মনভোলানো খাবার আর সুরের আমেজে মাতোয়ারা কলকাতা by অমর সাহা
ময়মনসিং মুরগি ভাজা, চিটাগাং চিংড়ি শিক, মেঘনা ইলিশের ধনেপাতা ঝাল, মুরাদপুরের লেবু-নারকেল-মুরগি, বরিশালের চিংড়ি-পোলাও—নামগুলো কেমন চেনা চেনা মনে হচ্ছে? হ্যাঁ, বাংলাদেশের এসব রান্না কলকাতার দর্শকদের হাতে-কলমে দেখাচ্ছেন শেফ সুবীর কুমার দেব।
প্রথম আলো ও দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত মৈত্রীবন্ধন উৎসবের গানের আসরের পাশাপাশি ভোজনরসিকদের জন্য আয়োজন করা হয়েছে খাদ্য উৎসবের।
উৎসবের তৃতীয় দিন গতকাল শনিবার বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার এলগ্রিন রোডে ‘ওহ্ কলকাতা!’ রেস্তোরাঁয় আয়োজন করা হয় এই উৎসবের। উৎসব চলবে দুই দিন। উৎসবে দুই দেশের নানা খাবারের আয়োজন ছিল। বাংলাদেশি খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মিরপুর কাঁচকলা মাংসের টিকিয়া, ময়মনসিং মুরগি ভাজা, চিটাগাং চিংড়ি শিক, মেঘনা ইলিশের ধনেপাতা ঝাল, মুরাদপুরের লেবু-নারকেল-মুরগি, বরিশালের চিংড়ি-পোলাও, চাটুতে বোয়াল মাছ, রেয়াজি খাসি, শুঁটকি মাছের ঝাল ইত্যাদি।
রেস্তোরাঁর প্রধান শেফ সুবীর কুমার দেব প্রথম আলোকে জানান, বাংলাদেশে গিয়ে দেখে এসে এবার কলকাতায় আয়োজন করেছেন এ রান্নার।
এদিকে খাবারের পাশাপাশি উৎসবে ছিল সুরের আমেজ। গতকাল বাংলাদেশ ও ভারতের দুই প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লা ও উষা উথুপ গানে গানে মাতিয়ে রাখেন কলকাতার দর্শকদের। কলকাতার ঐতিহাসিক প্রিন্সেপঘাটের উন্মুক্ত মঞ্চে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভারতীয় বিমানবাহিনীর পূর্বাঞ্চলের প্রধান এয়ার মার্শাল এইচ বর্ধমান।
অনুষ্ঠান শুরুর আগে স্বাগত ভাষণে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার যুগ্ম সম্পাদক ঝিমলি মুখার্জি পান্ডে বলেন, ‘দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বের বন্ধনকে দৃঢ় করতে টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলোর এই প্রয়াস। আমরা আশা করি, এই উৎসব আমাদের দুই দেশের মৈত্রীবন্ধনকে দৃঢ় করবে।
উষা উথুপ এই উৎসবের আয়োজক টাইমস অব ইন্ডিয়া ও প্রথম আলোকে ধন্যবাদ জানান। গানও গেয়ে শোনান বাংলাদেশকে নিয়ে। তিনি বলেন, এই উৎসব দুই দেশের মানুষকে আরও কাছে আনবে।
এরপর মঞ্চে আসেন বাংলাদেশের প্রথিতযশা শিল্পী রুনা লায়লা। তাঁর গান মুগ্ধ করে কলকাতার দর্শকদের। উষা উথুপ ও রুনা লায়লার দ্বৈতকণ্ঠে গান হাজারো দর্শক-শ্রোতাকে মাতিয়ে রাখে।
ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বের বন্ধন দৃঢ় করতে এই মৈত্রীবন্ধন উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসব শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার, চলবে বুধবার পর্যন্ত।
আজ রোববার মৈত্রীবন্ধন উৎসবের চতুর্থ দিনে প্রিন্সেপঘাটের উন্মুক্ত মঞ্চে গান গাইবেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত লোকসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন ও ভারতের পার্বতী বাউল।
উৎসবের তৃতীয় দিন গতকাল শনিবার বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার এলগ্রিন রোডে ‘ওহ্ কলকাতা!’ রেস্তোরাঁয় আয়োজন করা হয় এই উৎসবের। উৎসব চলবে দুই দিন। উৎসবে দুই দেশের নানা খাবারের আয়োজন ছিল। বাংলাদেশি খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মিরপুর কাঁচকলা মাংসের টিকিয়া, ময়মনসিং মুরগি ভাজা, চিটাগাং চিংড়ি শিক, মেঘনা ইলিশের ধনেপাতা ঝাল, মুরাদপুরের লেবু-নারকেল-মুরগি, বরিশালের চিংড়ি-পোলাও, চাটুতে বোয়াল মাছ, রেয়াজি খাসি, শুঁটকি মাছের ঝাল ইত্যাদি।
রেস্তোরাঁর প্রধান শেফ সুবীর কুমার দেব প্রথম আলোকে জানান, বাংলাদেশে গিয়ে দেখে এসে এবার কলকাতায় আয়োজন করেছেন এ রান্নার।
এদিকে খাবারের পাশাপাশি উৎসবে ছিল সুরের আমেজ। গতকাল বাংলাদেশ ও ভারতের দুই প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লা ও উষা উথুপ গানে গানে মাতিয়ে রাখেন কলকাতার দর্শকদের। কলকাতার ঐতিহাসিক প্রিন্সেপঘাটের উন্মুক্ত মঞ্চে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভারতীয় বিমানবাহিনীর পূর্বাঞ্চলের প্রধান এয়ার মার্শাল এইচ বর্ধমান।
অনুষ্ঠান শুরুর আগে স্বাগত ভাষণে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার যুগ্ম সম্পাদক ঝিমলি মুখার্জি পান্ডে বলেন, ‘দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বের বন্ধনকে দৃঢ় করতে টাইমস অব ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের শীর্ষ দৈনিক প্রথম আলোর এই প্রয়াস। আমরা আশা করি, এই উৎসব আমাদের দুই দেশের মৈত্রীবন্ধনকে দৃঢ় করবে।
উষা উথুপ এই উৎসবের আয়োজক টাইমস অব ইন্ডিয়া ও প্রথম আলোকে ধন্যবাদ জানান। গানও গেয়ে শোনান বাংলাদেশকে নিয়ে। তিনি বলেন, এই উৎসব দুই দেশের মানুষকে আরও কাছে আনবে।
এরপর মঞ্চে আসেন বাংলাদেশের প্রথিতযশা শিল্পী রুনা লায়লা। তাঁর গান মুগ্ধ করে কলকাতার দর্শকদের। উষা উথুপ ও রুনা লায়লার দ্বৈতকণ্ঠে গান হাজারো দর্শক-শ্রোতাকে মাতিয়ে রাখে।
ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বের বন্ধন দৃঢ় করতে এই মৈত্রীবন্ধন উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসব শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার, চলবে বুধবার পর্যন্ত।
আজ রোববার মৈত্রীবন্ধন উৎসবের চতুর্থ দিনে প্রিন্সেপঘাটের উন্মুক্ত মঞ্চে গান গাইবেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত লোকসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন ও ভারতের পার্বতী বাউল।
No comments