সিএসআর কার্যক্রম বাধ্যতামূলক করার উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ
অর্থ মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান আ হ ম মোস্তফা কামাল বলেছেন, ব্যবসায় সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সিএসআর বাধ্যতামূলক করার জন্য সব রকম উদ্যোগ নেওয়া হবে।
একই সঙ্গে তিনি সিএসআর কার্যক্রম করমুক্ত রাখার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক করা গেলে সিএসআর কার্যক্রম বাড়বে।
গত শনিবার রাতে ঢাকায় শেরাটন হোটেলে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এবং ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভের (এমআরডিআই) যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘সিএসআর সন্ধ্যা ২০০৯’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাংসদ মোস্তফা কামাল এসব কথা বলেন।
তিনি দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সিএসআর কার্যক্রমে উত্সাহী করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসা করেন।
মোস্তফা কামাল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সিএসআর পরিপালনে বাধ্য করার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) প্রতিও আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মশিউর রহমান প্রধান অতিথি, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথি ছিলেন।
মোস্তফা কামাল ডেনমার্কের সিএসআর আইনের মতো আইন প্রণয়নে কাজ করার আহ্বান জানান।
মুক্ত আলোচনায় ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের সভাপিত আনিসুল হক, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি জাফর ওসমান, ফরেন চেম্বারের সভাপতি ওয়ালিউর রহমান ভূইয়া এবং বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি ফজলুল হক।
ব্যবসায়ী নেতারা সিএসআর কার্যক্রম বাড়ানোর বিষয়ে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তাঁরা বলেন, সিএসআর এমনভাবে করা প্রয়োজন যেন এটি কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি করে। একই সঙ্গে তাঁরা সরকারের অধিকতর সম্পৃক্ততার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
ব্যবসায়ী নেতারা আরও বলেন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো সিএসআর করতে আগ্রহী। তবে সিএসআর খাতে দেওয়া অর্থ যথাযথভাবে ব্যয় হয় কি না তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রোকেয়া আফজাল রহমান মুক্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালন করেন। এতে তিনি বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচিতে সিএসআর অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বিত্তবানদের দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে সিএসআর কর্মকাণ্ড পরিচালনার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন।
একই সঙ্গে তিনি সিএসআর কার্যক্রম করমুক্ত রাখার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক করা গেলে সিএসআর কার্যক্রম বাড়বে।
গত শনিবার রাতে ঢাকায় শেরাটন হোটেলে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এবং ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভের (এমআরডিআই) যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘সিএসআর সন্ধ্যা ২০০৯’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাংসদ মোস্তফা কামাল এসব কথা বলেন।
তিনি দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সিএসআর কার্যক্রমে উত্সাহী করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসা করেন।
মোস্তফা কামাল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সিএসআর পরিপালনে বাধ্য করার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) প্রতিও আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মশিউর রহমান প্রধান অতিথি, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথি ছিলেন।
মোস্তফা কামাল ডেনমার্কের সিএসআর আইনের মতো আইন প্রণয়নে কাজ করার আহ্বান জানান।
মুক্ত আলোচনায় ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের সভাপিত আনিসুল হক, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি জাফর ওসমান, ফরেন চেম্বারের সভাপতি ওয়ালিউর রহমান ভূইয়া এবং বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি ফজলুল হক।
ব্যবসায়ী নেতারা সিএসআর কার্যক্রম বাড়ানোর বিষয়ে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তাঁরা বলেন, সিএসআর এমনভাবে করা প্রয়োজন যেন এটি কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি করে। একই সঙ্গে তাঁরা সরকারের অধিকতর সম্পৃক্ততার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।
ব্যবসায়ী নেতারা আরও বলেন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো সিএসআর করতে আগ্রহী। তবে সিএসআর খাতে দেওয়া অর্থ যথাযথভাবে ব্যয় হয় কি না তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রোকেয়া আফজাল রহমান মুক্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালন করেন। এতে তিনি বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচিতে সিএসআর অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বিত্তবানদের দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে সিএসআর কর্মকাণ্ড পরিচালনার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন।
No comments