রামের জন্মভূমি অযোধ্যায় নয়, পাকিস্তানে
হিন্দু
দেবতা রামের জন্মভূমি অযোধ্যায় নয়, পাকিস্তানে। এ দাবি করেছেন ভারতের
মুসলমানদের সর্বোচ্চ সংস্থা অল ইন্ডিয়া মুসলিম পারসনাল ল' বোর্ডের সদস্য
আবদুর রহিম কোরেশি।
ভারতের উত্তর প্রদেশের বাবরি মসজিদের স্থানটি রামের কথিত জন্মভূমি দাবি করে উগ্র হিন্দুরা সেটি ভেঙে ফেলে। ওই সময়ে দাঙ্গায় অন্তত দুই হাজার লোক নিহত হয়।
২০১০ সালে উত্তর প্রদেশের আদালত এক রায়ে জানায়, স্থানটি হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ভাগাভাগি করে দেয়া উচিত। হিন্দুরা পাবে দুই-তৃতীয়াংশ স্থান, বাকিটা মুসলমানেরা।
আবদুর রহিম রামের জন্মভূমি নিয়ে 'অযোধ্যা কা তানাজাহ' (অযোধ্যা বিতর্ক) নামে একটি বই লিখেছেন। এটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, তিনি প্রত্নতত্ত্ববিদ জশু রামের গবেষণার ভিত্তিতে বইটি লিখেছেন। তিনি বলেন, ও্রই গবেষকের মত অনুযায়ী, মের জন্মস্থান অযোধ্যায় নয়, সেটা পাকিস্তানের রামদেরি। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হওয়ার পর স্থানটি নাম বদলিয়ে রহমানদেরি রাখা হয়।
তিনি আরো বলেন, রামের জন্মস্থান সম্ভবত হরপ্পায়। ওই স্থানটিও পাকিস্তানে।
তিনি বলেন, অযোধ্যায় ইতোমধ্যে তিন দফায় প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ হয়েছে। কিন্তু তাতে রাম-আমলের কোনো জনবসতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
সূত্র : এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
ভারতের উত্তর প্রদেশের বাবরি মসজিদের স্থানটি রামের কথিত জন্মভূমি দাবি করে উগ্র হিন্দুরা সেটি ভেঙে ফেলে। ওই সময়ে দাঙ্গায় অন্তত দুই হাজার লোক নিহত হয়।
২০১০ সালে উত্তর প্রদেশের আদালত এক রায়ে জানায়, স্থানটি হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ভাগাভাগি করে দেয়া উচিত। হিন্দুরা পাবে দুই-তৃতীয়াংশ স্থান, বাকিটা মুসলমানেরা।
আবদুর রহিম রামের জন্মভূমি নিয়ে 'অযোধ্যা কা তানাজাহ' (অযোধ্যা বিতর্ক) নামে একটি বই লিখেছেন। এটির প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, তিনি প্রত্নতত্ত্ববিদ জশু রামের গবেষণার ভিত্তিতে বইটি লিখেছেন। তিনি বলেন, ও্রই গবেষকের মত অনুযায়ী, মের জন্মস্থান অযোধ্যায় নয়, সেটা পাকিস্তানের রামদেরি। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হওয়ার পর স্থানটি নাম বদলিয়ে রহমানদেরি রাখা হয়।
তিনি আরো বলেন, রামের জন্মস্থান সম্ভবত হরপ্পায়। ওই স্থানটিও পাকিস্তানে।
তিনি বলেন, অযোধ্যায় ইতোমধ্যে তিন দফায় প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ হয়েছে। কিন্তু তাতে রাম-আমলের কোনো জনবসতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
সূত্র : এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
No comments