ইলিয়াস নিখোঁজ রহস্য-এখনো ক্লু খুঁজছে র্যাব
বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলী এবং তাঁর গাড়িচালক আনসার নিখোঁজ হওয়ার সাত দিন পেরিয়ে গেলেও র্যাব বা পুলিশ এখন পর্যন্ত এ রহস্যের কোনো কিনারা করতে পারেনি। গত সোমবার রাতেও ঢাকা ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়েছে র্যাব। তবে তাদের প্রতিটি অভিযানই ব্যর্থ।
এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা দূরে থাক, কে বা কারা এ ঘটনার নেপথ্যে আছে তা-ও জানাতে পারেনি র্যাব।
এদিকে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা এ ঘটনায় ক্রমেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। গতকাল বিকেলে মাহমুদুর রহমান মান্না বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসভবনের গিয়ে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন।
তাহসিনা রুশদীর গতকালও কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমার আর বলার কিছুই নেই। যতবারই জিজ্ঞেস করবেন আমার কথা একটাই। আমি আমার স্বামীকে ফেরত চাই। আমার সন্তানরা বাবাকে না পেয়ে পাগলপ্রায়। ওরা লেখাপড়া করতে পারছে না। আমি জানি না সে কোথায় আছে, কেমন আছে। বাড়ির প্রতিটি মানুষই ছটফট করছে প্রতি মুহূর্তে। সবারই বুক হাহাকার করছে। সবাই জানতে চায়, ইলিয়াস আলী কোথায় আছেন, কেমন আছেন?'
র্যাব জানায়, ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করতে তাদের অনুসন্ধান আর তল্লাশি অভিযান অব্যাহত আছে। গত সোমবার রাতেও ঢাকা ও ঢাকার বাইরে একাধিক এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়েছে।
র্যাবের পরিচালক কমান্ডার সোহায়েল গতকাল কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে তাঁরা ইলিয়াস আলীর অবস্থানের ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত নন। কোনো স্পষ্ট ধারণাও পাননি তাঁরা। তবে যেখান থেকে যেভাবে যাই পাচ্ছেন, যথাযথ তাৎক্ষণিক গুরুত্ব দিয়ে তারা সেভাবে কাজ করছেন।
র্যাবের আরেক কর্মকর্তা জানান, মূলত তাঁদের কাছে ইলিয়াস আলীর অবস্থানের ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই। এরপরও তাঁরা এর ওর কথা শুনে অভিযান চালাচ্ছেন। ছাইয়ের গাদায় রত্ন খোঁজার মতোই তাঁদের এ অভিযান। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া ধারণার ওপর ভিত্তি করেই তাঁদের এ অভিযান চলছে। অনেক সময় এতে করে প্রত্যাশারও প্রতিফলন ঘটে। তবে কাজের সুবিধার্থে কোথায় অভিযান চালানো হচ্ছে সেটা প্রচারমাধ্যমে প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান তাঁরা। র্যাব কর্মকর্তার মতে, এতে করে ওই এলাকাবাসী এবং সংশ্লিষ্ট বাড়িগুলোর মালিক বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন।
পুলিশের আইজিপি খন্দকার হাসান মাহমুদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, তাঁদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। সর্বোচ্চ শক্তি আর কৌশল তাঁরা ব্যবহার করছেন ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ রহস্য উন্মোচন করতে। চেষ্টা চালাচ্ছেন চালকসহ তাঁদের দুজনকে উদ্ধার করতে।
এদিকে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনা এ ঘটনায় ক্রমেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। গতকাল বিকেলে মাহমুদুর রহমান মান্না বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসভবনের গিয়ে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন।
তাহসিনা রুশদীর গতকালও কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমার আর বলার কিছুই নেই। যতবারই জিজ্ঞেস করবেন আমার কথা একটাই। আমি আমার স্বামীকে ফেরত চাই। আমার সন্তানরা বাবাকে না পেয়ে পাগলপ্রায়। ওরা লেখাপড়া করতে পারছে না। আমি জানি না সে কোথায় আছে, কেমন আছে। বাড়ির প্রতিটি মানুষই ছটফট করছে প্রতি মুহূর্তে। সবারই বুক হাহাকার করছে। সবাই জানতে চায়, ইলিয়াস আলী কোথায় আছেন, কেমন আছেন?'
র্যাব জানায়, ইলিয়াস আলীকে খুঁজে বের করতে তাদের অনুসন্ধান আর তল্লাশি অভিযান অব্যাহত আছে। গত সোমবার রাতেও ঢাকা ও ঢাকার বাইরে একাধিক এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়েছে।
র্যাবের পরিচালক কমান্ডার সোহায়েল গতকাল কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা তাঁদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে তাঁরা ইলিয়াস আলীর অবস্থানের ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত নন। কোনো স্পষ্ট ধারণাও পাননি তাঁরা। তবে যেখান থেকে যেভাবে যাই পাচ্ছেন, যথাযথ তাৎক্ষণিক গুরুত্ব দিয়ে তারা সেভাবে কাজ করছেন।
র্যাবের আরেক কর্মকর্তা জানান, মূলত তাঁদের কাছে ইলিয়াস আলীর অবস্থানের ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই। এরপরও তাঁরা এর ওর কথা শুনে অভিযান চালাচ্ছেন। ছাইয়ের গাদায় রত্ন খোঁজার মতোই তাঁদের এ অভিযান। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া ধারণার ওপর ভিত্তি করেই তাঁদের এ অভিযান চলছে। অনেক সময় এতে করে প্রত্যাশারও প্রতিফলন ঘটে। তবে কাজের সুবিধার্থে কোথায় অভিযান চালানো হচ্ছে সেটা প্রচারমাধ্যমে প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান তাঁরা। র্যাব কর্মকর্তার মতে, এতে করে ওই এলাকাবাসী এবং সংশ্লিষ্ট বাড়িগুলোর মালিক বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন।
পুলিশের আইজিপি খন্দকার হাসান মাহমুদ গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, তাঁদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। সর্বোচ্চ শক্তি আর কৌশল তাঁরা ব্যবহার করছেন ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ রহস্য উন্মোচন করতে। চেষ্টা চালাচ্ছেন চালকসহ তাঁদের দুজনকে উদ্ধার করতে।
No comments