সাগর-রুনির লাশ তোলার অনুমতি
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রায় আড়াই মাস পর কবর থেকে লাশ তোলার অনুমতি দিয়েছেন আদালত। র্যাবের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম বিকাশ কুমার সাহা সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে তাঁদের লাশ কবর থেকে তোলার নির্দেশ দেন।
একই সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য ওই আদেশের কপি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনোজ কুমার রায়ের কাছে পাঠিয়ে দেন তিনি।
সাংবাদিক দম্পতি হত্যাকাণ্ডের তদন্তে পুলিশের ব্যর্থতার পর তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া র্যাবের ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড ফরেনসিক উইংয়ের এএসপি মো. জাফর উল্লাহ গতকাল মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে কবর থেকে লাশ তোলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন।
র্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেন, তিনি মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে মামলার নথি পর্যালোচনা করে দেখেন যে হত্যাকাণ্ডের পর সাগর-রুনির লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে; কিন্তু (ভিসেরা) রাসায়নিক পরীক্ষা করে তা সংরক্ষণ করা হয়নি। ওই দুজনকে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনিকে হত্যার আগে কিছু খাওয়ানো হয়েছিল কি না, এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ভিসেরা সংরক্ষণ ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য লাশ কবর থেকে তোলা প্রয়োজন বলে দাবি করেন ওই কর্মকর্তা।
পরে ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনোজ কুমার রায় ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান অনুযায়ী আজিমপুর কবরস্থান থেকে লাশ তোলার সময় উপস্থিত থেকে ম্যাজিস্ট্রেরিয়াল দায়িত্ব পালনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুজ্জামানকে নিয়োগ দেন।
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে পুলিশ ব্যর্থতা স্বীকার করায় গত ১৮ এপ্রিল হাইকোর্ট র্যাবকে মামলাটি তদন্ত করতে নির্দেশ দেন। হাইকোর্ট এ মামলা তদন্ত করার জন্য ডিবি থেকে র্যাবে হস্তান্তরের জন্য আইজিপিকে নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন ৩০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতেও বলা হয়। সাগর-রুনি খুন হওয়ার পর আলামত সংরক্ষণে শেরেবাংলা নগর থানার ওসিসহ পুলিশের গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে আরো একটি কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে বলা হয়।
মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও তাঁর স্ত্রী এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনির লাশ গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে তাঁদের পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন রুনির ভাই।
সাংবাদিক দম্পতি হত্যাকাণ্ডের তদন্তে পুলিশের ব্যর্থতার পর তদন্তের দায়িত্ব পাওয়া র্যাবের ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড ফরেনসিক উইংয়ের এএসপি মো. জাফর উল্লাহ গতকাল মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে কবর থেকে লাশ তোলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন।
র্যাবের তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেন, তিনি মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে মামলার নথি পর্যালোচনা করে দেখেন যে হত্যাকাণ্ডের পর সাগর-রুনির লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে; কিন্তু (ভিসেরা) রাসায়নিক পরীক্ষা করে তা সংরক্ষণ করা হয়নি। ওই দুজনকে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনিকে হত্যার আগে কিছু খাওয়ানো হয়েছিল কি না, এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ভিসেরা সংরক্ষণ ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য লাশ কবর থেকে তোলা প্রয়োজন বলে দাবি করেন ওই কর্মকর্তা।
পরে ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনোজ কুমার রায় ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান অনুযায়ী আজিমপুর কবরস্থান থেকে লাশ তোলার সময় উপস্থিত থেকে ম্যাজিস্ট্রেরিয়াল দায়িত্ব পালনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহিদুজ্জামানকে নিয়োগ দেন।
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে পুলিশ ব্যর্থতা স্বীকার করায় গত ১৮ এপ্রিল হাইকোর্ট র্যাবকে মামলাটি তদন্ত করতে নির্দেশ দেন। হাইকোর্ট এ মামলা তদন্ত করার জন্য ডিবি থেকে র্যাবে হস্তান্তরের জন্য আইজিপিকে নির্দেশ দেন। মামলার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন ৩০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতেও বলা হয়। সাগর-রুনি খুন হওয়ার পর আলামত সংরক্ষণে শেরেবাংলা নগর থানার ওসিসহ পুলিশের গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে আরো একটি কমিটি গঠন করতে স্বরাষ্ট্রসচিবকে বলা হয়।
মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও তাঁর স্ত্রী এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনির লাশ গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে তাঁদের পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন রুনির ভাই।
No comments