আলোচনা সভায় আকবর আলি খান-সম্প্রচার নীতিমালার নামে মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে চায় সরকার
সরকার সম্প্রচার নীতিমালার নামে মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। নীতিমালা করে এটা আদৌ সম্ভব না। আইন সব কিছুর সমাধান দিতে পারে না।গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে 'সম্প্রচার সাংবাদিকতার এক যুগে কী পেয়েছি আমরা?' শীর্ষক আলোচনা সভায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান এসব কথা বলেন। বিশ্ব টেলিভিশন দিবস-২০১১ উপলক্ষে জার্নালিজম ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ (যাত্রী) মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মিডিয়া মিউজিয়াম ও সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল।
জার্নালিজম ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের (যাত্রী) প্রধান নির্বাহী জামিল আহমেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
জামিল আহমেদ বলেন, বিভিন্ন পেশাজীবীদের মতো সাংবাদিকরা নিজেরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ জন্য সাংবাদিকের 'ইনস্টিটিউট অব জার্নালিস্ট' থাকতে পারে। সরকারিভাবে এটা সম্ভব নয়। বেসরকারিভাবে করলে সরকার একসময় মানতে বাধ্য হবে।
আকবর আলি খান বলেন, 'নীতিমালা থাকা ভালো। তবে নীতিমালা করলেই সব সমস্যার সমাধান হয় না। আইন করলে সব কিছু হয় না। নীতিমালা একটা দোহাই হিসেবে কাজ করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা নিজের বিবেকমতো কাজ করি। আইন অনেক সময় অনেক কিছুর জটিলতা বাড়ায়।' তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকার সম্প্রচার নীতিমালা করে সমালোচনা বন্ধ করতে চায়। তাদের কথা বেশি বলাতে চায়। সরকার বেসরকারি টিভিকে সরকারি টিভির মতো বানাতে চায়। এটা হলে লোকে বেসরকারি টিভিও দেখবে না। তখন রাস্তার গুজবই হবে নিউজের উৎস।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন প্রকাশিতব্য দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, জাতীয় তথ্য কমিশনার প্রফেসর ড. সাদেকা হালিম, ডেইলি ফিন্যান্সিয়াল এঙ্প্রেসের উপদেষ্টা সম্পাদক জগলুল আহ্মেদ চৌধূরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান, সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাঈনুল মৃধা প্রমুখ।
জামিল আহমেদ বলেন, বিভিন্ন পেশাজীবীদের মতো সাংবাদিকরা নিজেরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ জন্য সাংবাদিকের 'ইনস্টিটিউট অব জার্নালিস্ট' থাকতে পারে। সরকারিভাবে এটা সম্ভব নয়। বেসরকারিভাবে করলে সরকার একসময় মানতে বাধ্য হবে।
আকবর আলি খান বলেন, 'নীতিমালা থাকা ভালো। তবে নীতিমালা করলেই সব সমস্যার সমাধান হয় না। আইন করলে সব কিছু হয় না। নীতিমালা একটা দোহাই হিসেবে কাজ করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা নিজের বিবেকমতো কাজ করি। আইন অনেক সময় অনেক কিছুর জটিলতা বাড়ায়।' তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকার সম্প্রচার নীতিমালা করে সমালোচনা বন্ধ করতে চায়। তাদের কথা বেশি বলাতে চায়। সরকার বেসরকারি টিভিকে সরকারি টিভির মতো বানাতে চায়। এটা হলে লোকে বেসরকারি টিভিও দেখবে না। তখন রাস্তার গুজবই হবে নিউজের উৎস।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন প্রকাশিতব্য দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, জাতীয় তথ্য কমিশনার প্রফেসর ড. সাদেকা হালিম, ডেইলি ফিন্যান্সিয়াল এঙ্প্রেসের উপদেষ্টা সম্পাদক জগলুল আহ্মেদ চৌধূরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান, সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাঈনুল মৃধা প্রমুখ।
No comments