দুর্নীতির মামলা-হাজি সেলিমের স্ত্রী কারাগারে
সম্পদের তথ্য গোপনের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ঢাকার সাবেক সাংসদ হাজি মোঃ সেলিমের স্ত্রী গুলশান আরা বেগমকে আত্মসমর্পণের পর কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭-এর বিচারক মনির আহমেদ পাটোয়ারী এ নির্দেশ দেন। সকালে গুলশান আরা বেগম আদালতে হাজির হন। তার পক্ষে আইনজীবী প্রাণনাথ আত্মসমর্পণের আবেদন
করেন। একই সঙ্গে উচ্চ আদালতে আপিলের শর্তে জামিন চান।এ আদালতের জামিন দেওয়ার এখতিয়ার নেই উল্লেখ করে বিচারক জামিনের আবেদন নাকচ করেন। জামিনের আবেদন শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গুলশান আরার পক্ষে তার চিকিৎসা ও কারাগারে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দেওয়ার আবেদন জানানো হয়। শুনানিতে আইনজীবী উল্লেখ করেন, আসামি গুরুতর অসুস্থ। তিনি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত। তিনি রাজধানীর ল্যাবএইড হাসাপাতালে ভর্তি ছিলেন। সেখানেই তার চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন। বিচারক এ আবেদন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে কারাগারে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
গতকাল আত্মসমর্পণের পর গুলশান আরাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা গেছে, কারাগারের মাধ্যমে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে আবার ভর্তি হয়েছেন।
১০ কোটি ৪ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে স্বামী হাজী সেলিমকে সহযোগিতা করার অপরাধে ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল একই আদালত গুলশান আরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০০৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানায় এ মামলাটি করেছিল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গুলশান আরার পক্ষে তার চিকিৎসা ও কারাগারে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দেওয়ার আবেদন জানানো হয়। শুনানিতে আইনজীবী উল্লেখ করেন, আসামি গুরুতর অসুস্থ। তিনি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত। তিনি রাজধানীর ল্যাবএইড হাসাপাতালে ভর্তি ছিলেন। সেখানেই তার চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন। বিচারক এ আবেদন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে কারাগারে প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
গতকাল আত্মসমর্পণের পর গুলশান আরাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয়। জানা গেছে, কারাগারের মাধ্যমে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে আবার ভর্তি হয়েছেন।
১০ কোটি ৪ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে স্বামী হাজী সেলিমকে সহযোগিতা করার অপরাধে ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল একই আদালত গুলশান আরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০০৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর লালবাগ থানায় এ মামলাটি করেছিল।
No comments