মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়া-ভারত-বক্সিং ডে টেস্ট-ব্র্যাডম্যানের দেশে শচীন টেন্ডুলকার
ফিরে দেখা অতীত ১৯৪৭-৪৮ সাল থেকে শুরু করে গত ৯টি সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ভারত কখনোই সিরিজ জিততে পারেনি। তবে ১৯৮০ থেকে ২০০৩-০৪ পর্যন্ত তিনটি সিরিজ ড্র করতে পেরেছে তারা। এ ছাড়া ভারতীয়দের জন্য রয়েছে কিছু দারুণ স্মৃতি হ ব্র্যাডম্যানের শেষ (১৯৪৭-৪৮) অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ভারতের সর্বশেষ সিরিজটি ছিল নিজের মাটিতে স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের সর্বশেষ সিরিজ। ওই সিরিজে চারবার শতরানের নিচে অল আউট হয়েছিল
ভারত। তবুও তাদের কয়েকজন ব্যাটসম্যান দারুণ পারফর্ম করেছিলেন তখন। দত্ত পাদকার ছিলেন সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী এবং বিজয় হাজারে অ্যাডিলেডের দুই ইনিংসেই করেছিলেন সেঞ্চুরি। কোনো টেস্ট না জিতলেও ভারত দুটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ জয় করে।
হ জয় বঞ্চিত ভারত (১৯৬৭-৬৮)
এ সফরে ভারত একটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ জিততে পারেনি এবং চার টেস্টের সবগুলোতেই হেরেছে ভারত; কিন্তু মনসুর আলী খান পতৌদি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও সাহসী ব্যাটিং প্রদর্শন করেন। সবচেয়ে বড় কথা, ভারতীয়দের মধ্যে এ সময়ই লড়াইয়ের মানসিকতা গড়ে ওঠে এবং ফিল্ডিংয়ে দারুণ উন্নতি করে তারা। যে কারণে ব্রিসবেন টেস্টে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল এবং জয়ের প্রান্তে চলে গিয়েছিল।
হ কপিলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স (১৯৮০-৮১)
আগের সিরিজের জয়ের কাছে এসেও সিরিজ হারতে হয়েছিল ভারতকে। এবার আর সিরিজ হারতে হয়নি। তবে জেতেওনি ভারত। কপিল দেবের দুর্দান্ত সাফল্যে ভারত সিরিজ ড্র করে ১-১-এ। এই প্রথম অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ ড্র করল ভারত। তবে সিরিজটি হারতেই হতো ভারতকে। তিন ম্যাচের সিরিজের শেষ টেস্টে মেলবোর্নে একা কপিল দেবের কারণে ভারত জয় পায় ৫৯ রানে।
হ শচীনের আগমন (১৯৯১-৯২)
পাঁচ টেস্টের সিরিজে যখন অস্ট্রেলিয়া প্রথম, দ্বিতীয় এবং পঞ্চম টেস্ট জিতেছিল বড় ব্যবধানে, তখন তৃতীয় টেস্টে ভারত জয়ের একটা পরিবেশ তৈরি করেছিল। চতুর্থ ইনিংসে দারুণ খেলেছিল ভারত। শচীন টেন্ডুলকার দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেন ১৪৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। যেটা ভারতকে টেস্ট ড্র করতে সহযোগিতা করেছিল। এরপর পার্থেও খেলেছিলেন ১১৪ রানের ইনিংস। তবে হার এড়াতে পারেনি ভারত।
হ জয় বঞ্চিত ভারত (১৯৬৭-৬৮)
এ সফরে ভারত একটি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ জিততে পারেনি এবং চার টেস্টের সবগুলোতেই হেরেছে ভারত; কিন্তু মনসুর আলী খান পতৌদি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও সাহসী ব্যাটিং প্রদর্শন করেন। সবচেয়ে বড় কথা, ভারতীয়দের মধ্যে এ সময়ই লড়াইয়ের মানসিকতা গড়ে ওঠে এবং ফিল্ডিংয়ে দারুণ উন্নতি করে তারা। যে কারণে ব্রিসবেন টেস্টে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল এবং জয়ের প্রান্তে চলে গিয়েছিল।
হ কপিলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স (১৯৮০-৮১)
আগের সিরিজের জয়ের কাছে এসেও সিরিজ হারতে হয়েছিল ভারতকে। এবার আর সিরিজ হারতে হয়নি। তবে জেতেওনি ভারত। কপিল দেবের দুর্দান্ত সাফল্যে ভারত সিরিজ ড্র করে ১-১-এ। এই প্রথম অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সিরিজ ড্র করল ভারত। তবে সিরিজটি হারতেই হতো ভারতকে। তিন ম্যাচের সিরিজের শেষ টেস্টে মেলবোর্নে একা কপিল দেবের কারণে ভারত জয় পায় ৫৯ রানে।
হ শচীনের আগমন (১৯৯১-৯২)
পাঁচ টেস্টের সিরিজে যখন অস্ট্রেলিয়া প্রথম, দ্বিতীয় এবং পঞ্চম টেস্ট জিতেছিল বড় ব্যবধানে, তখন তৃতীয় টেস্টে ভারত জয়ের একটা পরিবেশ তৈরি করেছিল। চতুর্থ ইনিংসে দারুণ খেলেছিল ভারত। শচীন টেন্ডুলকার দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেন ১৪৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। যেটা ভারতকে টেস্ট ড্র করতে সহযোগিতা করেছিল। এরপর পার্থেও খেলেছিলেন ১১৪ রানের ইনিংস। তবে হার এড়াতে পারেনি ভারত।
No comments