সিরিয়া সরকার রাসায়নিক অস্ত্র হামলায় দায়ী, নিশ্চিত ওবামা
সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বাহিনীই রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
স্থানীয়
সময় বুধবার রাতে (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ভোরে) যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি
টেলিভিশন পাবলিক ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের (পিবিএস) ‘নিউজ আওয়ারে’ প্রচারিত এক
সাক্ষাৎকারে এ দাবি করেন তিনি।
ওবামা দাবি করেন, সিরিয়ার সরকারই যে রাসায়নিক অস্ত্র হামলা চালিয়েছে এ ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত এবং এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ রয়েছে।
তবে রাসায়নিক অস্ত্র হামলার জবাবে আসাদবাহিনীর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান ওবামা।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, পর্যবেক্ষকদের প্রতিবেদন ছাড়াই যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে করা সিরিয়ায় হামলা চালানোর সুপারিশ নিয়ে আলোচনার প্রতিবাদে নিরাপত্তা পরিষদ থেকে রাশিয়া ও চীনের ওয়াকআউটের পর এই মন্তব্য করলেন ওবামা।
তিনি বলেন, আমরা সব তথ্য প্রমাণ ঘেঁটে দেখেছি এবং আমরা মনে করি না বিদ্রোহীরা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের সঙ্গে জড়িত।
ওবামা বলেন, হামলার ধরন ও রকেটের ব্যবহার দেখে এটাও বিশ্বাস করা যায় না যে, বিদ্রোহীরা এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। বাস্তবিকই সরকারি বাহিনী এই অস্ত্র ব্যবহার করেছে। আর যদি এমনটি ঘটে থাকে তবে সেখানে অবশ্যই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা রাখা উচিত।’
অন্য দিকে বিবিসি অনলাইন তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে চূড়ান্ত সতর্কতা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘সংক্ষিপ্ত ও সাংকেতিক’ হামলা চালানো হবে। তবে কবে নাগাদ এই হামলা চালানো হতে পারে এ ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেনি বিবিসি।
এ দিকে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ায় হামলার প্রস্তাবটি গৃহীত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টেও এ নিয়ে ভোটগ্রহণ করা হবে বলে জানা গেছে। মনে করা হচ্ছে, পার্লামেন্টেও হামলা চালানোর ব্যাপারে সাড়া দেবেন যুক্তরাজ্যের সাংসদরা।
অন্য দিকে সামরিক অভিযানের জন্য পশ্চিমারা নিত্য-নতুন অজুহাত উদ্ভাবন করছে বলে দাবি করছে সিরিয়া সরকার।
বুধবার সরকারি টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী ওয়ায়েল আল-হালক্বি বলেন, সিরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার পশ্চিমা মিত্রগুলো ভুল ও কল্পিত সব অভিযোগ আবিষ্কার করছে।
পশ্চিমা শক্তিগুলোর হামলা চালানোর হুমকির জবাবে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে দামেস্ক ও তেহরান বলেছে, এ ধরনের হামলা মধ্যপ্রাচ্যকে জ্বালিয়ে দেবে। এমনকি ইসরায়েলকে মানচিত্র থেকে মুছে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দিয়েছে সিরিয়ার সরকার
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, সম্ভাব্য হামলার খবরে সিরিয়ার জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
কিছু কিছু জনপদ থেকে ইতোমধ্যে নিরাপদ স্থানে সরে যাচ্ছেন নাগরিকরা। আর সামরিক স্থাপনা ও সরকারি কার্যালয়ের পাশে যেসব জনপদ রয়েছে সেখানকার বাসিন্দারাও সংকেত পাওয়া মাত্র বাড়ি-ঘর ত্যাগের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন।
ওবামা দাবি করেন, সিরিয়ার সরকারই যে রাসায়নিক অস্ত্র হামলা চালিয়েছে এ ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত এবং এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ রয়েছে।
তবে রাসায়নিক অস্ত্র হামলার জবাবে আসাদবাহিনীর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ব্যাপারে এখনও সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান ওবামা।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, পর্যবেক্ষকদের প্রতিবেদন ছাড়াই যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে করা সিরিয়ায় হামলা চালানোর সুপারিশ নিয়ে আলোচনার প্রতিবাদে নিরাপত্তা পরিষদ থেকে রাশিয়া ও চীনের ওয়াকআউটের পর এই মন্তব্য করলেন ওবামা।
তিনি বলেন, আমরা সব তথ্য প্রমাণ ঘেঁটে দেখেছি এবং আমরা মনে করি না বিদ্রোহীরা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের সঙ্গে জড়িত।
ওবামা বলেন, হামলার ধরন ও রকেটের ব্যবহার দেখে এটাও বিশ্বাস করা যায় না যে, বিদ্রোহীরা এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। বাস্তবিকই সরকারি বাহিনী এই অস্ত্র ব্যবহার করেছে। আর যদি এমনটি ঘটে থাকে তবে সেখানে অবশ্যই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা রাখা উচিত।’
অন্য দিকে বিবিসি অনলাইন তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে চূড়ান্ত সতর্কতা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘সংক্ষিপ্ত ও সাংকেতিক’ হামলা চালানো হবে। তবে কবে নাগাদ এই হামলা চালানো হতে পারে এ ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেনি বিবিসি।
এ দিকে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ায় হামলার প্রস্তাবটি গৃহীত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টেও এ নিয়ে ভোটগ্রহণ করা হবে বলে জানা গেছে। মনে করা হচ্ছে, পার্লামেন্টেও হামলা চালানোর ব্যাপারে সাড়া দেবেন যুক্তরাজ্যের সাংসদরা।
অন্য দিকে সামরিক অভিযানের জন্য পশ্চিমারা নিত্য-নতুন অজুহাত উদ্ভাবন করছে বলে দাবি করছে সিরিয়া সরকার।
বুধবার সরকারি টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী ওয়ায়েল আল-হালক্বি বলেন, সিরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার পশ্চিমা মিত্রগুলো ভুল ও কল্পিত সব অভিযোগ আবিষ্কার করছে।
পশ্চিমা শক্তিগুলোর হামলা চালানোর হুমকির জবাবে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে দামেস্ক ও তেহরান বলেছে, এ ধরনের হামলা মধ্যপ্রাচ্যকে জ্বালিয়ে দেবে। এমনকি ইসরায়েলকে মানচিত্র থেকে মুছে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দিয়েছে সিরিয়ার সরকার
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, সম্ভাব্য হামলার খবরে সিরিয়ার জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
কিছু কিছু জনপদ থেকে ইতোমধ্যে নিরাপদ স্থানে সরে যাচ্ছেন নাগরিকরা। আর সামরিক স্থাপনা ও সরকারি কার্যালয়ের পাশে যেসব জনপদ রয়েছে সেখানকার বাসিন্দারাও সংকেত পাওয়া মাত্র বাড়ি-ঘর ত্যাগের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন।
No comments