সরকার উৎখাতের চক্রান্ত-এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ হবে
সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান ও সরকার উৎখাতের ব্যর্থ চেষ্টার ঘটনা তদন্তে গঠিত সেনা তদন্ত আদালতের কাজ এক মাসের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। গত ২৮ ডিসেম্বর একজন ব্রিগেডিয়ারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের তদন্ত আদালত গঠন করা হয়।
পদস্থ একজন সেনা কর্মকর্তা গতকাল রাতে ফোনে প্রথম আলোকে বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত আদালতের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে পরে একটি ফিল্ড জেনারেল কোর্ট মার্শাল (সামরিক আদালত) গঠন করে অভিযুক্তদের বিচার হবে। এ-সংক্রান্ত সব তথ্য সময়মতো গণমাধ্যমকে জানানো হবে।
১৯ জানুয়ারি সেনাসদরের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অভ্যুত্থান-চেষ্টার সঙ্গে ১৪-১৬ জন কর্মকর্তার জড়িত থাকার তথ্য তাঁরা পেয়েছেন। তাঁরা মধ্যম সারির কর্মকর্তা।
সূত্র জানায়, তাঁদের মধ্যে ১১ জনের ফোনালাপ গোয়েন্দা সংস্থার হাতে আছে। পলাতক মেজর সৈয়দ জিয়াউল হকের সঙ্গে ফোনে তাঁরা কথা বলেছেন। এসব কর্মকর্তাকে চিহ্নিত করে লগ এরিয়ায় সংযুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
সেনাসূত্র জানায়, সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান এবং সরকার উৎখাতের ব্যর্থ চেষ্টার সব তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ-সংক্রান্ত কোনো তথ্য গোপন রাখা হবে না।
এদিকে এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত বলে চিহ্নিত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হককে ধরতে ব্যাপক তৎপরতা শুরু হয়েছে। পটুয়াখালীতে তাঁর শ্বশুরের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। সেখানে জিয়াকে পাওয়া যায়নি। রাজধানীর কয়েকটি স্থানেও জিয়ার খোঁজে অভিযান চালানো হয়েছে।
পটুয়াখালী অফিস জানায়, পটুয়াখালী শহরের সবুজবাগ এলাকায় জিয়ার শ্বশুর মোখলেছুর রহমানের বাসায় গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত পুলিশ দুই দফা অভিযান চালিয়েছে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় ও রাতে ওই বাসায় দুই দফা অভিযান চালিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ। জিয়ার শাশুড়ি, শ্যালক ও শ্যালকের স্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ তখন বাসায় ছিলেন না। জিয়ার নিকটাত্মীয়দের বাড়িতেও পুলিশ নজরদারি রাখছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, ওপরের নির্দেশে ওই বাসায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
মেজর জিয়ার শাশুড়ি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা হামিদা বেগম জানান, জিয়া পটুয়াখালীর এই বাসায় কখনো আসেননি।
১৯ জানুয়ারি সেনাসদরের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অভ্যুত্থান-চেষ্টার সঙ্গে ১৪-১৬ জন কর্মকর্তার জড়িত থাকার তথ্য তাঁরা পেয়েছেন। তাঁরা মধ্যম সারির কর্মকর্তা।
সূত্র জানায়, তাঁদের মধ্যে ১১ জনের ফোনালাপ গোয়েন্দা সংস্থার হাতে আছে। পলাতক মেজর সৈয়দ জিয়াউল হকের সঙ্গে ফোনে তাঁরা কথা বলেছেন। এসব কর্মকর্তাকে চিহ্নিত করে লগ এরিয়ায় সংযুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
সেনাসূত্র জানায়, সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান এবং সরকার উৎখাতের ব্যর্থ চেষ্টার সব তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ-সংক্রান্ত কোনো তথ্য গোপন রাখা হবে না।
এদিকে এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত বলে চিহ্নিত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হককে ধরতে ব্যাপক তৎপরতা শুরু হয়েছে। পটুয়াখালীতে তাঁর শ্বশুরের বাসায় পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। সেখানে জিয়াকে পাওয়া যায়নি। রাজধানীর কয়েকটি স্থানেও জিয়ার খোঁজে অভিযান চালানো হয়েছে।
পটুয়াখালী অফিস জানায়, পটুয়াখালী শহরের সবুজবাগ এলাকায় জিয়ার শ্বশুর মোখলেছুর রহমানের বাসায় গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত পুলিশ দুই দফা অভিযান চালিয়েছে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় ও রাতে ওই বাসায় দুই দফা অভিযান চালিয়ে তল্লাশি করে পুলিশ। জিয়ার শাশুড়ি, শ্যালক ও শ্যালকের স্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ তখন বাসায় ছিলেন না। জিয়ার নিকটাত্মীয়দের বাড়িতেও পুলিশ নজরদারি রাখছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, ওপরের নির্দেশে ওই বাসায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
মেজর জিয়ার শাশুড়ি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা হামিদা বেগম জানান, জিয়া পটুয়াখালীর এই বাসায় কখনো আসেননি।
No comments