বাফুফেকে ফিফার শুভকামনা
সবকিছু ঠিক করাই আছে। তবু আনুষ্ঠানিকতার একটা ব্যাপার থাকে। সেটিও শেষ। পরশু ফিফার চিঠি পেয়েছে বাফুফে। তাতে রয়েছে আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আর্জেন্টিনা-নাইজেরিয়া আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ আয়োজনের চূড়ান্ত সবুজ সংকেত। বাফুফে ম্যাচটার ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিফাকে জানানোর এক দিন পরই মিলল উত্তর। বাফুফেকে ফিফা বলেছে, ‘এই ম্যাচ নিয়ে তোমাদের জন্য শুভকামনা রইল।’
এটা বাফুফের জন্য একটা বড় মানসিক প্রশান্তি। এমনিতে ম্যাচটা নিয়ে অনিশ্চয়তা কখনোই ছিল না। তার পরও ফিফার চিঠি পাওয়া মানে সামান্যতম সংশয়-সন্দেহও দূর হওয়া। ফিফার চটজলদি উত্তর দেখে বাফুফে মনে করছে, ম্যাচটার ব্যাপারে পুরোপুরিই অবগত ফিফা।
ম্যাচ তো হচ্ছে, কিন্তু ভালোভাবে শেষ করা যাবে? প্রশ্নটা মাঠ তৈরির ধীরগতির কারণে আসছে। এমনিতে অনেক দেরিতে ঘুম ভেঙেছে সরকারের। তার ওপর কাজের খুব এটা অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না।
কাল বিকেলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গিয়ে দেখা গেল, কেউ নেই। শূন্য মাঠ। একজন এগিয়ে এসে জানালেন, সবে ড্রেসিংরুমের কাজ ধরেছে ক্রীড়া পরিষদ। কর্মীরা কাজ করে চলে গেছেন। ড্রেসিংরুম একটু বড় করা, মেসিদের জন্য শাওয়ার, বাথরুম ইত্যাদি তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে বলে জানালেন তিনি।
তবে বড় চিন্তা মাঠ নিয়ে। মাঠে সার দেওয়া হয়েছে ঘাস গজানোর জন্য। দেখতে সবুজ লাগছে। তবে মাটি বেশ নরম। ওপর দিয়ে বোঝা যায় না। বৃষ্টিতে মাঠের অবস্থা খারাপ।
মাঠও না হয় ঠিকঠাক হলো। কিন্তু খরচ উঠবে তো? গ্যালারির টিকিট বিক্রির ধীরগতি সত্ত্বেও বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন আশাবাদী, ‘টিকিটের দাম কমানোর কোনো চিন্তা নেই। এই সফরে অনেক টাকা খরচ হবে। টিকিটের দাম কমালে লোকসান দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।’
লাভ-ক্ষতির সব দায়িত্বই যেহেতু বেক্সিমকো গ্রুপ নিয়েছে, কাজেই এটা নিয়ে বাফুফেকে না ভাবলেও চলছে।
ভিআইপি, ক্লাব হাউসসহ অন্য ক্যাটাগরির টিকিট প্রায় শেষ। গ্যালারির টিকিট যথাক্রমে সাড়ে ৭ হাজার ও সাড়ে ১০ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে আইএফআইসি ব্যাংকে। সালাউদ্দিনের বিশ্বাস, ‘মেসিরা ২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় খেলে পরদিন ঢাকায় এলেই দেখবেন টিকিটের কেমন চাহিদা। অনেকে চেয়েও টিকিট পাবে না।’
বাফুফে ম্যাচ পরিচালনার জন্য রেফারি চেয়ে পাঠালে এএফসি চারজন রেফারি নিয়োগ করেছে। তাঁরা সবাই ইরানের। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু ম্যাচে কমিশনার হবেন একজন বাংলাদেশি। মনিরুল ইসলাম হতে পারেন সেই ভাগ্যবান।
এটা বাফুফের জন্য একটা বড় মানসিক প্রশান্তি। এমনিতে ম্যাচটা নিয়ে অনিশ্চয়তা কখনোই ছিল না। তার পরও ফিফার চিঠি পাওয়া মানে সামান্যতম সংশয়-সন্দেহও দূর হওয়া। ফিফার চটজলদি উত্তর দেখে বাফুফে মনে করছে, ম্যাচটার ব্যাপারে পুরোপুরিই অবগত ফিফা।
ম্যাচ তো হচ্ছে, কিন্তু ভালোভাবে শেষ করা যাবে? প্রশ্নটা মাঠ তৈরির ধীরগতির কারণে আসছে। এমনিতে অনেক দেরিতে ঘুম ভেঙেছে সরকারের। তার ওপর কাজের খুব এটা অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না।
কাল বিকেলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গিয়ে দেখা গেল, কেউ নেই। শূন্য মাঠ। একজন এগিয়ে এসে জানালেন, সবে ড্রেসিংরুমের কাজ ধরেছে ক্রীড়া পরিষদ। কর্মীরা কাজ করে চলে গেছেন। ড্রেসিংরুম একটু বড় করা, মেসিদের জন্য শাওয়ার, বাথরুম ইত্যাদি তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে বলে জানালেন তিনি।
তবে বড় চিন্তা মাঠ নিয়ে। মাঠে সার দেওয়া হয়েছে ঘাস গজানোর জন্য। দেখতে সবুজ লাগছে। তবে মাটি বেশ নরম। ওপর দিয়ে বোঝা যায় না। বৃষ্টিতে মাঠের অবস্থা খারাপ।
মাঠও না হয় ঠিকঠাক হলো। কিন্তু খরচ উঠবে তো? গ্যালারির টিকিট বিক্রির ধীরগতি সত্ত্বেও বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন আশাবাদী, ‘টিকিটের দাম কমানোর কোনো চিন্তা নেই। এই সফরে অনেক টাকা খরচ হবে। টিকিটের দাম কমালে লোকসান দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।’
লাভ-ক্ষতির সব দায়িত্বই যেহেতু বেক্সিমকো গ্রুপ নিয়েছে, কাজেই এটা নিয়ে বাফুফেকে না ভাবলেও চলছে।
ভিআইপি, ক্লাব হাউসসহ অন্য ক্যাটাগরির টিকিট প্রায় শেষ। গ্যালারির টিকিট যথাক্রমে সাড়ে ৭ হাজার ও সাড়ে ১০ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে আইএফআইসি ব্যাংকে। সালাউদ্দিনের বিশ্বাস, ‘মেসিরা ২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় খেলে পরদিন ঢাকায় এলেই দেখবেন টিকিটের কেমন চাহিদা। অনেকে চেয়েও টিকিট পাবে না।’
বাফুফে ম্যাচ পরিচালনার জন্য রেফারি চেয়ে পাঠালে এএফসি চারজন রেফারি নিয়োগ করেছে। তাঁরা সবাই ইরানের। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু ম্যাচে কমিশনার হবেন একজন বাংলাদেশি। মনিরুল ইসলাম হতে পারেন সেই ভাগ্যবান।
No comments