মনোনয়নপত্র নিলেন মায়া, ফিরোজসহ আরো আটজন
আদালতে মামলার কারণে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন বন্ধ হয়ে যেতে পারে- দিনভর এমন জল্পনা-কল্পনার মধ্যেও গতকাল রবিবার আওয়ামী লীগের মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ, বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমদ এবং তুহিন মালিকসহ আটজন মেয়র পদের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ
করেছেন। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তাঁদের কয়েকজনের প্রচুর সমর্থককেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ঢাকার পাঁচজন সংসদ সদস্যসহ বেশ কিছু নেতা-কর্মী।
ঢাকা দক্ষিণের রিটার্নিং অফিসারের দপ্তর থেকে জানানো হয়, জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ দুপুর সাড়ে ১২টায় এবং ১১টার দিকে তুহিন মালিক মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ ছাড়াও সালাহউদ্দিন আহমদ, সৈয়দ শাহ আলম এবং মোমিনুল ইসলাম মেহেদী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এ নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ থেকে মেয়র পদে মোট ১২ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন। এ ছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২১৪ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৪৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। সব মিলিয়ে কাউন্সিলর পদে ৬২৭ এবং সংরক্ষিত পদে ১০৯ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন।
ঢাকা দক্ষিণের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় সূত্র জানায়, মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় কাজী ফিরোজ রশীদের সঙ্গে পঞ্চাশ জনের বেশি সমর্থক উপস্থিত ছিলেন। সমর্থকদের সামলাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। আচরণবিধি অনুযায়ী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় কোনো শোডাউন করা যাবে না।
এর আগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার গত শুক্রবার আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে কাজী ফিরোজ রশীদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। ফিরোজ রশীদ জানান, গত শনিবার তিনি নোটিশের জবাব দিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমি দলীয় সভা করেছি, নির্বাচনী সভা করিনি। তা ছাড়া ওই সময় নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করিনি। তাই এ ধরনের নোটিশ আমার জন্য প্রযোজ্য নয়।' উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার গেণ্ডারিয়ায় এক জনসভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে মেয়র পদে কাজী ফিরোজ রশীদকে ভোট দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। কাজী ফিরোজ রশীদও প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা জানান। এই অভিযোগে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার খোন্দকার মিজানুর রহমান জানান, ফিরোজ রশীদের নোটিশের জবাব তিনি নির্বাচন কমিশনের পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে ফিরোজ রশীদ বলেন, 'আমি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে যানজটমুক্ত ঢাকা এবং দুর্নীতিমুক্ত নগর ভবন গড়তে চাই।' তুহিন মালিক জানান, তিনি নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
এদিকে ঢাকা উত্তর থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বাহাউদ্দিন আহমেদ ও খোন্দকার আজহারুল হক। উত্তর থেকে গতকাল পর্যন্ত মেয়র পদে ১১ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন। এ ছাড়া গতকাল সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২২২ এবং সংরক্ষিত পদে ৫৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন। সব মিলিয়ে সাধারণ পদে ৫০৮ এবং সংরক্ষিত পদে ৯৮ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা যাবে। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ২২ ও ২৩ এপ্রিল। প্রচারণা শুরু হবে ২ মে থেকে এবং ভোটগ্রহণ হবে ২৪ মে।
এদিকে দুই ডিসিসির রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের নিয়ে শনিবার পহেলা বৈশাখের দিন ইলেকশন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একান্ত বৈঠক করেন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। এ বৈঠকে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে সিইসি যথাযথভাবে আইনের বাস্তবায়নের তাগিদ দেন। তিনি বলেন, যেসব প্রার্থী মনোনয়ন দাখিলের আগেই আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের পর তাঁদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনে এসব প্রার্থীর কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড এমনকি বিধিমালার বিধি-১০ অনুযায়ী প্রার্থিতা বাতিলও হতে পারে। নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ না করার জন্য সব কর্মকর্তাকে সতর্ক করে দেন সিইসি। তিনি বলেন, কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনী অনিয়ম রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নেওয়ার জন্য রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের পরামর্শ দেন সিইসি। কোথাও কোনো বড় সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে অবহিত করার নির্দেশ দেন তিনি।
এদিকে তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের ভিজিডি কার্ড ইস্যুসহ ত্রাণ কার্যক্রম স্থগিত রাখতে চার মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে গতকাল চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ চিঠিতে বলা হয়েছে, ডিসিসির কোথাও কোনো জরুরি ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে হলে ইসির ছাড়পত্র নিতে হবে। এ ছাড়া এ চিঠিতে বলা হয়েছে, তফসিল ঘোষণা থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠান পর্যন্ত কোনো প্রার্থী কোথাও প্রকাশ্যে বা গোপনে চাঁদা বা অনুদান প্রদানে অঙ্গীকার করতে পারবেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে আইনে ছয় মাস কারাদণ্ড এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানার কথা রয়েছে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, খাদ্য বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান বরাবর এ চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের দুই রিটার্নিং অফিসার মিহির সরোয়ার মোর্শেদ ও খোন্দকার মিজানুর রহমান রবিবার জানিয়েছেন, আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে কমিশনের নির্দেশনা তাঁরা পেয়েছেন। ইসির যুগ্ম সচিব জেসমিন টুলি স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে বলা হয়েছে, আচারণবিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ যেসব সম্ভাব্য প্রার্থীর বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে, তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে হবে। এরপর অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় তাঁদের অর্থদণ্ড এবং প্রয়োজনে প্রর্থিতা বাতিল করতে হবে। এ ধরনের ঘটনার খবর পেলে সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ইসির নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ঢাকা দক্ষিণের রিটার্নিং অফিসারের দপ্তর থেকে জানানো হয়, জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ দুপুর সাড়ে ১২টায় এবং ১১টার দিকে তুহিন মালিক মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এ ছাড়াও সালাহউদ্দিন আহমদ, সৈয়দ শাহ আলম এবং মোমিনুল ইসলাম মেহেদী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এ নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ থেকে মেয়র পদে মোট ১২ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন। এ ছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২১৪ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৪৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। সব মিলিয়ে কাউন্সিলর পদে ৬২৭ এবং সংরক্ষিত পদে ১০৯ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন।
ঢাকা দক্ষিণের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় সূত্র জানায়, মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় কাজী ফিরোজ রশীদের সঙ্গে পঞ্চাশ জনের বেশি সমর্থক উপস্থিত ছিলেন। সমর্থকদের সামলাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। আচরণবিধি অনুযায়ী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় কোনো শোডাউন করা যাবে না।
এর আগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার গত শুক্রবার আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে কাজী ফিরোজ রশীদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। ফিরোজ রশীদ জানান, গত শনিবার তিনি নোটিশের জবাব দিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমি দলীয় সভা করেছি, নির্বাচনী সভা করিনি। তা ছাড়া ওই সময় নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করিনি। তাই এ ধরনের নোটিশ আমার জন্য প্রযোজ্য নয়।' উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার গেণ্ডারিয়ায় এক জনসভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে মেয়র পদে কাজী ফিরোজ রশীদকে ভোট দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। কাজী ফিরোজ রশীদও প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা জানান। এই অভিযোগে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার খোন্দকার মিজানুর রহমান জানান, ফিরোজ রশীদের নোটিশের জবাব তিনি নির্বাচন কমিশনের পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে ফিরোজ রশীদ বলেন, 'আমি ঢাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে যানজটমুক্ত ঢাকা এবং দুর্নীতিমুক্ত নগর ভবন গড়তে চাই।' তুহিন মালিক জানান, তিনি নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
এদিকে ঢাকা উত্তর থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বাহাউদ্দিন আহমেদ ও খোন্দকার আজহারুল হক। উত্তর থেকে গতকাল পর্যন্ত মেয়র পদে ১১ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন। এ ছাড়া গতকাল সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২২২ এবং সংরক্ষিত পদে ৫৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন। সব মিলিয়ে সাধারণ পদে ৫০৮ এবং সংরক্ষিত পদে ৯৮ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা যাবে। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ২২ ও ২৩ এপ্রিল। প্রচারণা শুরু হবে ২ মে থেকে এবং ভোটগ্রহণ হবে ২৪ মে।
এদিকে দুই ডিসিসির রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের নিয়ে শনিবার পহেলা বৈশাখের দিন ইলেকশন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একান্ত বৈঠক করেন সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ। এ বৈঠকে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে সিইসি যথাযথভাবে আইনের বাস্তবায়নের তাগিদ দেন। তিনি বলেন, যেসব প্রার্থী মনোনয়ন দাখিলের আগেই আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের পর তাঁদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনে এসব প্রার্থীর কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড এমনকি বিধিমালার বিধি-১০ অনুযায়ী প্রার্থিতা বাতিলও হতে পারে। নির্বাচনে কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ না করার জন্য সব কর্মকর্তাকে সতর্ক করে দেন সিইসি। তিনি বলেন, কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনী অনিয়ম রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নেওয়ার জন্য রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের পরামর্শ দেন সিইসি। কোথাও কোনো বড় সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে অবহিত করার নির্দেশ দেন তিনি।
এদিকে তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের ভিজিডি কার্ড ইস্যুসহ ত্রাণ কার্যক্রম স্থগিত রাখতে চার মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে গতকাল চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ চিঠিতে বলা হয়েছে, ডিসিসির কোথাও কোনো জরুরি ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে হলে ইসির ছাড়পত্র নিতে হবে। এ ছাড়া এ চিঠিতে বলা হয়েছে, তফসিল ঘোষণা থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠান পর্যন্ত কোনো প্রার্থী কোথাও প্রকাশ্যে বা গোপনে চাঁদা বা অনুদান প্রদানে অঙ্গীকার করতে পারবেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে আইনে ছয় মাস কারাদণ্ড এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানার কথা রয়েছে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, খাদ্য বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান বরাবর এ চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের দুই রিটার্নিং অফিসার মিহির সরোয়ার মোর্শেদ ও খোন্দকার মিজানুর রহমান রবিবার জানিয়েছেন, আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে কমিশনের নির্দেশনা তাঁরা পেয়েছেন। ইসির যুগ্ম সচিব জেসমিন টুলি স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে বলা হয়েছে, আচারণবিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ যেসব সম্ভাব্য প্রার্থীর বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে, তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে হবে। এরপর অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় তাঁদের অর্থদণ্ড এবং প্রয়োজনে প্রর্থিতা বাতিল করতে হবে। এ ধরনের ঘটনার খবর পেলে সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ইসির নির্দেশনা দেওয়া হয়।
No comments