মডার্ন মেয়েদের প্রেমের নামে জুয়াখেলা
এবার মূল গল্পে আসা যাক। নিলয় যখন ক্লাস নাইনে
পড়ে তখনেই প্রেম করে ক্লাস সেভেনে পড়ে মিলি নামের এক মেয়ের সাথে(নাম দুটিই
ছদ্ম ) । নিলয় এবং মিলি দুজনেই খুব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী । প্রেম যেহেতু
অল্প বয়সেই হয়ে গেছে , সময়ের সাথে সাথে তাদের প্রেম ধীরে ধীরে গভীর হতে
থাকে । নিলয় এ+ পেয়ে এস এস সি এবং এইচ এস সি শেষ করে ভর্তি হয় হয় একটি
সরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে । আর এই চার বছরে বিভিন্ন মান আভিমানের
মধ্যে দিয়ে তাদের প্রেম চলতে থাকে। ঐ দিকে মিলিও এস এস সি শেষ করে এইচ এস
সি তে পড়তে থাকল । ভালবাসা তখনও খুব ভাল চলছিল ।প্রতিদিন ফোনে ঘন্টা দুয়েক
কথা হতো ।
নিলয় তার ভারসিটির লাইফের কিছুদিনের মধ্যেই উচ্ছ শিক্ষার জন্যে বিদেশে একটি ফুল-ব্রাইট স্কলারশিপ পায় । স্কলারশিপটা নিলয়কে যতটুকু আ্নন্দ দিয়েছিল তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি দিয়েছিল কষ্ট ।কারণ সে তার প্রেমিকাকে অন্ধের মত ভালবাসত ,আর এখন তাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে । নিলয় মিলিকে ছেড়ে কিছুতেই যেতে চাচ্ছিল না কিন্তু পরিবারের চাপে অবশেষে তাকে যেতে হল। নিলয় কখনও বুঝতে পারে নি যে সে দেশের সাথে তার জীবনের অমূল্য সম্পদ ভালবাসাকে হারাতে যাচ্ছে খুব শীঘ্রই। কী করে বুঝবে সে , এই দীর্ঘ পাঁচ বছর ভালবাসার জীবনে কোন দিন অবিশ্বাস করে নি সে তার গার্লফ্রেন্ডকে । এই অন্ধ ভালবাসাটাই যে কাল হয়ে দাঁড়াল নিলয়ের জীবনে। বিদেশে এসেও সে প্রতিদিন আধঘণ্টা -এক ঘণ্টা করে কথা বলতো মিলির সাথে । আগেই বলেছি নিলয় খুব মেধাবী ।কিন্থু ভালবাসার অন্ধকার জগতে তার এই মেধা চাপা পরেছিল । অবশেষে কিছু দিনের মধ্যেই নিলয় বুঝতে পারে তার প্রেমের ভাটার টান । ফোনে কথা বল লেও আগের মতো শান্তি পায় না, মন ভরে না। সবকিছু কেমন জানি ফাকা ফাকা লাগে, কেমন জানি উলট-পালট মনে হচ্ছে । সে প্রেমিকার সাথে সামনা সামনি কথা বলার জন্যে চটপট করতে থাকে। তাই সে একটি সেমিস্টার শেষ করেই পরিবারের অনিচ্ছা সত্বেও দেশে ফিরে আসে। খুবেই অল্প দিনের ছুটিতে আসে সে । কিন্থু ছোট একটি অযুহাতে তার প্রেমিকা তার সাথে কথা বলে না, দেখা করা তো দুরের কথা । যার জন্যে এত কিছু , যার জন্যে সবকিছু ছেড়ে , বাবা-মাকে রাগ করিয়ে লক্ষ টাকা খরচ করে দেশে আসল, সেই যদি কথা না বলে, দেখা না করে , তখন নিলয়ের মনের অবস্থা বুঝার সাধ্য কি আমাদের কার ও আছে? নেই কার ও নেই ।কেবল সেই তখন খুব কাছে থেকে দেখেছে ভালবাসা কত কষ্টের , কত যন্ত্রনাময় । ভালবাসা মানুষকে কেমনে জ্বালিয়ে মারে। কি অযুহাতে তার প্রেমিকা তার সাথে কথা বলে নাই এবার সেটা শুনুন-বেচারা নিলয় তার লাভার কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্যে যেদিন দেশে আসার কথা ছিল তার ২ দিন আগে দেশে এসেছিল। বাস্ , এতটুকুই, আর কিছু নয় ।এটাই ছিল বেচারা নিলয়ের অপরাধ। কেন তাকে মিথ্যে বলল সে। এই জন্যে দেখা-সাক্ষাত,কথা বলা সব বন্ধ করে দিল মিলি। আসলে কোন অযুহাত না থাকলে যেটা হয় আর কি!! এইভাবে নিলয়ের ছুটির দিন গুলি বিরহে দেশে কাটতে লাগল । নিলয়ের ফিরতি ফ্লাইটের আর মাত্র ২-দিন বাকী । খোদা যেন তার উপর মুখ তুলে চাইল ।আর ও একটি কথা বলা হয় নি । নিলয় দেশে আসার আগে সব বন্ধু- বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন, পরিবারের সবাইকে বলে এসেছিল দেশে এসে অনেক মজা করবে সবার সাথে ।কিন্থু দেশে আসার পর তার এই মন মরা অবস্থা শুধু বন্ধু- বান্ধব নয় তার পরিবারকেও কাদিয়েছে অনেক । যে ছেলে সারাটা জীবন ছিল এত চঞ্চল, সে এখন দেশে এসে সারাটা দিন শুয়ে থাকে , তা কি আর মায়ের চোখ এড়াতে পারে? তাই মাও অনেক কান্নাকাটি করেছে, ছেলের কি হয়েছে জানতে না পেরে।
থাক এইসব কথা ।অবশেষে নিলয়ের সাথে ২ দিন আগে মিলির ফোনে কথা হয়+ দেখা হয়। এই এক পলকের দেখা আর কিছু কথা নিয়ে নিলয় বিদেশে ফিরে যায়।কিন্থু তার মন আর শান্ত নেই ।তার প্রেমিকা কেন এমন করল?এমন তো করার কথা নয় । ২ দিন আগে গেলাম এতে তো তার আরও খুশি হবার কথা । এই সব বাজে চিন্তায় তার ২য় সেমিস্টারের রেজাল্ট হোয়ে গেল মুটামুটি খারাপ । নিলয় বুঝতে পারে এর কোন সমাধান না হলে , সে আর কখনও ভাল করতে পারবে না।
তাই ২য় সেমিস্টার শেষ করে সে আবার দেশে ফিরে আসে ।অবশ্য এতে মিলিরও সম্মতি ছিল। মিলিও বলেছিল আসতে । মিলি বলেছিল গতবারের ব্যাপারটার জন্যে আমি সরি । এবার আস আমরা নতুন করে সব শুরু করব । সে আশা নিয়েই নিলয় দেশে এসে ছিল । আসার পর সপ্তাহ খানেক ভালই কাটল । কিন্তু হঠাত করে সে শুধু মিলির নাম্বার busy পায় । নিলয় ব্যাপারটা জানতে চাইলে মিলি অকপটে স্বীকার করে তার আর একজন নতুন বয়ফ্রেন্ড আছে। আর নিলয়কে বলে তাকে ভুলে যেতে। সাথে এটাও বলে দেয় যে সে প্রতিদিন তার নতুন বয়ফ্রেন্ডের সাথে dating দিতে যায়, আর নিলয় আসাতে তার সমস্যা হচ্ছে । মিলির কথা শুনে নিলয়ের মনে হল সে যেন ভিন্ন কোন গ্রহ হতে এসেছে। যা ছিল কল্পনার বাইরে তাই আজ নিখুত বাস্তব হয়ে গেল । নিজের প্রতি ঘৃণা নিয়ে নিলয় ফিরে আসল। মনে মনে ভাবল সারাটা জীবন যাকে এত ভালবাসল সে আজ কি উপহার দিল। কাকে উজার করে দিয়েছিল এত ভালবাসা ।এর পর থেকে আজ পর্যন্ত মিলি আর কখনও নিলয়ের ফোন রিসিভ করে নি । বেচারা নিলয় বুঝতেই পারে নি তার তিল তিল করে গড়া এই ৬ বছরের ভালবাসাটা কেমনে নিমিষেই শেষ হয়ে গেল। নিলয় আজ একটি কথা খুব ভাল করে বুঝতে পেরেছে-
“ out of sight out of mind”।এই বাণীটি যেন তার জন্যেই এই পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়েছে। সে আরও একটি বিষয় দেরি করে হলেও বুঝতে পারল—“আজকালের মডার্ন মেয়েরা dating ছাড়া থাকতে পারে না।”.নিলয় তার নষ্ট জিবন নিয়ে , দেশের প্রতি তীব্র ঘৃণা নিয়ে ,শূণ্য হাতে ফিরে যায় বিদেশে। এখন শুধু শুয়ে শুয়ে সে ভাবে কিভাবে কি হল। কিভাবে একটি মেয়ে বিষধর সাপের মত তার জীবনটা নষ্ট করে দিল । নিলয় বলতো সে কোন দিন সিগারেট খাবে না ,কিন্থু এখন তার দিন ২ প্যাকেট সিগারেট না হলে চলেই না । নিলয়ের প্রতি সূহানুভুতি দেখানোর ভাষা আমার জানা নেই ।শুধু দোয়া করি নিলয় আবার তার মেধাবী ছাত্র জীবনে প্রবেশ করুক । আর কোন মাধাবী নিলয় যেন এমন মেয়ের পাল্লায় কোন দিন না পড়ে। এই বাস্তব গল্পটি শুনার পর আপনাদের অনূভূতি জানতে চাচ্ছি। সেই সাথে নিলয়ের বাকী জীবনের জন্যে যদি আপনাদের কোন মূল্যবান উপদেশ থাকে , তাহলে কমেটে দিয়ে যান প্লিজ।
নিলয় তার ভারসিটির লাইফের কিছুদিনের মধ্যেই উচ্ছ শিক্ষার জন্যে বিদেশে একটি ফুল-ব্রাইট স্কলারশিপ পায় । স্কলারশিপটা নিলয়কে যতটুকু আ্নন্দ দিয়েছিল তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি দিয়েছিল কষ্ট ।কারণ সে তার প্রেমিকাকে অন্ধের মত ভালবাসত ,আর এখন তাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে । নিলয় মিলিকে ছেড়ে কিছুতেই যেতে চাচ্ছিল না কিন্তু পরিবারের চাপে অবশেষে তাকে যেতে হল। নিলয় কখনও বুঝতে পারে নি যে সে দেশের সাথে তার জীবনের অমূল্য সম্পদ ভালবাসাকে হারাতে যাচ্ছে খুব শীঘ্রই। কী করে বুঝবে সে , এই দীর্ঘ পাঁচ বছর ভালবাসার জীবনে কোন দিন অবিশ্বাস করে নি সে তার গার্লফ্রেন্ডকে । এই অন্ধ ভালবাসাটাই যে কাল হয়ে দাঁড়াল নিলয়ের জীবনে। বিদেশে এসেও সে প্রতিদিন আধঘণ্টা -এক ঘণ্টা করে কথা বলতো মিলির সাথে । আগেই বলেছি নিলয় খুব মেধাবী ।কিন্থু ভালবাসার অন্ধকার জগতে তার এই মেধা চাপা পরেছিল । অবশেষে কিছু দিনের মধ্যেই নিলয় বুঝতে পারে তার প্রেমের ভাটার টান । ফোনে কথা বল লেও আগের মতো শান্তি পায় না, মন ভরে না। সবকিছু কেমন জানি ফাকা ফাকা লাগে, কেমন জানি উলট-পালট মনে হচ্ছে । সে প্রেমিকার সাথে সামনা সামনি কথা বলার জন্যে চটপট করতে থাকে। তাই সে একটি সেমিস্টার শেষ করেই পরিবারের অনিচ্ছা সত্বেও দেশে ফিরে আসে। খুবেই অল্প দিনের ছুটিতে আসে সে । কিন্থু ছোট একটি অযুহাতে তার প্রেমিকা তার সাথে কথা বলে না, দেখা করা তো দুরের কথা । যার জন্যে এত কিছু , যার জন্যে সবকিছু ছেড়ে , বাবা-মাকে রাগ করিয়ে লক্ষ টাকা খরচ করে দেশে আসল, সেই যদি কথা না বলে, দেখা না করে , তখন নিলয়ের মনের অবস্থা বুঝার সাধ্য কি আমাদের কার ও আছে? নেই কার ও নেই ।কেবল সেই তখন খুব কাছে থেকে দেখেছে ভালবাসা কত কষ্টের , কত যন্ত্রনাময় । ভালবাসা মানুষকে কেমনে জ্বালিয়ে মারে। কি অযুহাতে তার প্রেমিকা তার সাথে কথা বলে নাই এবার সেটা শুনুন-বেচারা নিলয় তার লাভার কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্যে যেদিন দেশে আসার কথা ছিল তার ২ দিন আগে দেশে এসেছিল। বাস্ , এতটুকুই, আর কিছু নয় ।এটাই ছিল বেচারা নিলয়ের অপরাধ। কেন তাকে মিথ্যে বলল সে। এই জন্যে দেখা-সাক্ষাত,কথা বলা সব বন্ধ করে দিল মিলি। আসলে কোন অযুহাত না থাকলে যেটা হয় আর কি!! এইভাবে নিলয়ের ছুটির দিন গুলি বিরহে দেশে কাটতে লাগল । নিলয়ের ফিরতি ফ্লাইটের আর মাত্র ২-দিন বাকী । খোদা যেন তার উপর মুখ তুলে চাইল ।আর ও একটি কথা বলা হয় নি । নিলয় দেশে আসার আগে সব বন্ধু- বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন, পরিবারের সবাইকে বলে এসেছিল দেশে এসে অনেক মজা করবে সবার সাথে ।কিন্থু দেশে আসার পর তার এই মন মরা অবস্থা শুধু বন্ধু- বান্ধব নয় তার পরিবারকেও কাদিয়েছে অনেক । যে ছেলে সারাটা জীবন ছিল এত চঞ্চল, সে এখন দেশে এসে সারাটা দিন শুয়ে থাকে , তা কি আর মায়ের চোখ এড়াতে পারে? তাই মাও অনেক কান্নাকাটি করেছে, ছেলের কি হয়েছে জানতে না পেরে।
থাক এইসব কথা ।অবশেষে নিলয়ের সাথে ২ দিন আগে মিলির ফোনে কথা হয়+ দেখা হয়। এই এক পলকের দেখা আর কিছু কথা নিয়ে নিলয় বিদেশে ফিরে যায়।কিন্থু তার মন আর শান্ত নেই ।তার প্রেমিকা কেন এমন করল?এমন তো করার কথা নয় । ২ দিন আগে গেলাম এতে তো তার আরও খুশি হবার কথা । এই সব বাজে চিন্তায় তার ২য় সেমিস্টারের রেজাল্ট হোয়ে গেল মুটামুটি খারাপ । নিলয় বুঝতে পারে এর কোন সমাধান না হলে , সে আর কখনও ভাল করতে পারবে না।
তাই ২য় সেমিস্টার শেষ করে সে আবার দেশে ফিরে আসে ।অবশ্য এতে মিলিরও সম্মতি ছিল। মিলিও বলেছিল আসতে । মিলি বলেছিল গতবারের ব্যাপারটার জন্যে আমি সরি । এবার আস আমরা নতুন করে সব শুরু করব । সে আশা নিয়েই নিলয় দেশে এসে ছিল । আসার পর সপ্তাহ খানেক ভালই কাটল । কিন্তু হঠাত করে সে শুধু মিলির নাম্বার busy পায় । নিলয় ব্যাপারটা জানতে চাইলে মিলি অকপটে স্বীকার করে তার আর একজন নতুন বয়ফ্রেন্ড আছে। আর নিলয়কে বলে তাকে ভুলে যেতে। সাথে এটাও বলে দেয় যে সে প্রতিদিন তার নতুন বয়ফ্রেন্ডের সাথে dating দিতে যায়, আর নিলয় আসাতে তার সমস্যা হচ্ছে । মিলির কথা শুনে নিলয়ের মনে হল সে যেন ভিন্ন কোন গ্রহ হতে এসেছে। যা ছিল কল্পনার বাইরে তাই আজ নিখুত বাস্তব হয়ে গেল । নিজের প্রতি ঘৃণা নিয়ে নিলয় ফিরে আসল। মনে মনে ভাবল সারাটা জীবন যাকে এত ভালবাসল সে আজ কি উপহার দিল। কাকে উজার করে দিয়েছিল এত ভালবাসা ।এর পর থেকে আজ পর্যন্ত মিলি আর কখনও নিলয়ের ফোন রিসিভ করে নি । বেচারা নিলয় বুঝতেই পারে নি তার তিল তিল করে গড়া এই ৬ বছরের ভালবাসাটা কেমনে নিমিষেই শেষ হয়ে গেল। নিলয় আজ একটি কথা খুব ভাল করে বুঝতে পেরেছে-
“ out of sight out of mind”।এই বাণীটি যেন তার জন্যেই এই পৃথিবীতে সৃষ্টি হয়েছে। সে আরও একটি বিষয় দেরি করে হলেও বুঝতে পারল—“আজকালের মডার্ন মেয়েরা dating ছাড়া থাকতে পারে না।”.নিলয় তার নষ্ট জিবন নিয়ে , দেশের প্রতি তীব্র ঘৃণা নিয়ে ,শূণ্য হাতে ফিরে যায় বিদেশে। এখন শুধু শুয়ে শুয়ে সে ভাবে কিভাবে কি হল। কিভাবে একটি মেয়ে বিষধর সাপের মত তার জীবনটা নষ্ট করে দিল । নিলয় বলতো সে কোন দিন সিগারেট খাবে না ,কিন্থু এখন তার দিন ২ প্যাকেট সিগারেট না হলে চলেই না । নিলয়ের প্রতি সূহানুভুতি দেখানোর ভাষা আমার জানা নেই ।শুধু দোয়া করি নিলয় আবার তার মেধাবী ছাত্র জীবনে প্রবেশ করুক । আর কোন মাধাবী নিলয় যেন এমন মেয়ের পাল্লায় কোন দিন না পড়ে। এই বাস্তব গল্পটি শুনার পর আপনাদের অনূভূতি জানতে চাচ্ছি। সেই সাথে নিলয়ের বাকী জীবনের জন্যে যদি আপনাদের কোন মূল্যবান উপদেশ থাকে , তাহলে কমেটে দিয়ে যান প্লিজ।
জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে কোন প্রেমলীলা না করাই উত্তম
ReplyDeleteনা ভাই, জীবনে কোন প্রেম খেলাই নয়। তবে একটু আদটু লুতু পুতু খেলা আর কি!
Delete