ব্রিটিশ উপপ্রধানমন্ত্রী অপসারিত
ব্রিটিশ উপপ্রধানমন্ত্রী ও থেরেসা মের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ড্যামিয়ান গ্রিনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। মন্ত্রিসভার আইনভঙ্গ এবং সরকারকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে অপসারণ করা হলো। খবর বিবিসির।
ব্রিটিশ এই সংবাদ মাধ্যমটি বলছে, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছেন এমনটি প্রমাণ হওয়ার পর তাকে ‘পদত্যাগ করতে বলা হয়’। ২০০৮ সালে তার অফিসের কম্পিউটারে পর্নো ছবি পাওয়ার বিষয়ে ভুল তথ্য দিয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত করেছেন ড্যামিয়ান। এমন অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।
যদিও নিজের কার্যালয়ের কম্পিউটারে পর্নো ভিডিও ডাউনলোড করা বা দেখার বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো বরাবরই অস্বীকার করে এসেছেন ড্যামিয়ান। কিন্তু তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছে যে, তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন সেগুলো ঠিক ছিল না।
২০১৫ সালে লেখিকা কেট মাল্টবির সঙ্গে খারাপ আচরণের কারণেও ক্ষমা চেয়েছেন ড্যামিয়ান।
বিবিসির রাজনৈতিক বিশ্লেষক ল্যরা কুয়েন্সবার্গ বলেছেন, ‘তাকে যেতে বলা ছাড়া আর তেমন কিছুই করার সুযোগ ছিল না প্রধানমন্ত্রীর’।
তিনি বলছেন, মের ঘনিষ্ঠজন ড্যামিয়ান পদত্যাগের কারণে প্রধানমন্ত্রী এখন অনেকটাই একা হয়ে গেছেন।
দুই মাসের মধ্যে মের মন্ত্রিসভা থেকে ড্যামিয়ানসহ তিনজন পদত্যাগ করলেন। এর আগে গেলো মাসেই মাইকেল ফ্যালন ও প্রীতি প্যাটেল মের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন।
ব্রিটিশ এই সংবাদ মাধ্যমটি বলছে, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছেন এমনটি প্রমাণ হওয়ার পর তাকে ‘পদত্যাগ করতে বলা হয়’। ২০০৮ সালে তার অফিসের কম্পিউটারে পর্নো ছবি পাওয়ার বিষয়ে ভুল তথ্য দিয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত করেছেন ড্যামিয়ান। এমন অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে পদত্যাগ করতে বলা হয়।
যদিও নিজের কার্যালয়ের কম্পিউটারে পর্নো ভিডিও ডাউনলোড করা বা দেখার বিষয়ে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো বরাবরই অস্বীকার করে এসেছেন ড্যামিয়ান। কিন্তু তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছে যে, তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন সেগুলো ঠিক ছিল না।
২০১৫ সালে লেখিকা কেট মাল্টবির সঙ্গে খারাপ আচরণের কারণেও ক্ষমা চেয়েছেন ড্যামিয়ান।
বিবিসির রাজনৈতিক বিশ্লেষক ল্যরা কুয়েন্সবার্গ বলেছেন, ‘তাকে যেতে বলা ছাড়া আর তেমন কিছুই করার সুযোগ ছিল না প্রধানমন্ত্রীর’।
তিনি বলছেন, মের ঘনিষ্ঠজন ড্যামিয়ান পদত্যাগের কারণে প্রধানমন্ত্রী এখন অনেকটাই একা হয়ে গেছেন।
দুই মাসের মধ্যে মের মন্ত্রিসভা থেকে ড্যামিয়ানসহ তিনজন পদত্যাগ করলেন। এর আগে গেলো মাসেই মাইকেল ফ্যালন ও প্রীতি প্যাটেল মের মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন।
No comments