ক্ষমতাসীন দলের বিশাল ব্যবধানে জয়, নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা
শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্স (ইউপিএফএ) বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছে। গতকাল বুধবার নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এদিকে ইউপিএফএ গতকাল বনমন্ত্রী ডিএম জয়া রত্নেকে শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেছে। তিনি প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষের খুবই ঘনিষ্ঠ। গতকালই তিনি শপথ নেন।
নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে গতকাল বুধবার দেখা গেছে, রাজাপক্ষের ইউপিএফএ ২২৫ আসনের মধ্যে ১৪৪টিতে জয়ী হয়েছে। কিন্তু দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য তাদের প্রয়োজন ছিল ১৫০টি আসন। প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি পেয়েছে ৬০টি আসন। তামিল ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স পেয়েছে ১৪টি আসন। শরত্ ফনসেকার ডেমোক্র্যাটিক ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স পেয়েছে সাতটি আসন।
২৫ বছরের গৃহযুদ্ধের পর ৮ এপ্রিল দেশটিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় সহিংসতার কারণে দুই জেলার ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। গত মঙ্গলবার ওই দুই জেলায় পুনরায় ভোটগ্রহণ শেষে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এদিকে সংবিধান সংশোধনের জন্য সরকারের দরকার ছিল দুই-তৃতীয়াংশ আসন। বর্তমান সংবিধানে একজন ব্যক্তি দ্বিতীয় মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না। আর প্রেসিডেন্ট হিসেবে রাজাপক্ষের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে ২০১৬ সালে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, সংবিধান পরিবর্তনে প্রয়োজনীয় সমর্থন আদায়ে রাজাপক্ষে অন্য দলের সদস্যদের জোটে নিয়ে আসবেন।
এদিকে ইউপিএফএ গতকাল বনমন্ত্রী ডিএম জয়া রত্নেকে শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেছে। তিনি প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষের খুবই ঘনিষ্ঠ। গতকালই তিনি শপথ নেন।
নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে গতকাল বুধবার দেখা গেছে, রাজাপক্ষের ইউপিএফএ ২২৫ আসনের মধ্যে ১৪৪টিতে জয়ী হয়েছে। কিন্তু দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য তাদের প্রয়োজন ছিল ১৫০টি আসন। প্রধান বিরোধী দল ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি পেয়েছে ৬০টি আসন। তামিল ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স পেয়েছে ১৪টি আসন। শরত্ ফনসেকার ডেমোক্র্যাটিক ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স পেয়েছে সাতটি আসন।
২৫ বছরের গৃহযুদ্ধের পর ৮ এপ্রিল দেশটিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় সহিংসতার কারণে দুই জেলার ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। গত মঙ্গলবার ওই দুই জেলায় পুনরায় ভোটগ্রহণ শেষে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
এদিকে সংবিধান সংশোধনের জন্য সরকারের দরকার ছিল দুই-তৃতীয়াংশ আসন। বর্তমান সংবিধানে একজন ব্যক্তি দ্বিতীয় মেয়াদের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না। আর প্রেসিডেন্ট হিসেবে রাজাপক্ষের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে ২০১৬ সালে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, সংবিধান পরিবর্তনে প্রয়োজনীয় সমর্থন আদায়ে রাজাপক্ষে অন্য দলের সদস্যদের জোটে নিয়ে আসবেন।
No comments