পদ্মা সেতু বন্ধে বিশ্বব্যাংকে ফোন করিয়েছিলেন ইউনূস: প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রীরা। ছবি: ফোকাস বাংলা |
গ্রামীণ
ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদ্মা সেতু
প্রকল্প বন্ধ করার জন্য তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি
ক্লিনটনকে দিয়ে বিশ্বব্যাংকে ফোন করিয়েছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংক
প্রথম যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা সংস্থাটির নিজস্ব সিদ্ধান্ত ছিল না।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। সভায় অংশ নেওয়া একটি দায়িত্বশীল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
একনেক সভায় নিমগাছি সমাজভিত্তিক মৎস্য চাষ প্রকল্পের ওপর বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) পরিদর্শন প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্রে জানা গেছে, সভায় দেশের ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য যে ক্ষুদ্রঋণ মডেল, তা বাস্তবায়নের সময় দেখা গেছে এতে ব্যবসায়ী মনোভাব এসে পড়ে। কিন্তু রাষ্ট্র কখনোই ব্যবসায়ী মনোভাব দেখাতে পারে না। এটা বর্তমান সরকারের দর্শনও। তাঁর মতে, এ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে বাঁচানোর জন্য রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতেই হবে। তখন এ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের মনোভাবের সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক সাংঘর্ষিক হয়ে ওঠে।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের ৫৪টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এই ব্যা্ংকের ঋণের ফাঁদে আটকে আছে। গরিব মানুষের জন্য যা লাভজনক, তাতে কেউ যদি আঘাত করে, তবে সরকার তা মেনে নেবে না।
এ সময় শেখ হাসিনা আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে মুঠোফোনের লাইসেন্স দেওয়ার দরপত্রে গ্রামীণফোনের অবস্থান ছিল চতুর্থ। শুধু প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সুবিধা পাবে-এ উদ্দেশে গ্রামীণফোনকে লাইসেন্স অনুমোদন দেওয়া হয়। এ জন্য তখন সমালোচনা হয়েছে। কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটি যৌথ বিনিয়োগে হবে। কিন্তু ড. ইউনূস শেয়ার বিক্রি করে দেন।
উল্লেখ্য, আজকের একনেক সভায় নিমগাছি সমাজভিত্তিক মৎস্য চাষ প্রকল্পের ওপর বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) পরিদর্শন প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। সভায় অংশ নেওয়া একটি দায়িত্বশীল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
একনেক সভায় নিমগাছি সমাজভিত্তিক মৎস্য চাষ প্রকল্পের ওপর বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) পরিদর্শন প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্রে জানা গেছে, সভায় দেশের ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থার সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য যে ক্ষুদ্রঋণ মডেল, তা বাস্তবায়নের সময় দেখা গেছে এতে ব্যবসায়ী মনোভাব এসে পড়ে। কিন্তু রাষ্ট্র কখনোই ব্যবসায়ী মনোভাব দেখাতে পারে না। এটা বর্তমান সরকারের দর্শনও। তাঁর মতে, এ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে বাঁচানোর জন্য রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতেই হবে। তখন এ ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের মনোভাবের সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক সাংঘর্ষিক হয়ে ওঠে।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের ৫৪টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এই ব্যা্ংকের ঋণের ফাঁদে আটকে আছে। গরিব মানুষের জন্য যা লাভজনক, তাতে কেউ যদি আঘাত করে, তবে সরকার তা মেনে নেবে না।
এ সময় শেখ হাসিনা আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে মুঠোফোনের লাইসেন্স দেওয়ার দরপত্রে গ্রামীণফোনের অবস্থান ছিল চতুর্থ। শুধু প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সুবিধা পাবে-এ উদ্দেশে গ্রামীণফোনকে লাইসেন্স অনুমোদন দেওয়া হয়। এ জন্য তখন সমালোচনা হয়েছে। কথা ছিল প্রতিষ্ঠানটি যৌথ বিনিয়োগে হবে। কিন্তু ড. ইউনূস শেয়ার বিক্রি করে দেন।
উল্লেখ্য, আজকের একনেক সভায় নিমগাছি সমাজভিত্তিক মৎস্য চাষ প্রকল্পের ওপর বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) পরিদর্শন প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
No comments