অণ্ডকোষ নিয়ে ভয়ংকর তথ্য, কার ছোট কার বড়?
অণ্ডকোষ নিয়ে গবেষণা চালিয়েছে বিদেশি একটি দল। যেখানে উঠে এসেছে ভয়ংকর কিছু তথ্য। যা শুনলে রীতিমত চমকে উঠবেন আপনিও।
অবশ্য কতটা সত্যতা আছে এর, আর কতটা মিথ্যা; সব আপনাদের হাতে ছেড়ে দিলাম। তবে সুদর্শন পুরুষ বনাম কুৎসিত পুরুষ ও বিভিন্ন সুন্দর-অসুন্দর প্রাণীদের মধ্যে চালানো হয়েছে এই গবেষণা। আর এর জন্য নেয়া হয়েছে একটি স্ট্যান্ডার্ড ফিগারও, যেখানে রাখা হয়েছে প্রায় ১০০ এর বেশি প্রাণী।
প্রাপ্তি ফলাফলে এমন একটি তথ্যও দেয়া হয়েছে, যেটাই মূলত অবাক করে দেবে আপনাদের। তাই দেরি না করে চলুন জেনে আসি কী ছিল তাদের এই গবেষণার ফলাফল-
যে সব পুরুষে নারীরা পাগল, তারা দেখতে যতটা আকর্ষণীয় হউক না কেন, তাদের অণ্ডকোষ সাইজে নাকি ছোট হয়, এমনটা জানিয়েছে প্রসিডিংস অব দ্যা রয়াল সোসাইটি বি জার্নাল।
তাদের প্রকাশিত এই গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, মানুষ হিসেবে আমাদের প্রজাতিটি ‘প্রাইমেট’ বর্গের অন্তর্ভুক্ত। (প্রাইমেট হল যে বর্গে আছে বিভিন্ন ধরনের বানর, গরিলা, হনুমান) ইত্যাদি।
তবে আকর্ষণীয় পুরুষরা এমন হবে কেন? তাদের এই ধরণের ঘাটতি থাকবেই বা কেন? তার উত্তর মিলেছে এই গবেষণায়। তথ্য বলছে, আসলে কিন্তু বিবর্তনের দিকে থেকেই এসেছে এ বৈশিষ্ট্যটি।
তার কারণ, যাদের অণ্ডকোষ বড়, তাদের যদি চেহারাটাও আকর্ষণীয় হয়; তাহলে সব দিক থেকে ফিট হয় সে পুরুষটি। তাই যে পুরুষ আকর্ষণীয়, তার অণ্ডকোষ ছোট হয়।
আবার যে পুরুষ আকর্ষণীয় নয়, তার অণ্ডকোষ বড় হয়। অর্থাৎ যাতে সব পুরুষদের নারীরা পাত্তা দেন, তাই নাকি এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া প্রসিডিংস অব দ্যা রয়াল সোসাইটি বি জার্নালের গবেষণায় আরো জানানো হয়েছে, প্রাইমেট বর্গের (বানর, গরিলা, হনুমান জাতের) প্রাণীদের মাঝে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ‘সেক্সুয়াল কম্পিটিশন’। আর এই কারণে বিবর্তনের ধারায় পুরুষ প্রাইমেটদের মাঝে শারীরিক বিভিন্ন ‘অর্নামেন্ট’ বা আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
যেমন, ওরাংওটাংয়ের মুখের কিছু বৈশিষ্ট্য, প্রোবোসিস মাংকির বড়সড় নাক, এমনকি তাদের দাড়ি—এ সবই নিজ প্রজাতির নারীকে আকর্ষণ করার জন্য এসেছে। আর এই কারণে রূপ না দেয়া হলেও অন্যান্য কিছু সৌন্দর্য তাদের দেয়া হয়েছে।
তবে এই গবেষকরা আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য এবং অণ্ডকোষের আকৃতির মাঝে কোনো যোগসূত্র আছে কি না? তা খতিয়ে দেখার জন্য মানুষসহ আরো ১০৩টি প্রজাতির প্রাইমেটের তথ্য নেন। সেখানে দেখা যায়, যাদের শরীর বিশেষ করে মুখে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য আছে, তাদের অণ্ডকোষ ছোট হয়। অর্থাৎ যারা দেখতে সুন্দর, তাদের অণ্ডকোষ তুলনামূলক ছোট।
গবেষকরা আরো বলেছেন, যে সব প্রাইমেট পুরুষ দেখতে সুদর্শন, তারা এমনিতেই নারী সঙ্গী পেয়ে যায়। ফলে তাদের শুক্রাণু উৎপাদনে বেশি কষ্ট করতে হয় না, তাই তাদের অণ্ডকোষ ছোট হয়। আর অনায়াসে সব কিছু মিলে যায় বলে অণ্ডকোষের দিকে গুরুত্বই দেয় হয় না।
অন্যদিকে যেসব প্রাইমেট দেখতে আকর্ষণীয় নয়, তাদের বংশবিস্তারের সুযোগ বেশি থাকার জন্য একবারের বেশি পরিমাণে শুক্রাণু নিঃসরণ করার দরকার হয় এবং এ কারণেই তাদের অণ্ডকোষ বড় হতে দেখা যায়। অর্থাৎ তারা দেখতে সুদর্শন নয় বলে বংশ বিস্তারের সময় তাদের অনেক মনোযোগী হতে হয়। ফলে শুক্রাণু নিঃসরণ বেড়ে যাওয়ায় তাদের অণ্ডকোষ বড় হয়।
তবে এই নয় শুধু; গবেষণা করতে গিয়ে আরো দেখা গেছে, যেসব প্রাইমেট পুরুষের ক্যানাইন দাঁত বড় হয় (অর্থাৎ সে মারামারি করতে গিয়ে বেশি সুবিধা পায়) তার অণ্ডকোষও বড় হয়।
এই গবেষণার লেখক ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব জুরিখের স্টেফান লুপোল্ড। তিনি পরিশেষে জানান, এককথায় বলতে গেলে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পুরুষের অণ্ডকোষ ছোট হয়। আর অসুন্দর পুরুষেরটা বড় হয়।
অবশ্য কতটা সত্যতা আছে এর, আর কতটা মিথ্যা; সব আপনাদের হাতে ছেড়ে দিলাম। তবে সুদর্শন পুরুষ বনাম কুৎসিত পুরুষ ও বিভিন্ন সুন্দর-অসুন্দর প্রাণীদের মধ্যে চালানো হয়েছে এই গবেষণা। আর এর জন্য নেয়া হয়েছে একটি স্ট্যান্ডার্ড ফিগারও, যেখানে রাখা হয়েছে প্রায় ১০০ এর বেশি প্রাণী।
প্রাপ্তি ফলাফলে এমন একটি তথ্যও দেয়া হয়েছে, যেটাই মূলত অবাক করে দেবে আপনাদের। তাই দেরি না করে চলুন জেনে আসি কী ছিল তাদের এই গবেষণার ফলাফল-
যে সব পুরুষে নারীরা পাগল, তারা দেখতে যতটা আকর্ষণীয় হউক না কেন, তাদের অণ্ডকোষ সাইজে নাকি ছোট হয়, এমনটা জানিয়েছে প্রসিডিংস অব দ্যা রয়াল সোসাইটি বি জার্নাল।
তাদের প্রকাশিত এই গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, মানুষ হিসেবে আমাদের প্রজাতিটি ‘প্রাইমেট’ বর্গের অন্তর্ভুক্ত। (প্রাইমেট হল যে বর্গে আছে বিভিন্ন ধরনের বানর, গরিলা, হনুমান) ইত্যাদি।
তবে আকর্ষণীয় পুরুষরা এমন হবে কেন? তাদের এই ধরণের ঘাটতি থাকবেই বা কেন? তার উত্তর মিলেছে এই গবেষণায়। তথ্য বলছে, আসলে কিন্তু বিবর্তনের দিকে থেকেই এসেছে এ বৈশিষ্ট্যটি।
তার কারণ, যাদের অণ্ডকোষ বড়, তাদের যদি চেহারাটাও আকর্ষণীয় হয়; তাহলে সব দিক থেকে ফিট হয় সে পুরুষটি। তাই যে পুরুষ আকর্ষণীয়, তার অণ্ডকোষ ছোট হয়।
আবার যে পুরুষ আকর্ষণীয় নয়, তার অণ্ডকোষ বড় হয়। অর্থাৎ যাতে সব পুরুষদের নারীরা পাত্তা দেন, তাই নাকি এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া প্রসিডিংস অব দ্যা রয়াল সোসাইটি বি জার্নালের গবেষণায় আরো জানানো হয়েছে, প্রাইমেট বর্গের (বানর, গরিলা, হনুমান জাতের) প্রাণীদের মাঝে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ‘সেক্সুয়াল কম্পিটিশন’। আর এই কারণে বিবর্তনের ধারায় পুরুষ প্রাইমেটদের মাঝে শারীরিক বিভিন্ন ‘অর্নামেন্ট’ বা আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
যেমন, ওরাংওটাংয়ের মুখের কিছু বৈশিষ্ট্য, প্রোবোসিস মাংকির বড়সড় নাক, এমনকি তাদের দাড়ি—এ সবই নিজ প্রজাতির নারীকে আকর্ষণ করার জন্য এসেছে। আর এই কারণে রূপ না দেয়া হলেও অন্যান্য কিছু সৌন্দর্য তাদের দেয়া হয়েছে।
তবে এই গবেষকরা আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য এবং অণ্ডকোষের আকৃতির মাঝে কোনো যোগসূত্র আছে কি না? তা খতিয়ে দেখার জন্য মানুষসহ আরো ১০৩টি প্রজাতির প্রাইমেটের তথ্য নেন। সেখানে দেখা যায়, যাদের শরীর বিশেষ করে মুখে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য আছে, তাদের অণ্ডকোষ ছোট হয়। অর্থাৎ যারা দেখতে সুন্দর, তাদের অণ্ডকোষ তুলনামূলক ছোট।
গবেষকরা আরো বলেছেন, যে সব প্রাইমেট পুরুষ দেখতে সুদর্শন, তারা এমনিতেই নারী সঙ্গী পেয়ে যায়। ফলে তাদের শুক্রাণু উৎপাদনে বেশি কষ্ট করতে হয় না, তাই তাদের অণ্ডকোষ ছোট হয়। আর অনায়াসে সব কিছু মিলে যায় বলে অণ্ডকোষের দিকে গুরুত্বই দেয় হয় না।
অন্যদিকে যেসব প্রাইমেট দেখতে আকর্ষণীয় নয়, তাদের বংশবিস্তারের সুযোগ বেশি থাকার জন্য একবারের বেশি পরিমাণে শুক্রাণু নিঃসরণ করার দরকার হয় এবং এ কারণেই তাদের অণ্ডকোষ বড় হতে দেখা যায়। অর্থাৎ তারা দেখতে সুদর্শন নয় বলে বংশ বিস্তারের সময় তাদের অনেক মনোযোগী হতে হয়। ফলে শুক্রাণু নিঃসরণ বেড়ে যাওয়ায় তাদের অণ্ডকোষ বড় হয়।
তবে এই নয় শুধু; গবেষণা করতে গিয়ে আরো দেখা গেছে, যেসব প্রাইমেট পুরুষের ক্যানাইন দাঁত বড় হয় (অর্থাৎ সে মারামারি করতে গিয়ে বেশি সুবিধা পায়) তার অণ্ডকোষও বড় হয়।
এই গবেষণার লেখক ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব জুরিখের স্টেফান লুপোল্ড। তিনি পরিশেষে জানান, এককথায় বলতে গেলে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পুরুষের অণ্ডকোষ ছোট হয়। আর অসুন্দর পুরুষেরটা বড় হয়।
No comments