সাকিবদের বিশ্বকাপ-সঙ্গী বেক্সিমকো
নিলামে আর কেউ অংশ নেয়নি বলে প্রারম্ভিক মূল্য সাড়ে তিন কোটি টাকাতেই বিক্রি হয়েছে ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের স্পনসরশিপ। সেটা কিনেছে বেক্সিমকো গ্রুপ। কাল রাজধানীর একটি হোটেলে বিসিবির সঙ্গে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই করেছে তারা।
এসব ক্ষেত্রে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ না নিলে বা প্রারম্ভিক মূল্যের চেয়ে বেশি দাম না পেলে বিসিবি সাধারণত আলোচনার মাধ্যমে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু স্পনসরশিপ নিলামে সেটা হয়নি বলে কাল চুক্তির সংবাদ সম্মেলনে জানালেন বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ। ব্যাখ্যা করেছেন না হওয়ার কারণটাও, ‘সময়স্বল্পতার কারণে সেটার সুযোগ ছিল না।’
ন্যূনতম দামে বিক্রি হলেও বিশ্বকাপের স্পনসরশিপ বিক্রি করে বিসিবির এটাই সর্বোচ্চ আয়। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্পনসরশিপ কিনে আগের সর্বোচ্চ দামটা (৩০ হাজার ডলার) দিয়েছিল ইউসিবিএল। এ ছাড়া ২০০৭ বিশ্বকাপে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকায় স্পনসরশিপ কিনেছিল ইস্পাহানি লিমিটেড। গত বিশ্বকাপের মতো এবারের বিশ্বকাপেও প্রথম পর্ব পার হতে পারলে বাড়তি আয় হবে বিসিবির। চুক্তি অনুযায়ী কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল বা ফাইনাল খেলতে পারলে প্রতিটি ম্যাচের জন্য আরও প্রায় ৫৮ লাখ টাকা করে দেবে বেক্সিমকো।
জাতীয় দলের স্পনসর হিসেবে বিশ্বকাপে দেশের মানুষকে সম্পৃক্ত করারও উদ্যোগ নেবে বেক্সিমকো। ২২ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে জাতীয় দলের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা সংগ্রহ করবে তারা। এসব শুভেচ্ছা বার্তা দিয়ে বিশাল আকৃতির একটি ব্যাট তৈরি করে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বেক্সিমকো সেটি উপহার দেবে বাংলাদেশ দলকে।এ ছাড়া বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাংলাদেশ দলের জন্য থিম সংও তৈরি করবে স্পনসর কোম্পানি, যা প্রচারিত হবে দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে। স্পনসরশিপ-সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ইন্তেখাব মাহমুদ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, কোচ জেমি সিডন্স, বেক্সিমকোর ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, পরিচালক শায়ান এফ রহমান, বিসিবির সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল, পরিচালক জালাল ইউনুস ও প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ।বিশ্বকাপ উপলক্ষে বেক্সিমকোর সর্বোচ্চ স্পনসর মানি নিয়ে এগিয়ে আসার একটা কারন অবশ্যই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা। সেই জনপ্রিয়তার কথা মনে করিয়ে দিয়েই সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতি বললেন, ‘সামনে আমরা এশিয়া কাপ করব, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ করব। এসবের জন্য ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম দরকার। সরকারের একার পক্ষে এত কিছু করা সম্ভব নয়। স্পনসরদেরও এগিয়ে আসতে হবে। এমিরেটস আর্সেনালের মাঠ করে দিয়েছে। স্পনসররা চাইলে আমাদের দেশেও সেরকম হতে পারে।’
এমনিতে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ দলের অফিশিয়াল স্পনসর হলেও বিশ্বকাপের বিপণননীতির কারণে বিশ্বকাপের সময়টাতে দূরেই থাকতে হবে দেশের শীর্ষস্থানীয় এই মুঠোফোন কোম্পানিকে। বাংলাদেশ দলের বিশ্বকাপ স্পনসর হিসেবে বেক্সিমকোর মেয়াদ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত বলে জানিয়েছে বিসিবি সূত্র। তবে গ্রামীণফোনের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বেক্সিমকো চাইলে টিম স্পনসরের সুবিধা নিতে পারে আরও আগে থেকেই।
এসব ক্ষেত্রে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ না নিলে বা প্রারম্ভিক মূল্যের চেয়ে বেশি দাম না পেলে বিসিবি সাধারণত আলোচনার মাধ্যমে দাম বাড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু স্পনসরশিপ নিলামে সেটা হয়নি বলে কাল চুক্তির সংবাদ সম্মেলনে জানালেন বোর্ডের প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ। ব্যাখ্যা করেছেন না হওয়ার কারণটাও, ‘সময়স্বল্পতার কারণে সেটার সুযোগ ছিল না।’
ন্যূনতম দামে বিক্রি হলেও বিশ্বকাপের স্পনসরশিপ বিক্রি করে বিসিবির এটাই সর্বোচ্চ আয়। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্পনসরশিপ কিনে আগের সর্বোচ্চ দামটা (৩০ হাজার ডলার) দিয়েছিল ইউসিবিএল। এ ছাড়া ২০০৭ বিশ্বকাপে ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকায় স্পনসরশিপ কিনেছিল ইস্পাহানি লিমিটেড। গত বিশ্বকাপের মতো এবারের বিশ্বকাপেও প্রথম পর্ব পার হতে পারলে বাড়তি আয় হবে বিসিবির। চুক্তি অনুযায়ী কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল বা ফাইনাল খেলতে পারলে প্রতিটি ম্যাচের জন্য আরও প্রায় ৫৮ লাখ টাকা করে দেবে বেক্সিমকো।
জাতীয় দলের স্পনসর হিসেবে বিশ্বকাপে দেশের মানুষকে সম্পৃক্ত করারও উদ্যোগ নেবে বেক্সিমকো। ২২ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে জাতীয় দলের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা সংগ্রহ করবে তারা। এসব শুভেচ্ছা বার্তা দিয়ে বিশাল আকৃতির একটি ব্যাট তৈরি করে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বেক্সিমকো সেটি উপহার দেবে বাংলাদেশ দলকে।এ ছাড়া বিশ্বকাপ উপলক্ষে বাংলাদেশ দলের জন্য থিম সংও তৈরি করবে স্পনসর কোম্পানি, যা প্রচারিত হবে দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে। স্পনসরশিপ-সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ইন্তেখাব মাহমুদ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ও সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, কোচ জেমি সিডন্স, বেক্সিমকোর ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, পরিচালক শায়ান এফ রহমান, বিসিবির সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল, পরিচালক জালাল ইউনুস ও প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ।বিশ্বকাপ উপলক্ষে বেক্সিমকোর সর্বোচ্চ স্পনসর মানি নিয়ে এগিয়ে আসার একটা কারন অবশ্যই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা। সেই জনপ্রিয়তার কথা মনে করিয়ে দিয়েই সংবাদ সম্মেলনে বিসিবি সভাপতি বললেন, ‘সামনে আমরা এশিয়া কাপ করব, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ করব। এসবের জন্য ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম দরকার। সরকারের একার পক্ষে এত কিছু করা সম্ভব নয়। স্পনসরদেরও এগিয়ে আসতে হবে। এমিরেটস আর্সেনালের মাঠ করে দিয়েছে। স্পনসররা চাইলে আমাদের দেশেও সেরকম হতে পারে।’
এমনিতে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ দলের অফিশিয়াল স্পনসর হলেও বিশ্বকাপের বিপণননীতির কারণে বিশ্বকাপের সময়টাতে দূরেই থাকতে হবে দেশের শীর্ষস্থানীয় এই মুঠোফোন কোম্পানিকে। বাংলাদেশ দলের বিশ্বকাপ স্পনসর হিসেবে বেক্সিমকোর মেয়াদ আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত বলে জানিয়েছে বিসিবি সূত্র। তবে গ্রামীণফোনের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে বেক্সিমকো চাইলে টিম স্পনসরের সুবিধা নিতে পারে আরও আগে থেকেই।
No comments