লরগাতের আর ইচ্ছা নেই
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) প্রধান নির্বাহী পদে নির্ধারিত সময়ের বেশি আর থাকবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন হারুন লরগাত। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটার হারুন লরগাত ২০০৮ সালে আইসিসির প্রধান নির্বাহী পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ইতিমধ্যে নির্ধারিত সময় থেকে এক বছর বাড়িয়ে নিয়েছিলেন তিনি। সুযোগ ছিল আর তিন বছর বাড়ানোর।
আইসিসি নির্বাহী কমিটি থেকে হারুন লরগাতকে অনুরোধও করা হয়েছিল; কিন্তু দুবাই থেকে গতকাল তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, 'আর নয়। আগামী বছর ৩০ জুনই হবে প্রধান নির্বাহী হিসেবে আমার শেষ কর্মদিবস।'
আইসিসি থেকে প্রকাশিত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, 'চেয়ারম্যান শারদ পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন আইসিসির নমিনেশন কমিটিকে হারুন লরগাত জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি চাকরির মেয়াদ আর বাড়াতে চান না।' আগামী বছর জুনে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হবে আইসিসির বাৎসরিক সভা। এ সভার পরই দায়িত্ব থেকে সরে যাবেন লরগাত। লরগাত চাকরির মেয়াদ না বাড়ানোর ঘোষণা দিতে গিয়ে বলেন, 'সফলভাবে একটি বিশ্বকাপ আয়োজনের পর চিন্তা করেছি মেয়াদ আর বাড়াব না।' এক বছর যে মেয়াদ বাড়িয়েছেন, তাও করতেন না লরগাত; কিন্তু কয়েকটি লক্ষ্যে এক বছর ইচ্ছা করেই বাড়িয়েছেন। নিজেই জানিয়েছেন সেটা, '২০১০ সালে আমি ভেবেছি, অনেক কাজ এখনও বাকি। যেগুলোর সঙ্গে ক্রিকেট এবং আইসিসির সম্মান জড়িত। যেমন, একটি বিশ্বকাপের সফল আয়োজন। স্পট ফিক্সিংয়ের একটি সঠিক সমাধান এবং ক্রিকেট নিয়ে বিশ্বব্যাপী বাস্তবায়নাধীন নতুন কৌশলের সফল প্রয়োগ। আমার এসব লক্ষ্যের অধিকাংশই সফল হয়েছে।' তবে লরগাতের একটি ব্যর্থতাও আছে। যে কারণে বেশ হতাশ এবং অনুতপ্ত। সেটি হলো, ২০১৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করতে না পারা।' আইসিসির কাছে তিনি প্রত্যাশা করেন, একটি স্বাধীন রিভিউ কমিটি কর্তৃক তার কাজের মূল্যায়ন। আইসিসি সভাপতি শারদ পাওয়ার বলেন, 'বেশ কয়েকটি কঠিন পরিস্থিতিতে আইসিসিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লরগাত। ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি পরিবর্তন, লাহোর হামলার পর পরিস্থিতি সামাল দেওয়া, দুবাইয়ে আইসিসির সদর দফতর স্থাপন, ডোপিং ইস্যু, স্পট ফিক্সিং ইস্যুতে আইসিসির অবস্থান এবং সর্বশেষ বিশ্বকাপের আয়োজনে সফলতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি।'
আইসিসি থেকে প্রকাশিত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, 'চেয়ারম্যান শারদ পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন আইসিসির নমিনেশন কমিটিকে হারুন লরগাত জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি চাকরির মেয়াদ আর বাড়াতে চান না।' আগামী বছর জুনে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হবে আইসিসির বাৎসরিক সভা। এ সভার পরই দায়িত্ব থেকে সরে যাবেন লরগাত। লরগাত চাকরির মেয়াদ না বাড়ানোর ঘোষণা দিতে গিয়ে বলেন, 'সফলভাবে একটি বিশ্বকাপ আয়োজনের পর চিন্তা করেছি মেয়াদ আর বাড়াব না।' এক বছর যে মেয়াদ বাড়িয়েছেন, তাও করতেন না লরগাত; কিন্তু কয়েকটি লক্ষ্যে এক বছর ইচ্ছা করেই বাড়িয়েছেন। নিজেই জানিয়েছেন সেটা, '২০১০ সালে আমি ভেবেছি, অনেক কাজ এখনও বাকি। যেগুলোর সঙ্গে ক্রিকেট এবং আইসিসির সম্মান জড়িত। যেমন, একটি বিশ্বকাপের সফল আয়োজন। স্পট ফিক্সিংয়ের একটি সঠিক সমাধান এবং ক্রিকেট নিয়ে বিশ্বব্যাপী বাস্তবায়নাধীন নতুন কৌশলের সফল প্রয়োগ। আমার এসব লক্ষ্যের অধিকাংশই সফল হয়েছে।' তবে লরগাতের একটি ব্যর্থতাও আছে। যে কারণে বেশ হতাশ এবং অনুতপ্ত। সেটি হলো, ২০১৩ সালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করতে না পারা।' আইসিসির কাছে তিনি প্রত্যাশা করেন, একটি স্বাধীন রিভিউ কমিটি কর্তৃক তার কাজের মূল্যায়ন। আইসিসি সভাপতি শারদ পাওয়ার বলেন, 'বেশ কয়েকটি কঠিন পরিস্থিতিতে আইসিসিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লরগাত। ২০০৮-এর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি পরিবর্তন, লাহোর হামলার পর পরিস্থিতি সামাল দেওয়া, দুবাইয়ে আইসিসির সদর দফতর স্থাপন, ডোপিং ইস্যু, স্পট ফিক্সিং ইস্যুতে আইসিসির অবস্থান এবং সর্বশেষ বিশ্বকাপের আয়োজনে সফলতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি।'
No comments