পাকিস্তানে ফেসবুকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার
পাকিস্তানে সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার লাহোর হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
ফেসবুকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যঙ্গচিত্র আঁকার প্রতিযোগিতার আয়োজন করায় ইসলামি আইনজীবী ফোরামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ মে আদালত ফেসবুকের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর এক দিন পরই ‘আপত্তিকর বিষয়বস্তু’ থাকার অভিযোগে ভিডিওচিত্র আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবও বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য কিছু পৃষ্ঠা বন্ধ করে ইউটিউব চালু করা হয়।
লাহোর হাইকোর্টের বিচারপতি ইজাজ আহমেদ চৌধুরী ফেসবুকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আদেশ দেন। তিনি বলেন, ‘ফেসবুক পুনরায় চালু করার নির্দেশ দেওয়া হলো। আমরা তথ্যপ্রবাহে বাধা দিতে চাই না।’ তিনি সৌদি আরবের মতো করে ইন্টারনেটে ধর্মীয় দিক থেকে আপত্তিকর বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারকে নির্দেশ দেন।
বিচারপতি ইজাজ চৌধুরী বলেন, জনগণের ক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে আসা কিংবা ইন্টারনেটে ধর্মীয় দিক থেকে আপত্তিকর বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
পাকিস্তানে এর আগে ২০০৭ সালে একবার ইউটিউব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়
ফেসবুকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যঙ্গচিত্র আঁকার প্রতিযোগিতার আয়োজন করায় ইসলামি আইনজীবী ফোরামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ মে আদালত ফেসবুকের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর এক দিন পরই ‘আপত্তিকর বিষয়বস্তু’ থাকার অভিযোগে ভিডিওচিত্র আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবও বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য কিছু পৃষ্ঠা বন্ধ করে ইউটিউব চালু করা হয়।
লাহোর হাইকোর্টের বিচারপতি ইজাজ আহমেদ চৌধুরী ফেসবুকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আদেশ দেন। তিনি বলেন, ‘ফেসবুক পুনরায় চালু করার নির্দেশ দেওয়া হলো। আমরা তথ্যপ্রবাহে বাধা দিতে চাই না।’ তিনি সৌদি আরবের মতো করে ইন্টারনেটে ধর্মীয় দিক থেকে আপত্তিকর বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারকে নির্দেশ দেন।
বিচারপতি ইজাজ চৌধুরী বলেন, জনগণের ক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে আসা কিংবা ইন্টারনেটে ধর্মীয় দিক থেকে আপত্তিকর বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
পাকিস্তানে এর আগে ২০০৭ সালে একবার ইউটিউব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়
No comments