চাইলেই লারা হওয়া যায় না-ব্রাভোর উপলব্ধি
ব্রায়ান লারার সঙ্গে অদ্ভুত মিল ড্যারেন ব্রাভোর। ক্যারিয়ারের প্রথম ১২ টেস্টে লারার রান ছিল ৯৪১, ব্রাভোরও তাই। ১২ টেস্টে লারার গড় ছিল ৪৭.০৫, ব্রাভোরও একই! লারা ১০০০ রানের মাইলফলকে নাম লিখিয়েছিলেন ১৩তম টেস্টে। ব্রাভোও এক হাজার করলেন ১৩তম টেস্টে। পরিসংখ্যানের মতো দুজনের ব্যাটিং স্টাইলেও মিল অনেক। একই রকম ব্যাকলিফট, স্ট্রোক নেওয়ার সময় ব্যাট-সুইংও একই। মিল আছে সেঞ্চুরি উদ্যাপনের ভঙ্গিমাতেও।
এত মিলের মধ্যে অল্পের জন্য লারার আরেকটি 'কীর্তি' ছোঁয়া হলো না ২২ বছর বয়সী এ তরুণের। ১৩তম টেস্টে লারা করেছিলেন ১৬৭ রান আর ব্রাভো মুম্বাইয়ে আউট হয়েছেন ১৬৬ করে।
মাত্র ১ রানের জন্য লারার 'কীর্তি'র পুনরাবৃত্তি করতে না পেরে কি আফসোস হচ্ছে ব্রাভোর? মোটেও না। কারণ তিনি ভালোভাবেই জানেন, চাইলেই লারা হওয়া যায় না, 'আর একটা রান করলে লারার রেকর্ডে নাম লেখাতাম। সেটা না হলেও বলব পুরো ব্যাপারটাই কাকতালীয়। আমার মনে হয় না পরিকল্পনা করে মাঠে গিয়ে লারার কীর্তিগুলো স্পর্শ করা সম্ভব। চাইলেই লারার মতো ব্যাট করাও সম্ভব নয়। (গত ১৩ টেস্টে) যা হয়েছে তা কাকতালীয় ছাড়া কিছু নয়।'
১৩তম টেস্টে লারার ১৬৭ রান করতে না পারার চেয়ে তাঁর বেশি কষ্ট পাওয়ার কথা বরং ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিস করায়। বাংলাদেশ সফরেও ডাবল সেঞ্চুরি মিস করেছিলেন ৫ রানের জন্য। তবে মুম্বাইয়ের ইনিংসটি নিয়ে সন্তুষ্ট ব্রাভো, 'কিছুটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। গত কিছুদিন ধরে সামান্য জ্বরেও ভুগছি। তার পরও যেভাবে ব্যাট করেছি তাতে আমি খুশি। আরো ভালো লাগছে দল ভালো করায়।'
বাংলাদেশ সফরে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পর ইডেনে ভারতের সঙ্গে ১৩৬, এরপর মুম্বাইয়েও ১৬৬। গত চার টেস্টে হয়ে গেল তিন সেঞ্চুরি, যার দুটি ভারতের মাঠে। ব্রায়ান লারার কিন্তু ভারতের মাঠে টেস্ট সেঞ্চুরি নেই একটিও! এ নিয়ে কিছু না বললেও নিজের ফর্মে সন্তুষ্ট ব্রাভো, 'দারুণ ফর্মে আছি। তিনটি সেঞ্চুরির কোনোটিকেই এগিয়ে-পিছয়ে রাখার মতো এখনই কিছু করে ফেলিনি আমি। তবে আশা করব এ ফর্মটা ধরে রাখার।'
টপ অর্ডার ৬ ব্যাটসম্যানের ফিফটি ছড়ানো ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ রান পাহাড়ই গড়েছে মুম্বাইয়ে। উইকেটটা ব্যাটিং উদ্যান হলেও ফাস্ট বোলাররা ভালো করলে এখানে জয়ের স্বপ্নও দেখছেন ব্রাভো, 'ব্যাটিং উইকেটটা এটা। স্পিনাররা সামান্যই টার্ন পেয়েছে। তার পরও আমাদের ফাস্ট বোলাররা এখানে ভালো করার সামর্থ্য রাখে। রামপাল, এডওয়ার্ডসরা ঘণ্টায় ৯০ মাইলের বেশি গতিতে বল করতে পারে। তাই যথেষ্ট প্রাণশক্তি নিয়েই বোলিং করব আমরা। বোলাররা সফলতা পেলে এখানে ভালো একটা ফলের (জয়ের) আশা করাই যায়।' পিটিআই
মাত্র ১ রানের জন্য লারার 'কীর্তি'র পুনরাবৃত্তি করতে না পেরে কি আফসোস হচ্ছে ব্রাভোর? মোটেও না। কারণ তিনি ভালোভাবেই জানেন, চাইলেই লারা হওয়া যায় না, 'আর একটা রান করলে লারার রেকর্ডে নাম লেখাতাম। সেটা না হলেও বলব পুরো ব্যাপারটাই কাকতালীয়। আমার মনে হয় না পরিকল্পনা করে মাঠে গিয়ে লারার কীর্তিগুলো স্পর্শ করা সম্ভব। চাইলেই লারার মতো ব্যাট করাও সম্ভব নয়। (গত ১৩ টেস্টে) যা হয়েছে তা কাকতালীয় ছাড়া কিছু নয়।'
১৩তম টেস্টে লারার ১৬৭ রান করতে না পারার চেয়ে তাঁর বেশি কষ্ট পাওয়ার কথা বরং ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিস করায়। বাংলাদেশ সফরেও ডাবল সেঞ্চুরি মিস করেছিলেন ৫ রানের জন্য। তবে মুম্বাইয়ের ইনিংসটি নিয়ে সন্তুষ্ট ব্রাভো, 'কিছুটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। গত কিছুদিন ধরে সামান্য জ্বরেও ভুগছি। তার পরও যেভাবে ব্যাট করেছি তাতে আমি খুশি। আরো ভালো লাগছে দল ভালো করায়।'
বাংলাদেশ সফরে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পর ইডেনে ভারতের সঙ্গে ১৩৬, এরপর মুম্বাইয়েও ১৬৬। গত চার টেস্টে হয়ে গেল তিন সেঞ্চুরি, যার দুটি ভারতের মাঠে। ব্রায়ান লারার কিন্তু ভারতের মাঠে টেস্ট সেঞ্চুরি নেই একটিও! এ নিয়ে কিছু না বললেও নিজের ফর্মে সন্তুষ্ট ব্রাভো, 'দারুণ ফর্মে আছি। তিনটি সেঞ্চুরির কোনোটিকেই এগিয়ে-পিছয়ে রাখার মতো এখনই কিছু করে ফেলিনি আমি। তবে আশা করব এ ফর্মটা ধরে রাখার।'
টপ অর্ডার ৬ ব্যাটসম্যানের ফিফটি ছড়ানো ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ রান পাহাড়ই গড়েছে মুম্বাইয়ে। উইকেটটা ব্যাটিং উদ্যান হলেও ফাস্ট বোলাররা ভালো করলে এখানে জয়ের স্বপ্নও দেখছেন ব্রাভো, 'ব্যাটিং উইকেটটা এটা। স্পিনাররা সামান্যই টার্ন পেয়েছে। তার পরও আমাদের ফাস্ট বোলাররা এখানে ভালো করার সামর্থ্য রাখে। রামপাল, এডওয়ার্ডসরা ঘণ্টায় ৯০ মাইলের বেশি গতিতে বল করতে পারে। তাই যথেষ্ট প্রাণশক্তি নিয়েই বোলিং করব আমরা। বোলাররা সফলতা পেলে এখানে ভালো একটা ফলের (জয়ের) আশা করাই যায়।' পিটিআই
No comments