পণ্যের পরিচিতি ভালোই হয়েছে এসএমই মেলায়
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের (এসএমই) উৎপাদিত পণ্যগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরা এবং এসব পণ্যের প্রতি আগ্রহ বাড়ানোসহ সামগ্রিকভাবে এসএমই খাতকে উৎসাহিত করতে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) আয়োজিত এসএমই মেলা গত শনিবার শেষ হয়েছে। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এই মেলার আয়োজকেরা বলছেন, এবারের মেলা অনেকাংশেই সফল হয়েছে। কারণ, যেসব উদ্দেশ্য
নিয়ে মেলার আয়োজন করা হয়েছিল, সেগুলো অনেকাংশেই বাস্তবায়িত হয়েছে। ২০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই পঞ্চম এসএমই মেলার উদ্বোধন করেন। মেলার প্রতিপাদ্য ছিল—‘একই সঙ্গে এসএমই এবং জাতীর অগ্রগতি’।
এর আগে ২০০২, ২০০৫, ২০০৬ ও ২০০৯ সালেও এসএমই মেলার আয়োজন করে এফবিসিসিআই।
এবারের মেলায় ১৩১টি স্টল ও ১৯টি প্যাভিলিয়ন ছিল। এর মধ্যে ৬৪টি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান এবং ৩৪টি ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এসএমই খাতে অর্থায়ন সেবার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে উদ্যোক্তারা সহজে অবহিত হতে পেরেছেন।
এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা এসএমই বিষয়ে তাঁদের উদ্যোগ ও সহজে ঋণ পাওয়ার বিষয়ে উদ্যোক্তাদের জানিয়েছেন। আর উদ্যোক্তারাও এ ক্ষেত্রে যেসব বাধার সম্মুখীন, সেগুলো কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যাবে, সে বিষয়ে আলোচনা করতে পেরেছেন। ফলে এসএসই খাতে ঋণ পেতে উদ্যোক্তাদের যেসব ভোগান্তি পোহাতে হয়, তা ভবিষ্যতে অনেক কমবে বলে মনে করছে উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো।
এফবিসিসিআইয়ের কর্মকর্তারা বলেন, এবারের মেলায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো তুলে ধরার একটি লক্ষ্য ছিল। সেটি বেশ ভালোভাবেই পূরণ হয়েছে। তা ছাড়া মেলায় এমন অনেক নতুন পণ্য এসেছে, যেগুলো সম্পর্কে মানুষ জানতই না। এসব পণ্যের ভালো প্রচার হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আরও বেশি উদ্ভাবনী পণ্য তৈরিতে এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো উৎসাহিত হবে।
আয়োজকেরা আরও বলছেন, এই মেলা যে সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করেছে তার বড় প্রমাণ, তীব্র শীতের মধ্যেও দর্শনার্থীদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে মেলায়।
মেলা ঘুরেও নতুন অনেক উদ্ভাবনী পণ্যের সমাহার দেখা যায়। যেমন: নূরজাহান গ্রুপ মেলায় তাদের কয়েকটি নতুন পণ্য (পেঁয়াজ, রসুন ও আদার গুঁড়া) এনেছিল। এসব পণ্য আগে বিদেশ থেকে আমদানি করতে হতো। এখন দেশেই তৈরি হচ্ছে।
তা ছাড়া বেশ কিছু কৃষিভিত্তিক পণ্যও মেলায় আসে। দেশে তৈরি ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, জমি চাষের যন্ত্র, ধান ও ভুট্টা মাড়াই কল—এসব পণ্যও মেলায় প্রদর্শন করা হয়। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এসব পণ্যের দামও কম।
মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি নান্দনিক পোশাক ও হস্তজাত পণ্যের স্টলগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল বেশ। অনেকেই মেলা থেকে পণ্য কিনেছেন, আবার অনেকে পরে কেনার জন্য খোঁজখবর করেছেন।
মেলায় অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন খাতের উদ্যোক্তারা মনে করেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠানের পণ্যের পরিচিতির জন্য এই মেলা খুবই কার্যকর হয়েছে, যার প্রভাবে অনেক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাই উৎপাদিত পণ্য বিক্রির কার্যাদেশও পেয়েছেন।
যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নিয়েছে, সেগুলো হলো: প্লাস্টিক, আসবাব, বস্ত্র, হস্তজাত শিল্প, পাটপণ্য, বৈদ্যুতিক তার, জেনারেটর, খাদ্য, তৈজসপত্র, শাড়ি, লুঙ্গি, বিস্কুট, সিরামিক, হালকা প্রকৌশল, রেফ্রিজারেশন, ছাপার কালি, স্প্রিং ও ফিল্টার, স্যানিটারি সামগ্রী, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, হোমিওপ্যাথিক ও আয়ুর্বেদিক, সফটওয়্যার, কলসেন্টার, পর্যটন প্রভৃতি।
এর আগে ২০০২, ২০০৫, ২০০৬ ও ২০০৯ সালেও এসএমই মেলার আয়োজন করে এফবিসিসিআই।
এবারের মেলায় ১৩১টি স্টল ও ১৯টি প্যাভিলিয়ন ছিল। এর মধ্যে ৬৪টি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান এবং ৩৪টি ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এসএমই খাতে অর্থায়ন সেবার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে উদ্যোক্তারা সহজে অবহিত হতে পেরেছেন।
এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা এসএমই বিষয়ে তাঁদের উদ্যোগ ও সহজে ঋণ পাওয়ার বিষয়ে উদ্যোক্তাদের জানিয়েছেন। আর উদ্যোক্তারাও এ ক্ষেত্রে যেসব বাধার সম্মুখীন, সেগুলো কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যাবে, সে বিষয়ে আলোচনা করতে পেরেছেন। ফলে এসএসই খাতে ঋণ পেতে উদ্যোক্তাদের যেসব ভোগান্তি পোহাতে হয়, তা ভবিষ্যতে অনেক কমবে বলে মনে করছে উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো।
এফবিসিসিআইয়ের কর্মকর্তারা বলেন, এবারের মেলায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো তুলে ধরার একটি লক্ষ্য ছিল। সেটি বেশ ভালোভাবেই পূরণ হয়েছে। তা ছাড়া মেলায় এমন অনেক নতুন পণ্য এসেছে, যেগুলো সম্পর্কে মানুষ জানতই না। এসব পণ্যের ভালো প্রচার হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আরও বেশি উদ্ভাবনী পণ্য তৈরিতে এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো উৎসাহিত হবে।
আয়োজকেরা আরও বলছেন, এই মেলা যে সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করেছে তার বড় প্রমাণ, তীব্র শীতের মধ্যেও দর্শনার্থীদের ব্যাপক আগমন ঘটেছে মেলায়।
মেলা ঘুরেও নতুন অনেক উদ্ভাবনী পণ্যের সমাহার দেখা যায়। যেমন: নূরজাহান গ্রুপ মেলায় তাদের কয়েকটি নতুন পণ্য (পেঁয়াজ, রসুন ও আদার গুঁড়া) এনেছিল। এসব পণ্য আগে বিদেশ থেকে আমদানি করতে হতো। এখন দেশেই তৈরি হচ্ছে।
তা ছাড়া বেশ কিছু কৃষিভিত্তিক পণ্যও মেলায় আসে। দেশে তৈরি ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, জমি চাষের যন্ত্র, ধান ও ভুট্টা মাড়াই কল—এসব পণ্যও মেলায় প্রদর্শন করা হয়। সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এসব পণ্যের দামও কম।
মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি নান্দনিক পোশাক ও হস্তজাত পণ্যের স্টলগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল বেশ। অনেকেই মেলা থেকে পণ্য কিনেছেন, আবার অনেকে পরে কেনার জন্য খোঁজখবর করেছেন।
মেলায় অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন খাতের উদ্যোক্তারা মনে করেন, তাঁদের প্রতিষ্ঠানের পণ্যের পরিচিতির জন্য এই মেলা খুবই কার্যকর হয়েছে, যার প্রভাবে অনেক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাই উৎপাদিত পণ্য বিক্রির কার্যাদেশও পেয়েছেন।
যেসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠান এতে অংশ নিয়েছে, সেগুলো হলো: প্লাস্টিক, আসবাব, বস্ত্র, হস্তজাত শিল্প, পাটপণ্য, বৈদ্যুতিক তার, জেনারেটর, খাদ্য, তৈজসপত্র, শাড়ি, লুঙ্গি, বিস্কুট, সিরামিক, হালকা প্রকৌশল, রেফ্রিজারেশন, ছাপার কালি, স্প্রিং ও ফিল্টার, স্যানিটারি সামগ্রী, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, হোমিওপ্যাথিক ও আয়ুর্বেদিক, সফটওয়্যার, কলসেন্টার, পর্যটন প্রভৃতি।
No comments