চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
চট্টগ্রামে পৌছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে বিএফ জহরুল হক ঘাঁটিতে পৌছেছেন তিনি।
এ
সময় নৌবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান। সেখানে
তিনি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফটের কমিশনিং অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এরপর
নেভাল একাডেমিতে চীনের তৈরি ‘বানৌজা নির্মূল’ ও ‘বানৌজা দুর্জয়’ এবং খুলনা
শিপইয়ার্ডে তৈরি ‘বানৌজা সুরমা’র কমিশনিং অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, খাদ্যমন্ত্রী ড.আবদুর রাজ্জাক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী ডা. আফসারুল আমিন, সাংসদ এম এ লতিফ, সাংসদ আবুল কাশেম মাস্টার, সাংসদ এবিএম ফজলে করিমসহ প্রশাসনের উধ্বর্তন কর্মকর্তারা।
সেখানে একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবারের মত দেশের সবচেয়ে বড় ও আধুনিক যুদ্ধ জাহাজ বিএনএস বঙ্গবন্ধুকে ‘ন্যাশনাল স্ট্যার্ন্ডার্ড’ প্রদান করবেন। দুপুরের খাবার খাবেন নেভাল একাডেমিতে। সেখান থেকে বিকাল তিনটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে করে সরাসরি ফটিকছড়ি যাবেন।
উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর ১৩ প্রকল্পের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেভাল একাডেমি থেকে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারযোগে সরাসরি যাবেন জনসভাস্থলে। সেখানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে তিনি ৯টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৪টির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
এসব প্রকল্পের মধ্যে আছে, নগরীর হালিশহরে ৮৫ হাজার মেট্রিকটন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন খাদ্য গুদাম, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নবনির্মিত পাঁচতলা বিশিষ্ট ডেন্টাল ভবন, চট্টগ্রাম কলেজের নতুন প্রশাসনিক ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বহি:বিভাগ ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রী হোস্টেল, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্প, লোহাগাড়া উপজেলা ট্রমা সেন্টার, ফটিকছড়ি ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন, রফিকুল আনোয়ার-মোরশেদা ট্রাস্ট, সিডিএ স্কয়ার (আবাসিক) ফ্ল্যাট প্রকল্প।
বিকেলে জনসভা মঞ্চে উপস্থিত হয়ে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মঞ্চের পাশেই এসব প্রকল্পের ফলক স্থাপন করা হয়েছে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে পাহাড় ঘেরা ফটিকছড়িতে সাজ সাজ রব পড়েছে। উৎসবের আমেজ ফটিকছড়ি জুড়ে। সব বয়সি মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনার কমতি নেই। ফটিকছড়ি এলাকায় সড়কের উভয় পাশে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বিভিন্ন নেতার নামে টানানো হয়েছে কয়েক শতাধিক ব্যানার। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক তোড়ণ।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, খাদ্যমন্ত্রী ড.আবদুর রাজ্জাক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী ডা. আফসারুল আমিন, সাংসদ এম এ লতিফ, সাংসদ আবুল কাশেম মাস্টার, সাংসদ এবিএম ফজলে করিমসহ প্রশাসনের উধ্বর্তন কর্মকর্তারা।
সেখানে একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবারের মত দেশের সবচেয়ে বড় ও আধুনিক যুদ্ধ জাহাজ বিএনএস বঙ্গবন্ধুকে ‘ন্যাশনাল স্ট্যার্ন্ডার্ড’ প্রদান করবেন। দুপুরের খাবার খাবেন নেভাল একাডেমিতে। সেখান থেকে বিকাল তিনটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে করে সরাসরি ফটিকছড়ি যাবেন।
উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর ১৩ প্রকল্পের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেভাল একাডেমি থেকে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারযোগে সরাসরি যাবেন জনসভাস্থলে। সেখানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে তিনি ৯টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৪টির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
এসব প্রকল্পের মধ্যে আছে, নগরীর হালিশহরে ৮৫ হাজার মেট্রিকটন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন খাদ্য গুদাম, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নবনির্মিত পাঁচতলা বিশিষ্ট ডেন্টাল ভবন, চট্টগ্রাম কলেজের নতুন প্রশাসনিক ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বহি:বিভাগ ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ভবন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রী হোস্টেল, চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৫০ শয্যায় উন্নীতকরণ প্রকল্প, লোহাগাড়া উপজেলা ট্রমা সেন্টার, ফটিকছড়ি ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন, রফিকুল আনোয়ার-মোরশেদা ট্রাস্ট, সিডিএ স্কয়ার (আবাসিক) ফ্ল্যাট প্রকল্প।
বিকেলে জনসভা মঞ্চে উপস্থিত হয়ে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল পদ্ধতিতে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মঞ্চের পাশেই এসব প্রকল্পের ফলক স্থাপন করা হয়েছে।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে পাহাড় ঘেরা ফটিকছড়িতে সাজ সাজ রব পড়েছে। উৎসবের আমেজ ফটিকছড়ি জুড়ে। সব বয়সি মানুষের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনার কমতি নেই। ফটিকছড়ি এলাকায় সড়কের উভয় পাশে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বিভিন্ন নেতার নামে টানানো হয়েছে কয়েক শতাধিক ব্যানার। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক তোড়ণ।
No comments