ছোটপর্দা থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছা নেই
*বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
**কলকাতা থেকে ফিরলাম। ওখানে ‘রাজকাহিনী’ ছবির প্রচারণার কাজছি। দেশে ফিরেই ‘পুত্র’ ছবির শুটিং করছি কয়েকদিন হল। আমি অনেক বেশি কাজ একসঙ্গে কখনও করি না। গুছিয়ে কাজ করতে পছন্দ করি। তাই আপাতত ছবির কাজ করছি। এছাড়া ‘বিউটি সার্কাস’ নামের একটি ছবির কাজের কথা চূড়ান্ত হয়েছে। কলকাতায় আরও দুটি ছবির কথা চলছে।
*রাজকাহিনী ছবিতে আপনার চরিত্রের গুরুত্ব খুব একটা ছিল না বলেই অনেকে বলছেন...
**আমার কাছে তা মনে হয়নি। পুরো ছবিজুড়েই তো ছিলাম। তাছাড়া সংলাপের কথা বলছেন অনেকেই। তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন, সংলাপই কী একটি ছবির চরিত্রের গুরুত্ব নির্ধারণ করে? সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এত বড় একটা প্রজেক্টে কাজ করার সৌভাগ্যই বা ক’জনের হয়।
*‘পুত্র’ ছবিতে আপনার চরিত্র কেমন?
**পুত্র ছবিটি তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটি ছবি। মূলত ছবিটি একটি প্রতিবন্ধী শিশুকে নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আমি একটি স্কুলের ম্যাডাম থাকি। সেখানেই আমি বাচ্চাটাকে দেখি। তখন তাকে আমার বাসায় নিয়ে আসি। স্বাভাবিকভাবেই বাসায় তাকে কেউ মেনে নিতে চায় না। আমার শ্বশুরবাড়িতে তৈরি হয় নানা সমস্যা।
*বাংলাদেশ এবং ভারতে কাজের পার্থক্য কী মনে হয়?
**পরিবর্তন তো অনেক ক্ষেত্রেই আছে। সেখানে কাজ করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি চোখে পড়েছে সেটি হল সময় মেইনটেইন করা। সেটের প্রত্যেকে যে সময় কাজ শুরু হওয়ার কথা ঠিক ওই সময় কাজ শুরু করেন। তাছাড়া ওখানে ইউনিটের সবাই খুব গুছিয়ে কাজ করেন। সেটা একটা আর্টিস্টের কস্টিউম থেকে শুরু করে সব কিছু। এ বিষয়টি ভালোলাগার মতো।
*ছোটপর্দায় কী আর দর্শকরা জয়াকে দেখতে পাবেন না?
**অনেক ব্যস্ত থাকার কারণে সময়-সুযোগ হচ্ছে না টিভি পর্দায় কাজ করার। তাছাড়া টিভিপর্দায় আমি যে ধরনের কাজ করেছি সে ধরণের কাজ এখন মন মতো হচ্ছে না। অভিনয় না করার এটিও একটি কারণ অভিনয়কে ভালোবাসি। তাই ছোটপর্দা থেকে সরে দাঁড়ানোর কোনো ইচ্ছা নেই।
সাদিয়া ন্যান্সি
**কলকাতা থেকে ফিরলাম। ওখানে ‘রাজকাহিনী’ ছবির প্রচারণার কাজছি। দেশে ফিরেই ‘পুত্র’ ছবির শুটিং করছি কয়েকদিন হল। আমি অনেক বেশি কাজ একসঙ্গে কখনও করি না। গুছিয়ে কাজ করতে পছন্দ করি। তাই আপাতত ছবির কাজ করছি। এছাড়া ‘বিউটি সার্কাস’ নামের একটি ছবির কাজের কথা চূড়ান্ত হয়েছে। কলকাতায় আরও দুটি ছবির কথা চলছে।
*রাজকাহিনী ছবিতে আপনার চরিত্রের গুরুত্ব খুব একটা ছিল না বলেই অনেকে বলছেন...
**আমার কাছে তা মনে হয়নি। পুরো ছবিজুড়েই তো ছিলাম। তাছাড়া সংলাপের কথা বলছেন অনেকেই। তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন, সংলাপই কী একটি ছবির চরিত্রের গুরুত্ব নির্ধারণ করে? সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এত বড় একটা প্রজেক্টে কাজ করার সৌভাগ্যই বা ক’জনের হয়।
*‘পুত্র’ ছবিতে আপনার চরিত্র কেমন?
**পুত্র ছবিটি তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটি ছবি। মূলত ছবিটি একটি প্রতিবন্ধী শিশুকে নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আমি একটি স্কুলের ম্যাডাম থাকি। সেখানেই আমি বাচ্চাটাকে দেখি। তখন তাকে আমার বাসায় নিয়ে আসি। স্বাভাবিকভাবেই বাসায় তাকে কেউ মেনে নিতে চায় না। আমার শ্বশুরবাড়িতে তৈরি হয় নানা সমস্যা।
*বাংলাদেশ এবং ভারতে কাজের পার্থক্য কী মনে হয়?
**পরিবর্তন তো অনেক ক্ষেত্রেই আছে। সেখানে কাজ করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি চোখে পড়েছে সেটি হল সময় মেইনটেইন করা। সেটের প্রত্যেকে যে সময় কাজ শুরু হওয়ার কথা ঠিক ওই সময় কাজ শুরু করেন। তাছাড়া ওখানে ইউনিটের সবাই খুব গুছিয়ে কাজ করেন। সেটা একটা আর্টিস্টের কস্টিউম থেকে শুরু করে সব কিছু। এ বিষয়টি ভালোলাগার মতো।
*ছোটপর্দায় কী আর দর্শকরা জয়াকে দেখতে পাবেন না?
**অনেক ব্যস্ত থাকার কারণে সময়-সুযোগ হচ্ছে না টিভি পর্দায় কাজ করার। তাছাড়া টিভিপর্দায় আমি যে ধরনের কাজ করেছি সে ধরণের কাজ এখন মন মতো হচ্ছে না। অভিনয় না করার এটিও একটি কারণ অভিনয়কে ভালোবাসি। তাই ছোটপর্দা থেকে সরে দাঁড়ানোর কোনো ইচ্ছা নেই।
সাদিয়া ন্যান্সি
No comments