কালো টাকা সাদা করা-বন্ধ করতে হবে উৎসমুখ
কালো টাকা সাদা করার আরেকটি নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। জায়গাটি হচ্ছে পুঁজিবাজার। সম্প্রতি শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের পর সেখানে আস্থা ফিরিয়ে আনার শেষ চেষ্টা হিসেবে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে মনে করা যেতে পারে। গত কয়েক মাসের শেয়ারবাজার পরিস্থিতিতে দেশের নীতিনির্ধারকরাও চিন্তিত।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্যরাও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণ এবং বাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে জোর দিয়েছেন। টাকার রং সাদা বা কালো কোনো বিষয় নয়, শেয়ারবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনাটাই এখন সবচেয়ে জরুরি।
কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা অনেক দিন থেকেই চলে আসছে। দীর্ঘদিন থেকে প্রায় প্রতিবছরই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়। এবার সেই কালো টাকা পুঁজিবাজারের মাধ্যমে সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। অপ্রদর্শিত আয় বা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করলে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। অন্যদিকে এই অর্থ ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করলেও দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে কর। অর্থমন্ত্রী অপ্রদর্শিত আয় বাজারে আনার কথা স্পষ্ট করেই বলেছেন।
কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা সব সরকারের আমলেই হয়েছে। কালো টাকা সাদা করতে না পারলে সেই টাকা চলে যাবে ভোগ-বিলাসে। অথবা সে টাকা দেশের বাইরে পাচার হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কালো টাকা সমাজে অস্থিতিশীলতাও সৃষ্টি করতে পারে, আন্ডারওয়ার্ল্ডে সন্ত্রাসীদের দখলে চলে গিয়ে সন্ত্রাস ও দুষ্কৃতির মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে কালো টাকা সুস্থ অর্থনৈতিক বিনিয়োগের মাধ্যমে সাদা করার চেষ্টা হলে তা দেশের অভ্যন্তরে থেকে যাবে এবং দেশের কল্যাণে লাগবে। সব সরকারের কাছেই তাই কালো টাকা একটি বড় ধরনের সমস্যা। আবার এই কালো টাকা একটি বিশেষ শ্রেণীর হাতে থাকে। তাতে সামাজিক স্তরবিন্যাসে বড় ধরনের ফারাক তৈরি হয়। সামাজিক স্তরবিন্যাসের এই বিশাল ফারাক সমাজের জন্য কল্যাণকর নয়। সামাজিক এই ফারাক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার জন্যও কল্যাণকর নয়। অর্থমন্ত্রী সে দিকটিই নির্দেশ করার চেষ্টা করেছেন।
একটি জনকল্যাণমুখী সমাজব্যবস্থার জন্য সমাজ থেকে কালো টাকা সরাতে হবে। যে কালো টাকা আমাদের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়েছে, সে টাকা সাদা করতে হবে, পাশাপাশি বন্ধ করতে হবে কালো টাকার উৎস এবং তা বন্ধ করা গেলে কালো টাকার প্রবাহ এমনিতেই থেমে যাবে। তাতে সমাজেরই মঙ্গল। আপাতত যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেটা কার্যকর হলে এক ঢিলে দুই পাখি শিকারের মতো কালো টাকা যেমন সাদা করা গেল, তেমনি পুঁজিবাজারের হারানো সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার একটি চেষ্টাও করা গেল।
কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা অনেক দিন থেকেই চলে আসছে। দীর্ঘদিন থেকে প্রায় প্রতিবছরই কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়। এবার সেই কালো টাকা পুঁজিবাজারের মাধ্যমে সাদা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। অপ্রদর্শিত আয় বা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করলে ১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। অন্যদিকে এই অর্থ ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করলেও দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে কর। অর্থমন্ত্রী অপ্রদর্শিত আয় বাজারে আনার কথা স্পষ্ট করেই বলেছেন।
কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা সব সরকারের আমলেই হয়েছে। কালো টাকা সাদা করতে না পারলে সেই টাকা চলে যাবে ভোগ-বিলাসে। অথবা সে টাকা দেশের বাইরে পাচার হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কালো টাকা সমাজে অস্থিতিশীলতাও সৃষ্টি করতে পারে, আন্ডারওয়ার্ল্ডে সন্ত্রাসীদের দখলে চলে গিয়ে সন্ত্রাস ও দুষ্কৃতির মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। অন্যদিকে কালো টাকা সুস্থ অর্থনৈতিক বিনিয়োগের মাধ্যমে সাদা করার চেষ্টা হলে তা দেশের অভ্যন্তরে থেকে যাবে এবং দেশের কল্যাণে লাগবে। সব সরকারের কাছেই তাই কালো টাকা একটি বড় ধরনের সমস্যা। আবার এই কালো টাকা একটি বিশেষ শ্রেণীর হাতে থাকে। তাতে সামাজিক স্তরবিন্যাসে বড় ধরনের ফারাক তৈরি হয়। সামাজিক স্তরবিন্যাসের এই বিশাল ফারাক সমাজের জন্য কল্যাণকর নয়। সামাজিক এই ফারাক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার জন্যও কল্যাণকর নয়। অর্থমন্ত্রী সে দিকটিই নির্দেশ করার চেষ্টা করেছেন।
একটি জনকল্যাণমুখী সমাজব্যবস্থার জন্য সমাজ থেকে কালো টাকা সরাতে হবে। যে কালো টাকা আমাদের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়েছে, সে টাকা সাদা করতে হবে, পাশাপাশি বন্ধ করতে হবে কালো টাকার উৎস এবং তা বন্ধ করা গেলে কালো টাকার প্রবাহ এমনিতেই থেমে যাবে। তাতে সমাজেরই মঙ্গল। আপাতত যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেটা কার্যকর হলে এক ঢিলে দুই পাখি শিকারের মতো কালো টাকা যেমন সাদা করা গেল, তেমনি পুঁজিবাজারের হারানো সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার একটি চেষ্টাও করা গেল।
No comments