ত থ্য বি চি ত্রা-মুষ্টি দিয়ে আক্রমণের খেলা
ষ বক্সিং বা মুষ্টিযুদ্ধ সারাবিশ্বে একটি জনপ্রিয় খেলা। সাধারণত মুষ্টি দিয়ে আঘাতের মাধ্যমে এ খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। ষ এ খেলার আদিভূমি উত্তর আমেরিকা। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব ৪,০০০ অব্দে বক্সিংয়ের আবির্ভাব ঘটে।ষ সাধারণত দু'জনের অংশগ্রহণে এ খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম রাউন্ডে তিন মিনিট পরপর বিরতি দেওয়া হয়। এটি রাউন্ড নামে পরিচিত।
ষ খেলাধুলার সবচেয়ে বড় আসর অলিম্পিকের শুরুতেই বক্সিং অন্তর্ভুক্ত করা হয়। মুষ্টিযুদ্ধের প্রতিদ্বন্দ্বীরা রশি দিয়ে ঘেরা ২০ ফুট বাহুবিশিষ্ট বর্গাকার বেষ্টনীর ভেতরে অবস্থান করে পরস্পরকে মুষ্টি দিয়ে আক্রমণ করে থাকেন।
ষ শুধু পুরুষরাই নয়, নারীরাও বক্সিং খেলেন। নারীদের বক্সিং খেলা অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে। মজার ব্যাপার হলো, বিংশ শতাব্দীতে অনেক জাতির মধ্যেই নারীদের বক্সিং খেলা নিষিদ্ধ ছিল। এটি আবারও শুরু করে সুইডিশ অপেশাদার খেলোয়াড়দের একটি সংগঠন। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে এটি আবারও স্বীকৃতি পায়।
ষ বক্সারদের মধ্যে মাইক টাইসন সবচেয়ে বিতর্কিত মুষ্টিযোদ্ধা। একবার এক ম্যাচে এভেদার হোলিফিল্ড নামে এক মুষ্টিযোদ্ধার কান কামড়ে দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করেন।
ষ মুষ্টিযোদ্ধাদের মধ্যে বিখ্যাত নাম মুহম্মদ আলী। স্যার হেনরি কুপার মুহম্মদ আলীকে বাম হুকের সাহায্যে ভূপাতিত করে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।
ঋতা আলম
ষ শুধু পুরুষরাই নয়, নারীরাও বক্সিং খেলেন। নারীদের বক্সিং খেলা অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয় ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে। মজার ব্যাপার হলো, বিংশ শতাব্দীতে অনেক জাতির মধ্যেই নারীদের বক্সিং খেলা নিষিদ্ধ ছিল। এটি আবারও শুরু করে সুইডিশ অপেশাদার খেলোয়াড়দের একটি সংগঠন। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে এটি আবারও স্বীকৃতি পায়।
ষ বক্সারদের মধ্যে মাইক টাইসন সবচেয়ে বিতর্কিত মুষ্টিযোদ্ধা। একবার এক ম্যাচে এভেদার হোলিফিল্ড নামে এক মুষ্টিযোদ্ধার কান কামড়ে দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করেন।
ষ মুষ্টিযোদ্ধাদের মধ্যে বিখ্যাত নাম মুহম্মদ আলী। স্যার হেনরি কুপার মুহম্মদ আলীকে বাম হুকের সাহায্যে ভূপাতিত করে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।
ঋতা আলম
No comments