চলছে স্টল গোছানোর কাজ
চারদিকে ঠুকঠাক আওয়াজ। কোথাও চলছে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ। আবার কোথাও চলছে ধুয়ে-মুছে সাফ করে মালামাল গোছানোর কাজ। প্রতিবছরের মতো চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এবার এটি ২০তম আয়োজন।
শুক্রবার বিকেলে এই মেলার উদ্বোধন করা হয়। মেলার উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মেলা উদ্বোধন করা হলেও এখনো চলছে স্টল এবং প্যাভিলিয়ন গোছানোর কাজ। দেশি-বিদেশি প্যাভিলিয়ন এবং স্টলগুলো মেলায় আসা দর্শনার্থী এবং ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে এখানো চলছে নানা প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম। মার্কস, ইউনিলিভার, মুসকান, পার্টেক্স ফার্নিচারসহ বিদেশি প্যাভিলিয়নগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
তবে ইতিমধ্যে বেচাকেনা শুরু করে দিয়েছে প্লাস্টিক কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া থাই ফুড, কিষোয়ান, খাবারের দোকান, জুতা, পোশাক, গৃহস্থালির সরঞ্জামসহ আরএফএল, তালুকদার গ্রুপের দোকানগুলোতে দেখা গেছে ছোট খাট ক্রেতাদের জটলা।
ভিড় ছিল অটবিসহ আসবাবপত্রের স্টলগুলোতে। বেচাকেনা না হলেও উদ্বোধনীর দিনেই ক্রেতারা খুঁজছিলেন পছন্দসই আসবাবের। খোঁজ নিচ্ছিলেন কোন স্টলে কত ভাগ ছাড় দিচ্ছে। মেলা উপলক্ষে নিয়োজিত অটবির ব্যবস্থাপক শেখ কামাল প্রথম আলোকে বলেন, সবেতো শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই ক্রেতাদের আগ্রহ দেখে মনে হচ্ছে মেলা জমবে ভালো।
উদ্বোধনীর দিনে কোন টিকেট ব্যবস্থা চালু রাখেনি আয়োজক কর্তৃপক্ষ। ছুটির দিন ছিল বলে অনেকেই বিনা টিকেটে মেলা ঘুরে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এবারের বাণিজ্য মেলার পার্টনার কান্ট্রি থাইল্যান্ড। এ ছাড়া মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দেশগুলো হচ্ছে ভারত, চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব-আমিরাত ও ইরান।
এবারের মেলায় ৩৮টি প্যাভিলিয়ন ও ২৩৯ টি স্টল থাকবে। এতে সাড়ে তিন শরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল দশটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে র্যাব ও পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্প থাকবে মেলা প্রাঙ্গণে। এ ছাড়া সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে সবসময়।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম প্রথম আলোকে বলেন, উদ্বোধনীর পরও চার পাঁচদিন চলে যায়, কিন্তু প্যাভেলিয়ন ও স্টলগুলোা প্রস্তুতি শেষ হয় না — এটি মেলার চরিত্র হয়ে গেছে। তবে শুক্রবার উদ্বোধনীর দিন মেলার প্রাঙ্গণ লোকে লোকারণ্য ছিল। আশা করছি দুএকদিনের মধ্যে আমরা জমজমাট মেলা দেখতে পাব।
তবে ইতিমধ্যে বেচাকেনা শুরু করে দিয়েছে প্লাস্টিক কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া থাই ফুড, কিষোয়ান, খাবারের দোকান, জুতা, পোশাক, গৃহস্থালির সরঞ্জামসহ আরএফএল, তালুকদার গ্রুপের দোকানগুলোতে দেখা গেছে ছোট খাট ক্রেতাদের জটলা।
ভিড় ছিল অটবিসহ আসবাবপত্রের স্টলগুলোতে। বেচাকেনা না হলেও উদ্বোধনীর দিনেই ক্রেতারা খুঁজছিলেন পছন্দসই আসবাবের। খোঁজ নিচ্ছিলেন কোন স্টলে কত ভাগ ছাড় দিচ্ছে। মেলা উপলক্ষে নিয়োজিত অটবির ব্যবস্থাপক শেখ কামাল প্রথম আলোকে বলেন, সবেতো শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই ক্রেতাদের আগ্রহ দেখে মনে হচ্ছে মেলা জমবে ভালো।
উদ্বোধনীর দিনে কোন টিকেট ব্যবস্থা চালু রাখেনি আয়োজক কর্তৃপক্ষ। ছুটির দিন ছিল বলে অনেকেই বিনা টিকেটে মেলা ঘুরে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এবারের বাণিজ্য মেলার পার্টনার কান্ট্রি থাইল্যান্ড। এ ছাড়া মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দেশগুলো হচ্ছে ভারত, চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব-আমিরাত ও ইরান।
এবারের মেলায় ৩৮টি প্যাভিলিয়ন ও ২৩৯ টি স্টল থাকবে। এতে সাড়ে তিন শরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল দশটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে র্যাব ও পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্প থাকবে মেলা প্রাঙ্গণে। এ ছাড়া সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে সবসময়।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম প্রথম আলোকে বলেন, উদ্বোধনীর পরও চার পাঁচদিন চলে যায়, কিন্তু প্যাভেলিয়ন ও স্টলগুলোা প্রস্তুতি শেষ হয় না — এটি মেলার চরিত্র হয়ে গেছে। তবে শুক্রবার উদ্বোধনীর দিন মেলার প্রাঙ্গণ লোকে লোকারণ্য ছিল। আশা করছি দুএকদিনের মধ্যে আমরা জমজমাট মেলা দেখতে পাব।
No comments