গোল করেও দর্শকের দুয়ো
বাংলাদেশ লিগে ছোট দলগুলোর অবনমন বাঁচানোর লড়াই চলছে এখন। জয় পেলে সোনায় সোহাগা, ড্রও যোগ হচ্ছে প্রাপ্তির খাতায়। ঢাকায় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে কাল ২-২ গোলে ড্র করে ব্রাদার্স-ফরাশগঞ্জের খুশি থাকাটা যেন তারই প্রতীকী ছবি। সিলেটে বিয়ানীবাজারকে ১-০ গোলে হারিয়ে চট্টগ্রাম মোহামেডান পারলে উৎসবই করে ফেলে! ফেনী সকারের জন্যও দিনটা ছিল খুশির। নারায়ণগঞ্জে স্থানীয় শুকতারার বিপক্ষে তারা জিতেছে ২-০ গোলে।
ব্রাদার্স-ফরাশগঞ্জ ম্যাচ দর্শকদের খুশি না করে করেছে ক্ষুব্ধ। শেষ দিকে ব্রাদার্সের এনক বেনটিল যখন ২-২ করলেন, দর্শকদের তা দেখতে ভালো লাগেনি। গোটা দুই সহজ সুযোগ নষ্ট করার পর বেনটিল অবশেষে বল জালে জড়ালে চিৎকার, দুয়ো দিতে থাকে হাতেগোনা কয়েকজন দর্শক। তাদের অভিযোগ, ‘পাতানো খেলা দেখতে কেন লোকে গাঁটের পয়সা খরচ করে মাঠে আসবে?’
৯ মিনিটের মাথায় ফরাশগঞ্জকে এগিয়ে নেন তৌহিদুল আলম ওরফে সবুজ। ৫ মিনিট পরই ১-১ করে দেন ব্রাদার্সের বুলবুল। ৪৪ মিনিটে আবার এগিয়ে যায় ফরাশগঞ্জ, গোলদাতা কালু জনসন। খেলা যত এগোয়, দর্শকদের ক্ষোভ আরও প্রকাশ্য হয়। তাদের অনুযোগ, জেতার আগ্রহ ছিল না ফরাশগঞ্জের।
ড্র ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট—১৭ ম্যাচে ব্রাদার্স-ফরাশগঞ্জ দুই দলেরই পয়েন্ট ১৭। আগের ম্যাচে রহমতগঞ্জের কাছে হেরে যাওয়া ব্রাদার্সের এটি অষ্টম ড্র। ফরাশগঞ্জেরও তাই। দুই দল জিতেছে মাত্র তিনটি করে ম্যাচ।
তুলনায় ভালো অবস্থানে ফেনী সকার। শুকতারার বিপক্ষে এল তাদের পঞ্চম জয়। ৪১ মিনিটে সোহেল ও ৪৯ মিনিটে আসিফ গোল করে চার ম্যাচ পর জয় এনে দিলেন দলকে। ১৬ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে দলটি। সবার নিচে থাকা শুকতারার পয়েন্ট ৭-ই আছে। টানা সপ্তম হার—নারায়ণগঞ্জের দলটির পক্ষে অবনমন বাঁচানো খুবই কঠিন মনে হচ্ছে।
শুকতারার চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেশি নিয়ে নিচের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে বিয়ানীবাজার। তারা খেলেছে ১৬ ম্যাচ। কাল ঘরের মাঠে ৪৬ মিনিটে ১০ জনের দল হয়ে যায় বিয়ানীবাজার। লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বাপ্পী। এর ৭ মিনিট আগে লিংকনের করা গোলটি ধরে রাখতে তাই কোনো সমস্যা হয়নি চট্টগ্রাম মোহামেডানের। টানা তিন ড্রয়ের পর চট্টগ্রামের দলটি পেল এবারের লিগে চতুর্থ জয়। ১৭ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে কিছুটা ভালো অবস্থায় গেল দলটি
ব্রাদার্স-ফরাশগঞ্জ ম্যাচ দর্শকদের খুশি না করে করেছে ক্ষুব্ধ। শেষ দিকে ব্রাদার্সের এনক বেনটিল যখন ২-২ করলেন, দর্শকদের তা দেখতে ভালো লাগেনি। গোটা দুই সহজ সুযোগ নষ্ট করার পর বেনটিল অবশেষে বল জালে জড়ালে চিৎকার, দুয়ো দিতে থাকে হাতেগোনা কয়েকজন দর্শক। তাদের অভিযোগ, ‘পাতানো খেলা দেখতে কেন লোকে গাঁটের পয়সা খরচ করে মাঠে আসবে?’
৯ মিনিটের মাথায় ফরাশগঞ্জকে এগিয়ে নেন তৌহিদুল আলম ওরফে সবুজ। ৫ মিনিট পরই ১-১ করে দেন ব্রাদার্সের বুলবুল। ৪৪ মিনিটে আবার এগিয়ে যায় ফরাশগঞ্জ, গোলদাতা কালু জনসন। খেলা যত এগোয়, দর্শকদের ক্ষোভ আরও প্রকাশ্য হয়। তাদের অনুযোগ, জেতার আগ্রহ ছিল না ফরাশগঞ্জের।
ড্র ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট—১৭ ম্যাচে ব্রাদার্স-ফরাশগঞ্জ দুই দলেরই পয়েন্ট ১৭। আগের ম্যাচে রহমতগঞ্জের কাছে হেরে যাওয়া ব্রাদার্সের এটি অষ্টম ড্র। ফরাশগঞ্জেরও তাই। দুই দল জিতেছে মাত্র তিনটি করে ম্যাচ।
তুলনায় ভালো অবস্থানে ফেনী সকার। শুকতারার বিপক্ষে এল তাদের পঞ্চম জয়। ৪১ মিনিটে সোহেল ও ৪৯ মিনিটে আসিফ গোল করে চার ম্যাচ পর জয় এনে দিলেন দলকে। ১৬ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে দলটি। সবার নিচে থাকা শুকতারার পয়েন্ট ৭-ই আছে। টানা সপ্তম হার—নারায়ণগঞ্জের দলটির পক্ষে অবনমন বাঁচানো খুবই কঠিন মনে হচ্ছে।
শুকতারার চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেশি নিয়ে নিচের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে বিয়ানীবাজার। তারা খেলেছে ১৬ ম্যাচ। কাল ঘরের মাঠে ৪৬ মিনিটে ১০ জনের দল হয়ে যায় বিয়ানীবাজার। লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বাপ্পী। এর ৭ মিনিট আগে লিংকনের করা গোলটি ধরে রাখতে তাই কোনো সমস্যা হয়নি চট্টগ্রাম মোহামেডানের। টানা তিন ড্রয়ের পর চট্টগ্রামের দলটি পেল এবারের লিগে চতুর্থ জয়। ১৭ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে কিছুটা ভালো অবস্থায় গেল দলটি
No comments