উজ্জ্বল ত্বকের জন্য by তৌহিদা শিরোপা
সুৃন্দর ত্বক মানেই কি ফর্সা ত্বক? না, স্বাস্থ্যোজ্জ্বল, দাগহীন, মসৃণ ত্বকই সবার কাম্য। পুষ্টিকর খাবার, পর্যাপ্ত ঘুম ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা—এসবের সমন্বয় হলেই আপনার ত্বক হয়ে উঠবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। ম্যাজিক মিরর বিউটি স্যালনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা হালিম হাই জানান, প্রতিদিনের জীবন যাপনের ওপর নির্ভর করে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক, বিশেষ করে খাদ্যাভ্যাসের ওপর।
খাবারের তালিকায় প্রচুর ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার থাকতে হবে। গরমে রসাল ফল অনেকটা পানির অভাব পূরণ করে। দিনে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি খেতে হবে। এ ছাড়া চা বা কফির বদলে গ্রিন-টি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম দরকার। সবকিছু একটু নিয়ম মেনে চলতে পারলেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। আর বাড়িতে ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করলে শরীর সুস্থ থাকবে। রক্ত চলাচল ভালো হবে। তবে এর জন্য ব্যায়ামাগারে যেতে হবে—এমন কোনো কথা নেই।
এবার জেনে আসি ত্বকের যত্নের কথা। ফারজানা হালিম হাই মনে করেন, ত্বক পরিষ্কার, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিং অবশ্যই প্রতিদিন করতে হবে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দেখা যায়, মুখে তেল নিঃসৃত হয়েছে। আঙুল দিয়ে তা মিশিয়ে দিতে হবে। এরপর বাইরে যাওয়ার আগে মৃদু ক্লেনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। রোদে বেরোলে সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করুন। দুই-তিন ঘণ্টা পর মুখ ধুয়ে আবার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। সে কারণে ব্যাগে ছোট সানস্ক্রিন লোশন ও ফেসওয়াশ রাখা প্রয়োজন।
এ ছাড়া ত্বকের যত্নে বেশ কিছু ফেসপ্যাকও নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
শুষ্ক ত্বকের জন্য
অর্ধেক পাকা কলা, দুই চামচ মধু ও এক চামচ চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে, বিশেষ করে ভারী কোনো মেকআপ ব্যবহারের পর এ ফেসপ্যাক বেশ কার্যকর।
স্বাভাবিক ত্বকের জন্য
১৫ থেকে ১৬টি আমন্ড বাদাম এক গ্লাস দুধে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে আমন্ড সরিয়ে দুধ খেয়ে ফেলতে পারেন। আমন্ডগুলো ভালোভাবে পেস্ট করে মুখে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজারের কাজ করবে। ত্বকও পরিষ্কার হবে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
কমলার রস ও লেবুর রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে ব্রাশ দিয়ে মুখে লাগাতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এ মিশ্রণ ব্যবহার করলে ব্রণ ও লোমকূপের সমস্যা কমে যাবে।
এ ছাড়া অ্যালোভেরার জেল সব ধরনের ত্বকের জন্য উপকারী। ত্বক পরিষ্কার করার পাশাপাশি রোদে পোড়া ভাব দূর করে। তবে সম্ভব হলে প্রতি মাসে অন্তত একবার দক্ষ কারও কাছে ফেসিয়াল বা ম্যাসাজ করাবেন। খেয়াল রাখবেন, এটি যেন খুব আলতোভাবে করা হয়। তা না হলে হিতে বিপরীত হবে।
এবার জেনে আসি ত্বকের যত্নের কথা। ফারজানা হালিম হাই মনে করেন, ত্বক পরিষ্কার, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিং অবশ্যই প্রতিদিন করতে হবে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দেখা যায়, মুখে তেল নিঃসৃত হয়েছে। আঙুল দিয়ে তা মিশিয়ে দিতে হবে। এরপর বাইরে যাওয়ার আগে মৃদু ক্লেনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। রোদে বেরোলে সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করুন। দুই-তিন ঘণ্টা পর মুখ ধুয়ে আবার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। সে কারণে ব্যাগে ছোট সানস্ক্রিন লোশন ও ফেসওয়াশ রাখা প্রয়োজন।
এ ছাড়া ত্বকের যত্নে বেশ কিছু ফেসপ্যাকও নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
শুষ্ক ত্বকের জন্য
অর্ধেক পাকা কলা, দুই চামচ মধু ও এক চামচ চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে, বিশেষ করে ভারী কোনো মেকআপ ব্যবহারের পর এ ফেসপ্যাক বেশ কার্যকর।
স্বাভাবিক ত্বকের জন্য
১৫ থেকে ১৬টি আমন্ড বাদাম এক গ্লাস দুধে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে আমন্ড সরিয়ে দুধ খেয়ে ফেলতে পারেন। আমন্ডগুলো ভালোভাবে পেস্ট করে মুখে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজারের কাজ করবে। ত্বকও পরিষ্কার হবে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
কমলার রস ও লেবুর রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে ব্রাশ দিয়ে মুখে লাগাতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এ মিশ্রণ ব্যবহার করলে ব্রণ ও লোমকূপের সমস্যা কমে যাবে।
এ ছাড়া অ্যালোভেরার জেল সব ধরনের ত্বকের জন্য উপকারী। ত্বক পরিষ্কার করার পাশাপাশি রোদে পোড়া ভাব দূর করে। তবে সম্ভব হলে প্রতি মাসে অন্তত একবার দক্ষ কারও কাছে ফেসিয়াল বা ম্যাসাজ করাবেন। খেয়াল রাখবেন, এটি যেন খুব আলতোভাবে করা হয়। তা না হলে হিতে বিপরীত হবে।
No comments