হ্যারডস বিক্রি করে দিয়েছেন ফায়েদ
লন্ডনের বিখ্যাত হ্যারডস ডিপার্টমেন্ট স্টোর বিক্রি করে দিয়েছেন এর মালিক মোহাম্মদ আল-ফায়েদ। কাতার হোল্ডিংস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গতকাল শনিবার সকালে এ বিষয়ে চুক্তি হয়েছে।
১৯৮৫ সালে মোহাম্মদ ফায়েদ হ্যারডস কিনেছিলেন ৬১ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডে। আর এখন বিক্রি করে দিলেন ১৫০ কোটি পাউন্ডে।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্রিটেনের প্রিন্সেস ডায়ানার প্রেমিক দোদি আল-ফায়েদের বাবা মোহাম্মদ ফায়েদ। ১৯৯৭ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন ডায়ানা ও দোদি। কিন্তু তাঁদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ এনে এরপর থেকে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন মোহাম্মদ ফায়েদ।
মোহাম্মদ ফায়েদ হ্যারডস কেন বিক্রি করলেন, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
পশ্চিম লন্ডনে বিখ্যাত এ ডিপার্টমেন্ট স্টোর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫১ সালে। কয়েক তলা এ স্টোরের ভেতর বেচাকেনার জায়গা আছে ১০ লাখ বর্গফুট। আর মোট বিভাগ আছে ৩৩০টি। তাঁদের স্লোগানই হলো: সবার জন্য সব জিনিস, সব জায়গায়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি মানুষ এখানে কেনাকাটা করে।
হ্যারডসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আশির দশকে ফায়েদ ও টাইনি রাওল্যান্ড নামের এক ব্যবসায়ীর মধ্যে দীর্ঘ বিবাদ চলে।
মিসরের নাগরিক মোহাম্মদ ফায়েদ কয়েক দশক ধরে যুক্তরাজ্যে বসবাস করলেও এখনো তাঁকে ব্রিটিশ পাসপোর্ট দেওয়া হয়নি। ব্রিটিশ সরকার প্রথমবার পাসপোর্ট দিতে অস্বীকার করার পর ফায়েদ অভিযোগ করেছিলেন, তিনি দুই মন্ত্রীকে অর্থ দিয়েছিলেন বিষয়টি নিয়ে হাউস অব কমন্সে আলোচনা করতে।
১৯৮৫ সালে মোহাম্মদ ফায়েদ হ্যারডস কিনেছিলেন ৬১ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডে। আর এখন বিক্রি করে দিলেন ১৫০ কোটি পাউন্ডে।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্রিটেনের প্রিন্সেস ডায়ানার প্রেমিক দোদি আল-ফায়েদের বাবা মোহাম্মদ ফায়েদ। ১৯৯৭ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন ডায়ানা ও দোদি। কিন্তু তাঁদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে অভিযোগ এনে এরপর থেকে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন মোহাম্মদ ফায়েদ।
মোহাম্মদ ফায়েদ হ্যারডস কেন বিক্রি করলেন, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
পশ্চিম লন্ডনে বিখ্যাত এ ডিপার্টমেন্ট স্টোর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫১ সালে। কয়েক তলা এ স্টোরের ভেতর বেচাকেনার জায়গা আছে ১০ লাখ বর্গফুট। আর মোট বিভাগ আছে ৩৩০টি। তাঁদের স্লোগানই হলো: সবার জন্য সব জিনিস, সব জায়গায়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি মানুষ এখানে কেনাকাটা করে।
হ্যারডসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আশির দশকে ফায়েদ ও টাইনি রাওল্যান্ড নামের এক ব্যবসায়ীর মধ্যে দীর্ঘ বিবাদ চলে।
মিসরের নাগরিক মোহাম্মদ ফায়েদ কয়েক দশক ধরে যুক্তরাজ্যে বসবাস করলেও এখনো তাঁকে ব্রিটিশ পাসপোর্ট দেওয়া হয়নি। ব্রিটিশ সরকার প্রথমবার পাসপোর্ট দিতে অস্বীকার করার পর ফায়েদ অভিযোগ করেছিলেন, তিনি দুই মন্ত্রীকে অর্থ দিয়েছিলেন বিষয়টি নিয়ে হাউস অব কমন্সে আলোচনা করতে।
No comments