পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
পুলিশের হেফাজতে নির্যাতনে এক নাগরিকের মৃত্যুর পর কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাকিব যাবের আল খালিদ আল সাবাহ গত বৃহস্পতিবার পদত্যাগ করেছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাবাহ বলেন, ‘হ্যাঁ, সব দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছে। যে মন্ত্রণালয়ের অধীন বাহিনী দেশের নাগরিকদের ওপর হামলা চালাতে পারে, আমি সে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকব না। এটা আমার জন্য সম্মানের নয়।’মোহম্মাদ গাজী আল মায়মনি আল মুতাইরি নামের এক ব্যক্তি সম্প্রতি পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনে মারা যান। মুতাইরিকে যখন স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তখনো তাঁর হাতে হাতকড়া ছিল, সঙ্গে ছিলেন গোয়েন্দা সংস্থার পাঁচজন সদস্য। ওই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
চিকিৎসকেরা জানান, নির্যাতনে মুতাইরি মারা গেছেন। যদিও সরকারিভাবে প্রথমে বলা হয়েছিল তিনি মারা গেছেন হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মাদক চোরচালানের অভিযোগে গত শনিবার আটক করা হয় মুতাইরিকে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২৪ বোতল মদ উদ্ধার করা হয়। পরে তিনি কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে ছুরি মেরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ তাঁকে ধরে ফেলে এবং তিনি অপরাধ স্বীকার করেন। কাজেই তাঁকে নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না। এরপর তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাবাহ বলেন, ‘হ্যাঁ, সব দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছে। যে মন্ত্রণালয়ের অধীন বাহিনী দেশের নাগরিকদের ওপর হামলা চালাতে পারে, আমি সে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকব না। এটা আমার জন্য সম্মানের নয়।’মোহম্মাদ গাজী আল মায়মনি আল মুতাইরি নামের এক ব্যক্তি সম্প্রতি পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনে মারা যান। মুতাইরিকে যখন স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তখনো তাঁর হাতে হাতকড়া ছিল, সঙ্গে ছিলেন গোয়েন্দা সংস্থার পাঁচজন সদস্য। ওই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
চিকিৎসকেরা জানান, নির্যাতনে মুতাইরি মারা গেছেন। যদিও সরকারিভাবে প্রথমে বলা হয়েছিল তিনি মারা গেছেন হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মাদক চোরচালানের অভিযোগে গত শনিবার আটক করা হয় মুতাইরিকে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২৪ বোতল মদ উদ্ধার করা হয়। পরে তিনি কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে ছুরি মেরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ তাঁকে ধরে ফেলে এবং তিনি অপরাধ স্বীকার করেন। কাজেই তাঁকে নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না। এরপর তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
No comments