আফগানিস্তান থেকে নিজেদের কর্মী সরিয়ে নিচ্ছে জাতিসংঘ
জাতিসংঘ যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান থেকে তাদের কয়েক শ কর্মী সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জরুরি নয়—এমন কর্মীদের দ্রুত প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি। আফগানিস্তানে সম্প্রতি জাতিসংঘের একটি অতিথিশালায় তালেবান জঙ্গিদের ভয়াবহ হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন।
মুখপাত্র ড্যান ম্যাকনর্টন বলেছেন, প্রায় ৬০০ বিদেশি কর্মীকে সাময়িকভাবে আফগানিস্তান থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। একমাত্র জরুরি কর্মীরাই সেখানে অবস্থান করবেন। আফগানিস্তানে কর্মরত কর্মীদের নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। শিগগিরই এ অপসারণ-প্রক্রিয়া শুরু হবে। এদের একটি অংশকে আফগানিস্তানের ভেতরে তুলনামূলক নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হবে।
ম্যাকনর্টন বলেন, কর্মী অপসারণের বিষয়টি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হবে। তবে কয়েক সপ্তাহের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। একই সঙ্গে আফগানিস্তানে নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
গত ২৮ অক্টোবর তালেবানের বন্দুকধারীরা জাতিসংঘের ব্যবহূত কাবুলের একটি অতিথিশালায় হামলা চালায়। এতে জাতিসংঘের পাঁচজন কর্মীসহ ১০ জন নিহত হয়।
এ হামলার পরপরই জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন কাবুলের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত সোমবার অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকের পর বান কি মুন বলেছেন, তালেবানের হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডের পরও জাতিসংঘ তার লক্ষ্য থেকে পিছপা হবে না। আফগানিস্তানে কাজ চালিয়ে যাবে সংস্থাটি। আফগানিস্তানে পাঁচ হাজার ৬০০ কর্মী রয়েছে জাতিসংঘের। তাঁদের বেশির ভাগই আফগান।
মুখপাত্র ড্যান ম্যাকনর্টন বলেছেন, প্রায় ৬০০ বিদেশি কর্মীকে সাময়িকভাবে আফগানিস্তান থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। একমাত্র জরুরি কর্মীরাই সেখানে অবস্থান করবেন। আফগানিস্তানে কর্মরত কর্মীদের নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। শিগগিরই এ অপসারণ-প্রক্রিয়া শুরু হবে। এদের একটি অংশকে আফগানিস্তানের ভেতরে তুলনামূলক নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হবে।
ম্যাকনর্টন বলেন, কর্মী অপসারণের বিষয়টি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হবে। তবে কয়েক সপ্তাহের জন্য এ সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে। একই সঙ্গে আফগানিস্তানে নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
গত ২৮ অক্টোবর তালেবানের বন্দুকধারীরা জাতিসংঘের ব্যবহূত কাবুলের একটি অতিথিশালায় হামলা চালায়। এতে জাতিসংঘের পাঁচজন কর্মীসহ ১০ জন নিহত হয়।
এ হামলার পরপরই জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন কাবুলের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত সোমবার অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকের পর বান কি মুন বলেছেন, তালেবানের হিংসাত্মক কর্মকাণ্ডের পরও জাতিসংঘ তার লক্ষ্য থেকে পিছপা হবে না। আফগানিস্তানে কাজ চালিয়ে যাবে সংস্থাটি। আফগানিস্তানে পাঁচ হাজার ৬০০ কর্মী রয়েছে জাতিসংঘের। তাঁদের বেশির ভাগই আফগান।
No comments