কর ফাঁকিবাজদের ধরলেই পুরস্কার
কর ফাঁকি দিয়ে আর রেহাই পাওয়া যাবে না। নতুন অর্থবছরে কর ফাঁকিবাজ ও অসাধু করদাতাদের ধরতে তদন্ত জোরদার করা হচ্ছে। তাঁদের অবৈধ সম্পদ ও আয়ের খোঁজে মাঠে থাকবেন রাজস্ব কর্মকর্তারা। কর ফাঁকি প্রতিরোধ ও অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে সাফল্য দেখানো কর কর্মকর্তাদের জন্য আগামী অর্থবছরে পুরস্কারের ঘোষণা থাকছে।
আগামী ৭ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে ২০১২-১৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট তুলে ধরার সময়ই এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দেবেন বলে জানা গেছে।
রাজস্ব বোর্ডের সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, কর ফাঁকিবাজ ও অবৈধ সম্পদের মালিকদের কর ফাঁকি রোধ করতে ঝুঁকিপূর্ণ করদাতাদের একটি তালিকাসংবলিত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার ঘোষণা থাকছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। এ ছাড়া গাড়ির নিবন্ধন নবায়নে আরোপ করা হচ্ছে প্রায় দ্বিগুণ কর। একই সঙ্গে নতুন অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রের সুদের ওপর আরোপিত করহারও কমানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২০১২-১৩ অর্থবছরে আয়কর আদায়ে ব্যাপক সংস্কারের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। এ জন্য বাজেটে থাকছে সুস্পষ্ট ঘোষণা। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত তাঁর বাজেট বক্তৃতায় আয়কর আদায়ের নানা পরিকল্পনার কথা তুলে ধরবেন। এর মধ্যে থাকছে অসাধু ও ফাঁকিবাজ করদাতাদের বিরুদ্ধে অডিট বা তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করা। এ জন্য গঠন করা হবে ঝুঁকিপূর্ণ রাজস্ব অডিট তথ্যভাণ্ডার। তবে সুখবর থাকছে বেশি করদাতাদের জন্য। নির্ধারিত করের চেয়ে কোনো ব্যক্তি বেশি আয়কর পরিশোধ করলে তা ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থাও থাকছে নতুন বছরের বাজেটে।
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের সব কর অফিস এবং সব করদাতার সম্পদের বিবরণী অনলাইনে তালিকাভুক্ত করার ঘোষণা থাকবে। এ জন্য সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এবং করের ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম গড়ে তোলার ঘোষণাও থাকছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, রাজস্ব বাড়াতে গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে বাড়তি কর আদায়ের উদ্যোগও থাকবে বাজেটে। বর্তমানে সিসিভেদে গাড়ির নিবন্ধন নবায়নের ওপর যে ফি ধার্য রয়েছে, তা নতুন অর্থবছরে বাড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ করা হচ্ছে। আর এফবিসিসিআই, বিজিএমইএসহ দেশের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর আয়ের ওপর আরোপিত করের বিধান বাতিলের জোর দাবি থাকলেও শেষ পর্যন্ত করমুক্তি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া কর প্রত্যাহার হচ্ছে না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের।
রাজস্ব বোর্ডের সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, কর ফাঁকিবাজ ও অবৈধ সম্পদের মালিকদের কর ফাঁকি রোধ করতে ঝুঁকিপূর্ণ করদাতাদের একটি তালিকাসংবলিত তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলার ঘোষণা থাকছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। এ ছাড়া গাড়ির নিবন্ধন নবায়নে আরোপ করা হচ্ছে প্রায় দ্বিগুণ কর। একই সঙ্গে নতুন অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রের সুদের ওপর আরোপিত করহারও কমানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২০১২-১৩ অর্থবছরে আয়কর আদায়ে ব্যাপক সংস্কারের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। এ জন্য বাজেটে থাকছে সুস্পষ্ট ঘোষণা। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত তাঁর বাজেট বক্তৃতায় আয়কর আদায়ের নানা পরিকল্পনার কথা তুলে ধরবেন। এর মধ্যে থাকছে অসাধু ও ফাঁকিবাজ করদাতাদের বিরুদ্ধে অডিট বা তদন্ত কার্যক্রম জোরদার করা। এ জন্য গঠন করা হবে ঝুঁকিপূর্ণ রাজস্ব অডিট তথ্যভাণ্ডার। তবে সুখবর থাকছে বেশি করদাতাদের জন্য। নির্ধারিত করের চেয়ে কোনো ব্যক্তি বেশি আয়কর পরিশোধ করলে তা ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থাও থাকছে নতুন বছরের বাজেটে।
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের সব কর অফিস এবং সব করদাতার সম্পদের বিবরণী অনলাইনে তালিকাভুক্ত করার ঘোষণা থাকবে। এ জন্য সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এবং করের ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম গড়ে তোলার ঘোষণাও থাকছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, রাজস্ব বাড়াতে গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে বাড়তি কর আদায়ের উদ্যোগও থাকবে বাজেটে। বর্তমানে সিসিভেদে গাড়ির নিবন্ধন নবায়নের ওপর যে ফি ধার্য রয়েছে, তা নতুন অর্থবছরে বাড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ করা হচ্ছে। আর এফবিসিসিআই, বিজিএমইএসহ দেশের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর আয়ের ওপর আরোপিত করের বিধান বাতিলের জোর দাবি থাকলেও শেষ পর্যন্ত করমুক্তি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া কর প্রত্যাহার হচ্ছে না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের।
No comments