শপথবাক্য পড়িয়েছিলেন ইউসুফ
ইউসুফ-ইউনুসে রেষারেষি আছে এটা তো জানা খবরই। কিন্তু পাকিস্তানের দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের ব্যক্তিত্বের সংঘাত এই পর্যায়ে—কে জানত! পাকিস্তানের বেসরকারি চ্যানেল ‘দুনিয়া’ চমকে ওঠার মতোই খবর দিল। মোহাম্মদ ইউসুফ তাঁর কক্ষে দলের ছয়জন ক্রিকেটারকে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। এর পর পবিত্র কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়েছেন, ইউনুস খানকে অধিনায়ক করা হলে তাঁর নেতৃত্ব এই ছয়জন মানবেন না!
অস্ট্রেলিয়া সফরের ব্যর্থতা অনুসন্ধানে গঠিত পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকেই এই তথ্য পেয়েছে বলে চ্যানেলটি দাবি করেছে। ‘দুনিয়া’ জানিয়েছে, এই প্রতিজ্ঞা করানোর ঘটনাটি ঘটেছে গত বছর।
তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী পিসিবি সাতজন ক্রিকেটারকে বিভিন্ন শাস্তি দিয়েছে। এর মধ্যে ইউসুফ আর ইউনুসকে দলে অন্তঃকলহ সৃষ্টির অপরাধে বহিষ্কার করা হয়েছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। ইউসুফ অবশ্য এর পর গত মার্চেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন। আর ইউনুস দ্বারস্থ হয়েছেন আদালতের। ওয়েবসাইট, রয়টার্স।
ইউসুফ ছয় খেলোয়াড়কে এককাট্টা করতে পেরেছিলেন কারণ অধিনায়ক হিসেবে ইউনুস নাকি মোটেও জনপ্রিয় ছিলেন না দলের মধ্যে। এই তথ্য তদন্ত কমিটিকে দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া সফরে দলের সহকারী কোচের দায়িত্বে থাকা আকিব জাভেদ, ‘ইউনুসকে কোনো খেলোয়াড়ই পছন্দ করত না। কমপক্ষে ছয়জন খেলোয়াড় তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছিল। অধিনায়ক হিসেবে ইউনুস ছিল উদ্ধত। কারও পরামর্শই কানে নিত না।’
জাভেদের সাক্ষ্যে উঠে এসেছে, দলে অন্তঃকলহ তৈরির প্রধান কারণ তিন খেলোয়াড় ইউনুস, শোয়েব মালিক আর শহীদ আফ্রিদি। তদন্ত কমিটির ওই প্রতিবেদনে রানা নাভেদকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, আইপিএলে খেলা পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গে বাজিকরদের সুসম্পর্ক আছে।
এদিকে বরখাস্ত কোচ ইন্তিখাব আলম অভিযোগের আঙুল তুলেছেন দলের সবার দিকে। বলেছেন, ‘ওরা যে নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করছে, সেটি ওদের মাথাতেই থাকে না। ওরা জানে না কেমন পোশাক-আশাক পরতে হয়। ভদ্রলোকের মতো আচরণও করতে পারে না।’
অস্ট্রেলিয়া সফরের ব্যর্থতা অনুসন্ধানে গঠিত পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকেই এই তথ্য পেয়েছে বলে চ্যানেলটি দাবি করেছে। ‘দুনিয়া’ জানিয়েছে, এই প্রতিজ্ঞা করানোর ঘটনাটি ঘটেছে গত বছর।
তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী পিসিবি সাতজন ক্রিকেটারকে বিভিন্ন শাস্তি দিয়েছে। এর মধ্যে ইউসুফ আর ইউনুসকে দলে অন্তঃকলহ সৃষ্টির অপরাধে বহিষ্কার করা হয়েছে অনির্দিষ্টকালের জন্য। ইউসুফ অবশ্য এর পর গত মার্চেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন। আর ইউনুস দ্বারস্থ হয়েছেন আদালতের। ওয়েবসাইট, রয়টার্স।
ইউসুফ ছয় খেলোয়াড়কে এককাট্টা করতে পেরেছিলেন কারণ অধিনায়ক হিসেবে ইউনুস নাকি মোটেও জনপ্রিয় ছিলেন না দলের মধ্যে। এই তথ্য তদন্ত কমিটিকে দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া সফরে দলের সহকারী কোচের দায়িত্বে থাকা আকিব জাভেদ, ‘ইউনুসকে কোনো খেলোয়াড়ই পছন্দ করত না। কমপক্ষে ছয়জন খেলোয়াড় তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়েছিল। অধিনায়ক হিসেবে ইউনুস ছিল উদ্ধত। কারও পরামর্শই কানে নিত না।’
জাভেদের সাক্ষ্যে উঠে এসেছে, দলে অন্তঃকলহ তৈরির প্রধান কারণ তিন খেলোয়াড় ইউনুস, শোয়েব মালিক আর শহীদ আফ্রিদি। তদন্ত কমিটির ওই প্রতিবেদনে রানা নাভেদকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, আইপিএলে খেলা পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গে বাজিকরদের সুসম্পর্ক আছে।
এদিকে বরখাস্ত কোচ ইন্তিখাব আলম অভিযোগের আঙুল তুলেছেন দলের সবার দিকে। বলেছেন, ‘ওরা যে নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করছে, সেটি ওদের মাথাতেই থাকে না। ওরা জানে না কেমন পোশাক-আশাক পরতে হয়। ভদ্রলোকের মতো আচরণও করতে পারে না।’
No comments