বিচারকদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী-বিনা কারণে বিচারকাজ মুলতবি করার প্রবণতা ত্যাগ করতে হবে
আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ বলেছেন, বিনা কারণে বিচারকাজ মুলতবি করার প্রবণতা ত্যাগ করতে হবে। এতে বিচারকাজে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হয় এবং বিচার-প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হন। গতকাল রোববার মহিলা জজ অ্যাসোসিয়েশনের ২২তম বার্ষিক সম্মেলনে নারী বিচারকদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে শফিক আহমেদ বলেন, দেওয়ানি ও ফৌজদারি
কার্যবিধিতে কিছু সমস্যা রয়েছে, যে কারণে আদালতে মামলার জট তৈরি হয়েছে। এ জন্য সরকার আইন দুটিতে সংশোধনী আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রস্তাবিত নতুন আইন অনুযায়ী সমন জারির জন্য সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ সময় দেওয়া যাবে। এ ছাড়া বিচারকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য সরকার আরও কিছু পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
আইনমন্ত্রী জানান, দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের যেসব মামলা দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে, সেগুলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। এ জন্য আইনে সংশোধনী আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিচার বিভাগের কিছু অসাধু কর্মচারীর কারণে বিচার-প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। এ ব্যাপারে বিচারকদের সচেতন থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন। তিনি আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করে বলেন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার নিষ্পত্তি করা যেতে পারে। ফৌজদারি বা অন্যান্য মামলা এ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করতে গেলে বিচার বিভাগের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের কাছে ভুল তথ্য যেতে পারে।
ঢাকার বিশেষ জজ জেসমিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বিচারপতি শামসুল হুদা, বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা প্রমুখ।
আইনমন্ত্রী জানান, দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের যেসব মামলা দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে, সেগুলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। এ জন্য আইনে সংশোধনী আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিচার বিভাগের কিছু অসাধু কর্মচারীর কারণে বিচার-প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। এ ব্যাপারে বিচারকদের সচেতন থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন। তিনি আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করে বলেন, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার নিষ্পত্তি করা যেতে পারে। ফৌজদারি বা অন্যান্য মামলা এ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করতে গেলে বিচার বিভাগের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের কাছে ভুল তথ্য যেতে পারে।
ঢাকার বিশেষ জজ জেসমিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন বিচারপতি শামসুল হুদা, বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা প্রমুখ।
No comments