শিগগিরই কমবে পেঁয়াজের দাম
পেঁয়াজ ও চালের দাম সাময়িক সময়ের জন্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা যত্নবান ও সচেতন। শীতকাল পেঁয়াজের মৌসুম। শিগগিরই পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক হবে। বলেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূত হিরোআসু ইজুমির সঙ্গে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী এসময় আরো বলেন, বাংলাদেশের পাশাপাশি পাশের দেশ ভারতেও এবার পেঁয়াজের আগাম ফলন ভালো হয়নি। ভারতের পেঁয়াজের থেকে আমাদের দেশের পেঁয়াজের দাম বেশি। আমার মনে হয় এখন সিজন আসছে, দাম স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
চালের দাম বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তোফায়েল বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি ধান যেখানে উৎপাদন হয় সেই উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছে। হাওর অঞ্চল একেবারে ধ্বংসস্তূপে রূপান্তরিত হয়েছে। সেজন্য খাদ্যের একটু অভাব হয়েছিল। সেই সুযোগে কিছু কিছু ব্যবসায়ী… মিথ্যা কিছু খবরও প্রচার হয়েছিল, পরে চালের দাম বেড়ে যায়।’
বাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়লেও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। চেইনশপে এক দামেই সবাই জিনিস কিনছে। জিনিসের কিন্তু কোনো অভাব দেখি না, টাকা দিলেই পাওয়া যায়।’
টিসিবির মাধ্যমে বিভিন্ন নিত্যপণ্য আমদানি করলে সরকারকে লোকসান গুণতে হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘টিসিবির মাধ্যমে যখনই আমরা ইমপোর্ট করি তখনই আমরা প্রচুর লস দেই। ১৬ কোটি লোকের দেশে টিসিবির মাধ্যমে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন সাপ্লাই দেওয়া সম্ভব না। আপদকালীন সময়ের জন্য টিসিবি দিয়ে পণ্য আমদানি করি।’
জাপানের নতুন রাষ্ট্রদূত হিরোআসু ইজুমির সঙ্গে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী এসময় আরো বলেন, বাংলাদেশের পাশাপাশি পাশের দেশ ভারতেও এবার পেঁয়াজের আগাম ফলন ভালো হয়নি। ভারতের পেঁয়াজের থেকে আমাদের দেশের পেঁয়াজের দাম বেশি। আমার মনে হয় এখন সিজন আসছে, দাম স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
চালের দাম বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তোফায়েল বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি ধান যেখানে উৎপাদন হয় সেই উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছে। হাওর অঞ্চল একেবারে ধ্বংসস্তূপে রূপান্তরিত হয়েছে। সেজন্য খাদ্যের একটু অভাব হয়েছিল। সেই সুযোগে কিছু কিছু ব্যবসায়ী… মিথ্যা কিছু খবরও প্রচার হয়েছিল, পরে চালের দাম বেড়ে যায়।’
বাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়লেও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। চেইনশপে এক দামেই সবাই জিনিস কিনছে। জিনিসের কিন্তু কোনো অভাব দেখি না, টাকা দিলেই পাওয়া যায়।’
টিসিবির মাধ্যমে বিভিন্ন নিত্যপণ্য আমদানি করলে সরকারকে লোকসান গুণতে হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘টিসিবির মাধ্যমে যখনই আমরা ইমপোর্ট করি তখনই আমরা প্রচুর লস দেই। ১৬ কোটি লোকের দেশে টিসিবির মাধ্যমে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন সাপ্লাই দেওয়া সম্ভব না। আপদকালীন সময়ের জন্য টিসিবি দিয়ে পণ্য আমদানি করি।’
No comments