ভুয়া ছাড়পত্রে পণ্য খালাস-তদন্ত চলছে, ৭ কনটেইনারের খালাস স্থগিত
ভুয়া ছাড়পত্রে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১১ কনটেইনার রাসায়নিক দ্রব্য খালাসের ঘটনায় তদন্ত চলছে। অভিযুক্ত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের আরও সাতটি কনটেইনারের পণ্য খালাস স্থগিত করে দিয়েছে শুল্ক কর্তৃপক্ষ। ভুয়া ছাড়পত্রের বিষয়টি ফাঁস হওয়ার পর গতকাল সোমবার ৬৮ লাখ টাকা শুল্ককর পরিশোধ করেছে অভিযুক্ত আমদানিকারকের প্রতিনিধি।
গত বৃহস্পতিবার ৬৮ লাখ টাকার শুল্ককর জমা দেওয়ার নকল ছাড়পত্র বানিয়ে ১১ কনটেইনার রাসায়নিক দ্রব্য খালাস করে নেয় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এঅ্যান্ডএস এজেন্সি। প্রায় এক কোটি ১১ লাখ টাকা মূল্যের এসব রাসায়নিক আমদানি করে ঢাকার নিউ সেভেন স্টার কেমিক্যাল। এই আমদানিকারকের পক্ষে পণ্য খালাসের দায়িত্ব পায় এঅ্যান্ডএস এজেন্সি। বিষয়টি নিয়ে প্রথম আলোতে গতকাল একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
এ ঘটনার পর গতকাল একই এঅ্যান্ডএস এজেন্সির এসিড ও রাসায়নিকভর্তি আরও পাঁচটি কনটেইনারের খালাস স্থগিত এবং ইলেকট্রনিকস পণ্যভর্তি দুটি কনটেইনার সিলগালা করা হয়েছে। এই সাতটি কনটেইনার যাচাই-বাছাই করে খালাস দেওয়া হবে বলে শুল্ক কর্মকর্তারা জানান।
গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় শুল্ক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার মো. মতিউর রহমান বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তে দোষীদের শনাক্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
গত বৃহস্পতিবার ১১ কনটেইনার পণ্য খালাসের সময় সিসিটি-১ গেটের কম্পিউটার কেন নষ্ট ছিল এবং নষ্ট থাকার পরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কেন জানানো হয়নি—বিষয়টি নিয়েও তদন্ত হচ্ছে বলে তিনি জানান।
এদিকে, ১১ কনটেইনারের ঘটনার পর বন্দরের আটটি গেট দিয়ে পণ্য খালাসের সময় নজরদারি বাড়াতে কড়াকড়ি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ।
এঅ্যান্ডএস এজেন্সি পরিচালনাকারী মো. শাহজাহান আলী শুল্ককর পরিশোধ করার পর গতকাল প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী (জে টি সরকার) জয়নাল আবেদীন এই অনিয়ম করেছেন।
এ ঘটনার পর গতকাল একই এঅ্যান্ডএস এজেন্সির এসিড ও রাসায়নিকভর্তি আরও পাঁচটি কনটেইনারের খালাস স্থগিত এবং ইলেকট্রনিকস পণ্যভর্তি দুটি কনটেইনার সিলগালা করা হয়েছে। এই সাতটি কনটেইনার যাচাই-বাছাই করে খালাস দেওয়া হবে বলে শুল্ক কর্মকর্তারা জানান।
গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় শুল্ক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার মো. মতিউর রহমান বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে তদন্ত হচ্ছে। তদন্তে দোষীদের শনাক্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
গত বৃহস্পতিবার ১১ কনটেইনার পণ্য খালাসের সময় সিসিটি-১ গেটের কম্পিউটার কেন নষ্ট ছিল এবং নষ্ট থাকার পরও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কেন জানানো হয়নি—বিষয়টি নিয়েও তদন্ত হচ্ছে বলে তিনি জানান।
এদিকে, ১১ কনটেইনারের ঘটনার পর বন্দরের আটটি গেট দিয়ে পণ্য খালাসের সময় নজরদারি বাড়াতে কড়াকড়ি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ।
এঅ্যান্ডএস এজেন্সি পরিচালনাকারী মো. শাহজাহান আলী শুল্ককর পরিশোধ করার পর গতকাল প্রথম আলোর কাছে দাবি করেন, তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী (জে টি সরকার) জয়নাল আবেদীন এই অনিয়ম করেছেন।
No comments