১২ মার্চের মহাসমাবেশ-বাধা ঠেকাতে প্রস্তুত বিএনপি by তানভীর সোহেল
১২ মার্চ মহাসমাবেশে সারা দেশ থেকে আসা নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে সকাল থেকে অবস্থান নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে বিএনপি। বিএনপির সূত্রে জানা গেছে, বাইরের জেলা থেকে আসা নেতা-কর্মীদের প্রবেশমুখে বাধা দেওয়া হতে পারে—এই আশঙ্কা থেকে এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ জন্য উত্তরা, গাবতলী, সায়েদাবাদ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী, বুড়িগঙ্গা সেতু ও সদরঘাটে থাকবেন দলের মহানগরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড শাখার নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া নগরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করারও পরিকল্পনা আছে দলটির।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, মূলত ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে দলীয় নেতা-কর্মীরা মহাসমাবেশে আসা ব্যক্তিদের অভ্যর্থনা জানাতে অবস্থান নেবেন। সকাল থেকে তাঁরা উপস্থিত থাকবেন।
এ জন্য আগে থেকে পুলিশের অনুমতি চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে বলেও দলীয় একটি সূত্র জানিয়েছে।
আবদুস সালাম জানান, গত ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির তৈরি হয়েছিল। এবার তা যেন না হয়, সে জন্য আগেই পুলিশকে অভ্যর্থনা কেন্দ্র খোলার কথা জানানো হবে এবং অনুমতি নিয়েই বিএনপি এটা করবে।
সমাবেশের স্থান চূড়ান্ত হয়নি: ১২ মার্চ চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশ কোথায় হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
দলটি মহাসমাবেশ করার জন্য পল্টন ময়দান, মানিক মিয়া এভিনিউ অথবা নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তা ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেছে। গতকাল পর্যন্ত এ ব্যাপারে দলটিকে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি।
তবে বিএনপির নেতারা মনে করছেন, নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই শেষ পর্যন্ত কর্মসূচি করতে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নয়াপল্টনের আশপাশের বিভিন্ন সড়কে কয়েকটি স্থানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে বড় পর্দায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্য শোনার ব্যবস্থা করা হবে। প্রতিটি স্থানে বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতাও থাকবেন।
এ ছাড়া মঞ্চের দেড় থেকে দুই কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত মাইক দেওয়ারও পরিকল্পনা আছে দলটির।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। এই দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট গত ১০ অক্টোবর থেকে রোডমার্চ কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম রোডমার্চটি সিলেটে গিয়ে শেষ হয়। এরপর ১৮ ও ১৯ অক্টোবর উত্তরাঞ্চল অভিমুখে, ২৬ ও ২৭ নভেম্বর খুলনা অভিমুখে রোডমার্চ হয়। সর্বশেষ জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে রোডমার্চের পর সমাবেশ থেকে খালেদা জিয়া ঢাকায় মহাসমাবেশে করার কর্মসূচি ঘোষণা দেন।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, মূলত ঢাকার প্রবেশপথগুলোতে দলীয় নেতা-কর্মীরা মহাসমাবেশে আসা ব্যক্তিদের অভ্যর্থনা জানাতে অবস্থান নেবেন। সকাল থেকে তাঁরা উপস্থিত থাকবেন।
এ জন্য আগে থেকে পুলিশের অনুমতি চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে বলেও দলীয় একটি সূত্র জানিয়েছে।
আবদুস সালাম জানান, গত ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ নিয়ে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির তৈরি হয়েছিল। এবার তা যেন না হয়, সে জন্য আগেই পুলিশকে অভ্যর্থনা কেন্দ্র খোলার কথা জানানো হবে এবং অনুমতি নিয়েই বিএনপি এটা করবে।
সমাবেশের স্থান চূড়ান্ত হয়নি: ১২ মার্চ চারদলীয় জোটের মহাসমাবেশ কোথায় হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
দলটি মহাসমাবেশ করার জন্য পল্টন ময়দান, মানিক মিয়া এভিনিউ অথবা নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তা ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন করেছে। গতকাল পর্যন্ত এ ব্যাপারে দলটিকে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি।
তবে বিএনপির নেতারা মনে করছেন, নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই শেষ পর্যন্ত কর্মসূচি করতে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নয়াপল্টনের আশপাশের বিভিন্ন সড়কে কয়েকটি স্থানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে বড় পর্দায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্য শোনার ব্যবস্থা করা হবে। প্রতিটি স্থানে বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতাও থাকবেন।
এ ছাড়া মঞ্চের দেড় থেকে দুই কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত মাইক দেওয়ারও পরিকল্পনা আছে দলটির।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। এই দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট গত ১০ অক্টোবর থেকে রোডমার্চ কর্মসূচি শুরু করে। প্রথম রোডমার্চটি সিলেটে গিয়ে শেষ হয়। এরপর ১৮ ও ১৯ অক্টোবর উত্তরাঞ্চল অভিমুখে, ২৬ ও ২৭ নভেম্বর খুলনা অভিমুখে রোডমার্চ হয়। সর্বশেষ জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে রোডমার্চের পর সমাবেশ থেকে খালেদা জিয়া ঢাকায় মহাসমাবেশে করার কর্মসূচি ঘোষণা দেন।
No comments