ডেসটিনির এমডিসহ চার পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ
গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ ও কম্পানির টাকা ব্যাংক হিসাব থেকে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে জমা করার অভিযোগে গতকাল মঙ্গলবার এমএলএম কম্পানি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের চার পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
ডেসটিনির বিষয়ে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে দুদকের গঠিত তদন্ত কমিটি গতকাল পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। এর আগে গত ২৭ মে ডেসটিনির ১২ পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশ পেয়ে গতকাল সকাল ১০টার দিকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হন ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন, পরিচালক গোফরানুল হক ও পরিচালক সাইদুর রহমান। দুদকের উপপরিচালক মোজাহার আলী সরদার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. তৌফিক তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
ডেসটিনির পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ প্রসঙ্গে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, ডেসটিনির দুর্নীতি-অনিয়ম প্রমাণিত হলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি ডেসটিনির চার পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন কার্যালয়ের বাইরে এসে সংবাদকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। 'গণমাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতেই পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগের যদি প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে অপরাধী যত বড়ই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।' বলেন তিনি।
কবে নাগাদ তদন্তের রিপোর্ট পাওয়া যাবে- এ প্রশ্নের জবাবে গোলাম রহমান বলেন, 'শত শত কোটি টাকার লেনদেনের কথা শোনা যাচ্ছে। এটা বড় অনুসন্ধানের ব্যাপার। প্রয়োজনীয় নথি হাতে পেলে আমরা নিশ্চিত হতে পারব। এটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। বিষয়টির সঙ্গে সাধারণ মানুষের স্বার্থ জড়িত, তাই দুদক বিষয়টিতে জোর দিচ্ছে।'
নোটিশ অনুযায়ী ডেসটিনির ১২ পরিচালকের মধ্যে আজ বুধবার দুদকে হাজির হবেন পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, তারিকুল হুদা সরকার ও ইরফান আহমেদ। বৃহস্পতিবার হাজির হবেন পরিচালক হোসনে আরা ইসলাম, ফারাহ দিবা, মিতু রানী বিশ্বাস ও সেলিনা রহমান।
দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মানিলন্ডারিং, অবৈধ ব্যাংকিং ও প্রতারণাসহ বেশ কিছু বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সূত্র আরো জানায়, ডেসটিনি ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে এমডি রফিকুল আমীন, সভাপতি সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল হারুন-অর-রশিদসহ ১২ পরিচালকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রায় ১০০ কোটি টাকা স্থানান্তরের অভিযোগ রয়েছে। দুদক মনে করছে, এটি মানিলন্ডারিং অপরাধ। এ কারণেই দুদক তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
নোটিশ পেয়ে গতকাল সকাল ১০টার দিকে সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হন ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন, পরিচালক গোফরানুল হক ও পরিচালক সাইদুর রহমান। দুদকের উপপরিচালক মোজাহার আলী সরদার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. তৌফিক তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
ডেসটিনির পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ প্রসঙ্গে দুদকের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, ডেসটিনির দুর্নীতি-অনিয়ম প্রমাণিত হলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি ডেসটিনির চার পরিচালককে জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন কার্যালয়ের বাইরে এসে সংবাদকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। 'গণমাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতেই পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগের যদি প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে অপরাধী যত বড়ই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।' বলেন তিনি।
কবে নাগাদ তদন্তের রিপোর্ট পাওয়া যাবে- এ প্রশ্নের জবাবে গোলাম রহমান বলেন, 'শত শত কোটি টাকার লেনদেনের কথা শোনা যাচ্ছে। এটা বড় অনুসন্ধানের ব্যাপার। প্রয়োজনীয় নথি হাতে পেলে আমরা নিশ্চিত হতে পারব। এটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। বিষয়টির সঙ্গে সাধারণ মানুষের স্বার্থ জড়িত, তাই দুদক বিষয়টিতে জোর দিচ্ছে।'
নোটিশ অনুযায়ী ডেসটিনির ১২ পরিচালকের মধ্যে আজ বুধবার দুদকে হাজির হবেন পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, তারিকুল হুদা সরকার ও ইরফান আহমেদ। বৃহস্পতিবার হাজির হবেন পরিচালক হোসনে আরা ইসলাম, ফারাহ দিবা, মিতু রানী বিশ্বাস ও সেলিনা রহমান।
দুদকের তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মানিলন্ডারিং, অবৈধ ব্যাংকিং ও প্রতারণাসহ বেশ কিছু বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সূত্র আরো জানায়, ডেসটিনি ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে এমডি রফিকুল আমীন, সভাপতি সাবেক সেনাপ্রধান লে. জেনারেল হারুন-অর-রশিদসহ ১২ পরিচালকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রায় ১০০ কোটি টাকা স্থানান্তরের অভিযোগ রয়েছে। দুদক মনে করছে, এটি মানিলন্ডারিং অপরাধ। এ কারণেই দুদক তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। পরিচালকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
No comments