অধিকারের নিশ্চয়তা পেলে দেশে ফিরবেন স্নোডেন
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেন সাংবিধানিক অধিকারের নিশ্চয়তা পেলে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবেন। তাঁর বাবা লনি স্নোডেন মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে লেখা এক চিঠিতে এ কথা জানিয়েছেন।
গতকাল শনিবার সপ্তম দিনের মতো রাশিয়ার শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় অবস্থান করেন স্নোডেন। গত রোববার তিনি হংকং থেকে মস্কোর ওই বিমানবন্দরে পৌঁছান। এডওয়ার্ড স্নোডেনের বাবা গত বৃহস্পতিবার ওই চিঠি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে পাঠান। চিঠিতে লনি স্নোডেন উল্লেখ করেন, কিছু শর্ত মানলেই তাঁর ছেলে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবে। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বিচারের আগে তাঁকে আটক করা বা কারাগারে রাখা যাবে না, তাঁর ওপর কথা বলায় নিষেধাজ্ঞাসহ কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা যাবে না এবং ইচ্ছামতো যেকোনো স্থানে যাওয়ার অনুমতি দিতে হবে। লনি স্নোডেনের পক্ষে আইনজীবী ব্রুস ফিন ওই চিঠি লেখেন। ফিন বলেন, লনি স্নোডেন আত্মবিশ্বাসী যে সরকার তাঁর ছেলেকে সাংবিধানিক অধিকারের নিশ্চয়তা দিলে সে স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবে। এই চিঠির ব্যাপারে মার্কিন বিচার বিভাগের মন্তব্য জানা যায়নি। এদিকে গত শুক্রবার এনবিসি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লনি স্নোডেন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, তিনি উদ্বিগ্ন এই ভেবে যে তাঁর ছেলেকে কেউ ব্যবহার করতে পারে। লনি বলেন, ‘আমার ছেলের আশপাশে যাঁরা আছেন, তাঁদের নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। যেমন উইকিলিকসের লোকজন আছেন। উইকিলিকসের অতীত ইতিহাস দেখেন। তারা চায় যত বেশি সম্ভব তথ্য ফাঁস করা। এসব বিষয় নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন।’ সাক্ষাৎকারে লনি স্নোডেন বলেন, গত এপ্রিল থেকে ছেলের সঙ্গে তাঁর কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি মনে করেন না যে সে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। কিন্তু এটা মানেন যে তাঁর ছেলে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ প্রকল্পের তথ্য ফাঁস করে দিয়ে মার্কিন আইন লঙ্ঘন করেছে। বিবিসি ও রয়টার্স।
গতকাল শনিবার সপ্তম দিনের মতো রাশিয়ার শেরেমেয়িতেভো বিমানবন্দরের ট্র্যানজিট এলাকায় অবস্থান করেন স্নোডেন। গত রোববার তিনি হংকং থেকে মস্কোর ওই বিমানবন্দরে পৌঁছান। এডওয়ার্ড স্নোডেনের বাবা গত বৃহস্পতিবার ওই চিঠি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে পাঠান। চিঠিতে লনি স্নোডেন উল্লেখ করেন, কিছু শর্ত মানলেই তাঁর ছেলে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবে। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বিচারের আগে তাঁকে আটক করা বা কারাগারে রাখা যাবে না, তাঁর ওপর কথা বলায় নিষেধাজ্ঞাসহ কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা যাবে না এবং ইচ্ছামতো যেকোনো স্থানে যাওয়ার অনুমতি দিতে হবে। লনি স্নোডেনের পক্ষে আইনজীবী ব্রুস ফিন ওই চিঠি লেখেন। ফিন বলেন, লনি স্নোডেন আত্মবিশ্বাসী যে সরকার তাঁর ছেলেকে সাংবিধানিক অধিকারের নিশ্চয়তা দিলে সে স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবে। এই চিঠির ব্যাপারে মার্কিন বিচার বিভাগের মন্তব্য জানা যায়নি। এদিকে গত শুক্রবার এনবিসি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লনি স্নোডেন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, তিনি উদ্বিগ্ন এই ভেবে যে তাঁর ছেলেকে কেউ ব্যবহার করতে পারে। লনি বলেন, ‘আমার ছেলের আশপাশে যাঁরা আছেন, তাঁদের নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। যেমন উইকিলিকসের লোকজন আছেন। উইকিলিকসের অতীত ইতিহাস দেখেন। তারা চায় যত বেশি সম্ভব তথ্য ফাঁস করা। এসব বিষয় নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন।’ সাক্ষাৎকারে লনি স্নোডেন বলেন, গত এপ্রিল থেকে ছেলের সঙ্গে তাঁর কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি মনে করেন না যে সে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। কিন্তু এটা মানেন যে তাঁর ছেলে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষণ প্রকল্পের তথ্য ফাঁস করে দিয়ে মার্কিন আইন লঙ্ঘন করেছে। বিবিসি ও রয়টার্স।
No comments