আংশিক এমপিওভুক্তদের জন্য নতুন ফি-ভর্তিতে অতিরিক্ত ফি ফেরত দিতে হবে
ঢাকা মহানগরের আংশিক এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলামাধ্যমে ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন ও উন্নয়ন ফিসহ সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ আট হাজার এবং ইংরেজি সংস্করণে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নেওয়া যাবে। ভর্তির সময় নেওয়া বাকি টাকা ফেরত দিতে হবে।
অন্যদিকে ঢাকার এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে পূর্বনির্ধারিত পাঁচ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। কোনো প্রতিষ্ঠান এর চেয়ে বেশি টাকা আদায় করে থাকলে তা মাসিক বেতনের সঙ্গে সমন্বয় অথবা ফেরত দিতে হবে।
গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা করে, অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায়ের বিষয়ে করা তদন্ত কমিটির সুপারিশ পর্যালোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এত দিন মৌখিকভাবে বলা হলেও এখন আনুষ্ঠানিকভাবে বাড়তি টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এখন প্রতিষ্ঠানগুলোতে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।
আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিওবহির্ভূত শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্য কিছু বেশি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান। তবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই উন্নয়ন খাতে তিন হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ এস মাহমুদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক শফিকুর রহমান প্রমুখ।
গত ১৪ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান নীতিমালা ভঙ্গ করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে। আংশিক এমপিওভুক্ত হিসেবেখ্যাত মনিপুর স্কুল ও কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেই ভর্তিতে বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে আন্দোলন শুরু হওয়ার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি করে। এর প্রতিবেদনের আলোকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, আংশিক এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের কিছুসংখ্যক শিক্ষক সরকার থেকে বেতন পান। বাকি শিক্ষকেরা প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন।
গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা করে, অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায়ের বিষয়ে করা তদন্ত কমিটির সুপারিশ পর্যালোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এত দিন মৌখিকভাবে বলা হলেও এখন আনুষ্ঠানিকভাবে বাড়তি টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এখন প্রতিষ্ঠানগুলোতে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হবে।
আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিওবহির্ভূত শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্য কিছু বেশি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান। তবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই উন্নয়ন খাতে তিন হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ এস মাহমুদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক শফিকুর রহমান প্রমুখ।
গত ১৪ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান নীতিমালা ভঙ্গ করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে। আংশিক এমপিওভুক্ত হিসেবেখ্যাত মনিপুর স্কুল ও কলেজ, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেই ভর্তিতে বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে আন্দোলন শুরু হওয়ার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি করে। এর প্রতিবেদনের আলোকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, আংশিক এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের কিছুসংখ্যক শিক্ষক সরকার থেকে বেতন পান। বাকি শিক্ষকেরা প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন।
No comments