যুক্তরাষ্ট্র-চীন যুদ্ধাবস্থা : ম্যানিলাকে বেইজিংয়ের ধমক
আমেরিকাকে
হুঁশিয়ারি দিয়ে কাজ হয়নি। দক্ষিণ চীন সাগর থেকে যুদ্ধজাহাজ এখনই সরাচ্ছে
না পেন্টাগন। তাই ফিলিপিন্সকে এ বার কড়া সতর্কবার্তা পাঠাল বেইজিং। দক্ষিণ
চীন সাগরে অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইতে চীন-ফিলিপিন্স দ্বন্দ্ব ঘিরেই
ঘনিয়েছে যুদ্ধের মেঘ। তাই বেইজিংয়ের হুঁশিয়ারি, চীনের সঙ্গে কথা বলেই
সমস্যা মিটিয়ে নিক ফিলিপিন্স। না হলে ফল ভালা হবে না।
চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে বলেছে, আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে করা মামলা ফিলিপিন্স প্রত্যাহার করে নিক এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুক। প্রকারান্তরে বেইজিং বলতে চেয়েছে, পানিসীমা নিয়ে দু’দেশের বিরোধের বিষয়টি নিয়ে যদি ফিলিপিন্স আন্তর্জাতিক মঞ্চে হইচই করা বন্ধ না করে, তা হলে ফল খারাপ হবে। গোটা পরিস্থিতির জন্য ফিলিপিন্সকেই দায়ী করে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘‘ফিলিপিন্সের প্রচারে থাকার চেষ্টা বেইজিং ও ম্যানিলার মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস নষ্ট করছে। ফিলিপিন্সের প্ররোচনায় দু’দেশের সম্পর্ক নজিরবিহীনভাবে তলানিতে পৌঁছেছে।’’ কূটনৈতিক রীতিনীতির নিরিখে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের এই ভাষা অত্যন্ত কঠোর। সচেতনভাবেই চীন ফিলিপিন্সকে এমন কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
দক্ষিণ চীন সাগরে পানিসীমা নিয়ে চিনের সঙ্গে একাধিক দেশের বিরোধ রয়েছে। শুধু ফিলিপিন্স নয়- জাপান, ভিয়েতনামের সঙ্গেও পানিসীমা নিয়ে চীনের বিবাদ দীর্ঘ দিনের। ফিলিপিন্সের কাছাকাছি সমুদ্রে একটি কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে সেখানে নানা সামরিক পরিকাঠামো তৈরি করছে চীন।
ফিলিপিন্সের দাবি, ওই এলাকা ফিলিপিন্সের পানিসীমায়। বিষয়টি নিয়ে জাতিসঙ্ঘ ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হয় ফিলিপিন্স। চীন প্রথম থেকেই ট্রাইব্যুনালকে মানতে চায়নি। তাদের দাবি, নিজেদের পানিসীমায় দ্বীপ তৈরি করেছে তারা। কিন্তু, বন্ধু রাষ্ট্র ফিলিপিন্সের পাশে দাঁড়াতে আমেরিকা দক্ষিণ চীন সাগরে যুদ্ধজাহাজ পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গে চীনের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় ট্রাইব্যুনাল।
বেইজিংকে জানানো হয়, বিষয়টির মিমাংসা ট্রাইব্যুনালই করবে। কারণ যেখানে চীন দ্বীপ তৈরি করে সামরিক পরিকাঠামো গড়ছে, তা আদৌ চীনের পানিসীমার মধ্যে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের হানাদারি ঘিরে দু’দেশের মধ্যে পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত। এ নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সে চীন ও আমেরিকার কথাও হয়েছে। কিন্তু সমস্যা মেটেনি। তাই এবার ফিলিপিন্সকেই সরাসরি সতর্কবার্তা।
চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে বলেছে, আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে করা মামলা ফিলিপিন্স প্রত্যাহার করে নিক এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুক। প্রকারান্তরে বেইজিং বলতে চেয়েছে, পানিসীমা নিয়ে দু’দেশের বিরোধের বিষয়টি নিয়ে যদি ফিলিপিন্স আন্তর্জাতিক মঞ্চে হইচই করা বন্ধ না করে, তা হলে ফল খারাপ হবে। গোটা পরিস্থিতির জন্য ফিলিপিন্সকেই দায়ী করে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘‘ফিলিপিন্সের প্রচারে থাকার চেষ্টা বেইজিং ও ম্যানিলার মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস নষ্ট করছে। ফিলিপিন্সের প্ররোচনায় দু’দেশের সম্পর্ক নজিরবিহীনভাবে তলানিতে পৌঁছেছে।’’ কূটনৈতিক রীতিনীতির নিরিখে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যের এই ভাষা অত্যন্ত কঠোর। সচেতনভাবেই চীন ফিলিপিন্সকে এমন কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
দক্ষিণ চীন সাগরে পানিসীমা নিয়ে চিনের সঙ্গে একাধিক দেশের বিরোধ রয়েছে। শুধু ফিলিপিন্স নয়- জাপান, ভিয়েতনামের সঙ্গেও পানিসীমা নিয়ে চীনের বিবাদ দীর্ঘ দিনের। ফিলিপিন্সের কাছাকাছি সমুদ্রে একটি কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে সেখানে নানা সামরিক পরিকাঠামো তৈরি করছে চীন।
ফিলিপিন্সের দাবি, ওই এলাকা ফিলিপিন্সের পানিসীমায়। বিষয়টি নিয়ে জাতিসঙ্ঘ ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হয় ফিলিপিন্স। চীন প্রথম থেকেই ট্রাইব্যুনালকে মানতে চায়নি। তাদের দাবি, নিজেদের পানিসীমায় দ্বীপ তৈরি করেছে তারা। কিন্তু, বন্ধু রাষ্ট্র ফিলিপিন্সের পাশে দাঁড়াতে আমেরিকা দক্ষিণ চীন সাগরে যুদ্ধজাহাজ পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গে চীনের বিরুদ্ধে সুর চড়ায় ট্রাইব্যুনাল।
বেইজিংকে জানানো হয়, বিষয়টির মিমাংসা ট্রাইব্যুনালই করবে। কারণ যেখানে চীন দ্বীপ তৈরি করে সামরিক পরিকাঠামো গড়ছে, তা আদৌ চীনের পানিসীমার মধ্যে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের হানাদারি ঘিরে দু’দেশের মধ্যে পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই উত্তপ্ত। এ নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সে চীন ও আমেরিকার কথাও হয়েছে। কিন্তু সমস্যা মেটেনি। তাই এবার ফিলিপিন্সকেই সরাসরি সতর্কবার্তা।
No comments