অহেতুক কৌতুক
মা বাঘ: তোমরা এতক্ষণ কোথায় ছিলে? বাচ্চা বাঘ: একটা মানুষ আমাদের দেখে গাছেউঠেছিল আর আমি তার নিচে ঘুরঘুর করছিলাম। মা বাঘ: তোমাদের না বলেছি খাবার নিয়ে কখনো খেলবে না! আপেলগাছে উঠে গাছ ঝাঁকিয়ে প্রচুর আপেল পাড়ল একটা কাঠবিড়ালি।তারপর নিচে এসে সে অবাক।
একটাও আপেল নেই মাটিতে! মাটিতে গুবরে পোকাকে জিজ্ঞেস করল, আপেল গেল কোথায় বলতে পারো?
—পারি।
—কে নিয়েছে?
—ইচ্ছে করে নিয়েছে কি না জানি না। তুমি যখন আপেল ফেলছিলে মাটিতে, তখন দেখলাম একটা শজারু বসেছিল গাছের নিচে।
এক বাদুড় উল্টো হয়ে ঝুলছিল গাছের ডালে। তার পাশেই আরেক বাদুড় পাখির মতো দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল। তাই দেখে ঝুলন্ত বাদুড়টা বলল, খবরদার, ও রকম কোরো না, তোমার মাথার রক্ত সব পায়ে নেমে আসবে।
নারকেলগাছের মাথায় বসে বানর। নিচের নদীদিয়ে ভেসে যেতে যেতে কুমির বলল, ওহে বানর, ওখানে বসে বসে কী করছ?
—আগে বিশ টাকা দাও তাহলে বলব। কুমির দিল।
—এবার বলো কী করছ ওখানে বসে?
—কীআর করব, নারকেলগাছের মাথায় বসে আছি।
—গাধা কোথাকার, সেটা তো আমিও দেখছি।
—গাধা হই আর যা-ই হই, তোমার মতো বুদ্ধিমানদের কাছ থেকে দিনে শ দেড়েক টাকা কামাই করছি এখানে বসে বসেই।
দুই ভেড়া কথা বলছে।
—আশ্চর্য, আজ আমরা মাত্র দুজন যে?
—আর বোলো না, সবাই গেছে পাশের গ্রামে। এক লোকের ঘুম আসে না। সে ভেড়া গোনে।
—পারি।
—কে নিয়েছে?
—ইচ্ছে করে নিয়েছে কি না জানি না। তুমি যখন আপেল ফেলছিলে মাটিতে, তখন দেখলাম একটা শজারু বসেছিল গাছের নিচে।
এক বাদুড় উল্টো হয়ে ঝুলছিল গাছের ডালে। তার পাশেই আরেক বাদুড় পাখির মতো দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল। তাই দেখে ঝুলন্ত বাদুড়টা বলল, খবরদার, ও রকম কোরো না, তোমার মাথার রক্ত সব পায়ে নেমে আসবে।
নারকেলগাছের মাথায় বসে বানর। নিচের নদীদিয়ে ভেসে যেতে যেতে কুমির বলল, ওহে বানর, ওখানে বসে বসে কী করছ?
—আগে বিশ টাকা দাও তাহলে বলব। কুমির দিল।
—এবার বলো কী করছ ওখানে বসে?
—কীআর করব, নারকেলগাছের মাথায় বসে আছি।
—গাধা কোথাকার, সেটা তো আমিও দেখছি।
—গাধা হই আর যা-ই হই, তোমার মতো বুদ্ধিমানদের কাছ থেকে দিনে শ দেড়েক টাকা কামাই করছি এখানে বসে বসেই।
দুই ভেড়া কথা বলছে।
—আশ্চর্য, আজ আমরা মাত্র দুজন যে?
—আর বোলো না, সবাই গেছে পাশের গ্রামে। এক লোকের ঘুম আসে না। সে ভেড়া গোনে।
No comments