুরগো, সেরানা, পেট্রোপোলিস ও তেরেসোপোলিস সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত নোভা ফ্রিবুরগো এলাকায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০১ জন, তেরেসোপোলিসে ১৭৫ জন এবং পেট্রোপোলিসে ৩৯ জন। বন্যাক্রান্ত অন্যান্য এলাকায় বাকি প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী কয়েক দিনে আরও বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে।
No comments