ইরাকে আল-কায়েদা নেতা খাফাজি নিহত
ইরাকে আল-কায়েদার একজন আঞ্চলিক নেতা নিহত হয়েছেন। ইরাকি ও মার্কিন সেনারা যৌথ অভিযান চালিয়ে গত মঙ্গলবার তাঁকে হত্যা করে। তাঁর নাম হাজিম ইলিয়াস আবদুল্লাহ আল খাফাজি। তিনি ইয়াসির আল হাম্বালি নামেও পরিচিত। তিকরিত থেকে মসুল পর্যন্ত আল-কায়েদার সামরিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হতো তাঁর নেতৃত্বে। মার্কিন ও ইরাকি সেনাদের হাতে দুজন শীর্ষ আল-কায়েদা কমান্ডার নিহত হওয়ার দুই দিনের মাথায় খাফাজি নিহত হলেন। এসব আল-কায়েদা নেতার মৃত্যুতে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি ও মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
গত রোববার মার্কিন ও ইরাকি সেনারা তিকরিতে অভিযান চালিয়ে আল-কায়েদার দুই শীর্ষস্থানীয় সামরিক কমান্ডার আবু ওমর আল-বাগদাদি এবং আবু আইয়ুব আল-মাসরিকে হত্যা করে। এ সময় পাওয়া নানা নথিপত্র ও তথ্যের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার অভিযান চালিয়ে খাফাজিকে হত্যা করা হয়। ইরাকে মোতায়েন মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল রায় অডিয়ার্নো ফক্স নিউজ টেলিভিশনকে জানান, নিহত খাফাজি ইরাকের উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে সাদ্দাম হোসেনের নিজ শহর তিকরিত থেকে মসুল পর্যন্ত তৎপরতা চালাতেন। তিনি ছিলেন ওই এলাকার সামরিক নেতা।
এদিকে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি গত সোমবার বলেছেন, আল-কায়েদায় এখন রক্তক্ষরণ হচ্ছে। সংগঠনটি মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
গত রোববার মার্কিন ও ইরাকি সেনারা তিকরিতে অভিযান চালিয়ে আল-কায়েদার দুই শীর্ষস্থানীয় সামরিক কমান্ডার আবু ওমর আল-বাগদাদি এবং আবু আইয়ুব আল-মাসরিকে হত্যা করে। এ সময় পাওয়া নানা নথিপত্র ও তথ্যের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার অভিযান চালিয়ে খাফাজিকে হত্যা করা হয়। ইরাকে মোতায়েন মার্কিন বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল রায় অডিয়ার্নো ফক্স নিউজ টেলিভিশনকে জানান, নিহত খাফাজি ইরাকের উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে সাদ্দাম হোসেনের নিজ শহর তিকরিত থেকে মসুল পর্যন্ত তৎপরতা চালাতেন। তিনি ছিলেন ওই এলাকার সামরিক নেতা।
এদিকে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি গত সোমবার বলেছেন, আল-কায়েদায় এখন রক্তক্ষরণ হচ্ছে। সংগঠনটি মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
No comments