জেলে যেতে হবে জানতেন লালু
রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) প্রধান এবং সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদক তার বিরুদ্ধে মামলার রায় সম্পর্কে আগেই জানতেন। তাকে জেলে পাঠানো হবেÑ এ ব্যাপারেও তিনি নিশ্চিত ছিলেন। আরজেডির এক জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্য এমনটিই বললেন। রাঁচির আদালতে হাজির হওয়ার আগে তিনি ১৫ সদস্যের একটি কোর কমিটি গঠন করেছিলেন, যাতে করে তার অনুপস্থিতিতে তারা সঠিকভাবে আরজেডির নেতৃত্ব দিতে পারে।
লালুর ছেলে তেজস্বী যাদবও জানালেন, বাবার ইচ্ছা ও পরামর্শে দলীয় কাজ চলছে। খবর দ্য হিন্দু। বিহারে আজও প্রবাদ আছে, যতদিন সিঙ্গাড়াতে আলু থাকবে, ততদিন বিহারেও লালু থাকবে। কিন্তু লালু প্রসাদ যাদব বা তার পরিবারের বিহার শাসনের পাট চুকেছে সেও প্রায় এক দশক হল, আর এখনকার রাতগুলো কাটাতে হবে রাচির বীবসা মুন্ডা সেন্ট্রাল জেলে। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন যিনি অকপটে ঘোষণা করতেন সেই তিনিই এখন কয়েদি। ৫ বছর জেলে কাটাতে হবে। সময়ের কালস্রোতের ধারায় বিহারের বঞ্চিত মানুষের মোহভঙ্গ ঘটেছে। বর্ণময় এ রাজনীতিবিদ এখন অতীতের মলিন ছায়া ছাড়া কিছু নয়।
যতদিন সিঙ্গাড়াতে আলু থাকবে, ততদিন বিহারেও লালু থাকবে
২৭ জানুয়ারি, ১৯৯৬ : পশুখাদ্য ক্রয়ে অর্থ জালিয়াতিটি গণমাধ্যমে প্রথম প্রকাশ পায়।
১১ মার্চ, ১৯৯৬ : ‘ফোডার ক্রয় দুর্নীতি মামলা তদন্তে পাটনা হাইকোর্ট সিবিআইকে নিযুক্ত করে।
১৯ মার্চ, ১৯৯৬ : সুপ্রিমকোর্ট পাটনা হাইকোর্টের সিদ্ধান্তকে অনুমোদন দেয়।
২৭ জুলাই, ১৯৯৭ : সিবিআই লালু প্রসাদকে জেরা অব্যাহত রাখলে, লালু প্রসাদ যাদব তার স্ত্রী রাববি দেবীকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত করে।
৩০ জুলাই, ১৯৯৭ : সিবিআই কোর্ট-এ লালু প্রসাদ আÍসমর্পণ করে।
৪ এপ্রিল, ২০০০ : পুলিশ লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে।
৫ এপ্রিল, ২০০০ : লালু প্রসাদ এবং রাববি দেবী আÍসমর্পণ করে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী রাবরি দেবী জামিন পায়।
৯ জুন, ২০০০ : আদালতে লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।
অক্টোবর ২০০১ : সুপ্রিমকোর্ট মামলাটি ঝাড়খণ্ডের আদালতে স্থানান্তর করে লালু প্রসাদকে রানচি-তে আÍসমর্পণ করতে হয়।
২০০০-২০১২ : ঝাড়খণ্ডের আদালতে মামলাটি বিচারাধীন থাকাকালে অনেক সাক্ষী মারা যায়।
১৭ মে, ২০০২ : স্পেশাল সিবিআই কোর্ট লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে আরেকটি ‘ফোডার ক্রয় দুর্নীতি মামলা করে।
৩০ অক্টোবর, ২০১৩ : বিচারক পিকে সিংয়ের এক রায়ে লালু প্রসাদকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেয়। তথ্যসূত্র : ইন্ডিয়া টুডে
যতদিন সিঙ্গাড়াতে আলু থাকবে, ততদিন বিহারেও লালু থাকবে
২৭ জানুয়ারি, ১৯৯৬ : পশুখাদ্য ক্রয়ে অর্থ জালিয়াতিটি গণমাধ্যমে প্রথম প্রকাশ পায়।
১১ মার্চ, ১৯৯৬ : ‘ফোডার ক্রয় দুর্নীতি মামলা তদন্তে পাটনা হাইকোর্ট সিবিআইকে নিযুক্ত করে।
১৯ মার্চ, ১৯৯৬ : সুপ্রিমকোর্ট পাটনা হাইকোর্টের সিদ্ধান্তকে অনুমোদন দেয়।
২৭ জুলাই, ১৯৯৭ : সিবিআই লালু প্রসাদকে জেরা অব্যাহত রাখলে, লালু প্রসাদ যাদব তার স্ত্রী রাববি দেবীকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত করে।
৩০ জুলাই, ১৯৯৭ : সিবিআই কোর্ট-এ লালু প্রসাদ আÍসমর্পণ করে।
৪ এপ্রিল, ২০০০ : পুলিশ লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে।
৫ এপ্রিল, ২০০০ : লালু প্রসাদ এবং রাববি দেবী আÍসমর্পণ করে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী রাবরি দেবী জামিন পায়।
৯ জুন, ২০০০ : আদালতে লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।
অক্টোবর ২০০১ : সুপ্রিমকোর্ট মামলাটি ঝাড়খণ্ডের আদালতে স্থানান্তর করে লালু প্রসাদকে রানচি-তে আÍসমর্পণ করতে হয়।
২০০০-২০১২ : ঝাড়খণ্ডের আদালতে মামলাটি বিচারাধীন থাকাকালে অনেক সাক্ষী মারা যায়।
১৭ মে, ২০০২ : স্পেশাল সিবিআই কোর্ট লালু প্রসাদের বিরুদ্ধে আরেকটি ‘ফোডার ক্রয় দুর্নীতি মামলা করে।
৩০ অক্টোবর, ২০১৩ : বিচারক পিকে সিংয়ের এক রায়ে লালু প্রসাদকে পাঁচ বছর কারাদণ্ড দেয়। তথ্যসূত্র : ইন্ডিয়া টুডে
No comments