ধর্মমন্ত্রী বললেন ৬ মের মধ্যেই নির্বাচন
পাকিস্তানের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী সৈয়দ খুরশিদ শাহ বলেছেন, ৬ মের মধ্যেই সাধারণ নির্বাচন হবে। গত বুধবার একটি টেলিভিশনের টক শোতে তিনি এ মন্তব্য করেন। পাকিস্তানে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই ধর্মমন্ত্রী এ ঘোষণা দিলেন।
তবে পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) জানিয়েছে, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ নিয়ে এখনো জোটের শরিকদের সঙ্গে আলোচনাই হয়নি। ধর্মমন্ত্রী নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখের কথা বলেছেন। এটা কোনো চূড়ান্ত ঘোষণা নয়।
টক শোতে ধর্মমন্ত্রী ও জাতীয় পরিষদে পিপিপির চিফ হুইপ খুরশিদ বলেন, 'মে মাসের ৪, ৫ বা ৬ তারিখে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে। আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে পারি, এ তারিখের হেরফের হবে না।' দ্রুত সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়ে বুধবার পাকিস্তানের প্রধান বিরোধী দলগুলোর যৌথ সংবাদ সম্মেলনের পরই ধর্মমন্ত্রী এ ঘোষণা দেন।
ধর্মমন্ত্রীর মন্তব্যের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির মুখপাত্র ফরহাতুল্লাহ বাবর ও আইনমন্ত্রী ফারুক নায়েক বলেন, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ নিয়ে এখনো শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনাই করেনি পিপিপি। তিনি (ধর্মমন্ত্রী) কেবল নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখের কথা বলেছেন। নির্বাচন নিয়ে সরকার আগের অবস্থানেই আছে। মেয়াদ শেষ হলেই যথাযথ সময়ে নির্বাচন হবে।
পিপিপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ১৫ মার্চ। সংবিধান অনুযায়ী ১৪ মের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এ অর্থে ধর্মমন্ত্রীর ঘোষণা ঠিকই আছে বলে মন্তব্য করেন বাবর। আইনমন্ত্রী বলেন, শরিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক না করে এ মুহূর্তে কারো পক্ষেই নির্বাচনের সঠিক তারিখ জানানো সম্ভব নয়।
সরকারি এক সূত্র জানিয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে আগামী সপ্তাহে জাতীয় পরিষদ ও সিনেটে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, 'আগামী সোমবার থেকে পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের অধিবেশনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনা হবে।' ধর্মমন্ত্রীর ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) নেতা চৌধুরী নাসির আলী খান বলেছেন, তাঁর দল এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট।
এদিকে কাদরির লংমার্চের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ গতকাল সরকারের শরিক দলগুলোর সঙ্গে রাজধানী ইসলামাবাদে বৈঠক করেছেন। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। সূত্র : ডন, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
টক শোতে ধর্মমন্ত্রী ও জাতীয় পরিষদে পিপিপির চিফ হুইপ খুরশিদ বলেন, 'মে মাসের ৪, ৫ বা ৬ তারিখে সাধারণ নির্বাচন হতে পারে। আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে পারি, এ তারিখের হেরফের হবে না।' দ্রুত সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়ে বুধবার পাকিস্তানের প্রধান বিরোধী দলগুলোর যৌথ সংবাদ সম্মেলনের পরই ধর্মমন্ত্রী এ ঘোষণা দেন।
ধর্মমন্ত্রীর মন্তব্যের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির মুখপাত্র ফরহাতুল্লাহ বাবর ও আইনমন্ত্রী ফারুক নায়েক বলেন, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ নিয়ে এখনো শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনাই করেনি পিপিপি। তিনি (ধর্মমন্ত্রী) কেবল নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখের কথা বলেছেন। নির্বাচন নিয়ে সরকার আগের অবস্থানেই আছে। মেয়াদ শেষ হলেই যথাযথ সময়ে নির্বাচন হবে।
পিপিপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ১৫ মার্চ। সংবিধান অনুযায়ী ১৪ মের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এ অর্থে ধর্মমন্ত্রীর ঘোষণা ঠিকই আছে বলে মন্তব্য করেন বাবর। আইনমন্ত্রী বলেন, শরিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক না করে এ মুহূর্তে কারো পক্ষেই নির্বাচনের সঠিক তারিখ জানানো সম্ভব নয়।
সরকারি এক সূত্র জানিয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে আগামী সপ্তাহে জাতীয় পরিষদ ও সিনেটে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, 'আগামী সোমবার থেকে পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের অধিবেশনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনা হবে।' ধর্মমন্ত্রীর ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) নেতা চৌধুরী নাসির আলী খান বলেছেন, তাঁর দল এ ঘোষণায় সন্তুষ্ট।
এদিকে কাদরির লংমার্চের জন্য উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ গতকাল সরকারের শরিক দলগুলোর সঙ্গে রাজধানী ইসলামাবাদে বৈঠক করেছেন। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বৈঠকের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। সূত্র : ডন, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
No comments