ঘুরে আসুন- বেলাভূমে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় উপভোগ- কুয়াকাটার গঙ্গামতি
সমুদ্র্রপারের বেলাভূমে দাঁড়িয়ে
সূর্যোদয়ের মনোরম দৃশ্য কার না ভাল লাগে! আর এই বিরল দৃশ্য চোখজুড়ে দেখার
সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না কুয়াকাটায় আসা পর্যটক-দর্শনার্থীসহ কেউই।
এ কারণে গঙ্গামতি লেকপাড়ে এখন প্রতিদিন কাকডাকা ভোরে ভিড় করেন অসংখ্য
পর্যটক-দর্শনাথর্ী। কুয়াকাটা সৈকতের বেলাভূমের শূন্য পয়েন্টে নেমেই সোজা
পূর্বদিকে, প্রায় আট কিলোমিটার পথ। কেউ হেঁটে, আবার কেউ ভাড়াটে মোটরসাইকেলে
চেপে যান গঙ্গামতি লেকপাড়ে। লেকটির দু'দিকেই জড়ো হন প্রতিদিন শত শত
পর্যটক-দর্শনার্থী। শীত, গ্রীষ্ম আর বর্ষা। সব সময় এখানে আসেন
প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ। তাঁরা নয়নভরে দেখেন সমুদ্রস্নাত সূর্যের উদয়। হাঁটেন
খালি পায়ে বেলাভূমে। যেন সম্পূর্ণ উপভোগ করতে চান এখানে আগতরা। আর এ কারণে
কুয়াকাটার পাশাপাশি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে গঙ্গামতি স্পটের। গোটা
এলাকাজুড়ে পর্যটনপলস্নী গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে সরকারের প থেকে।
ইতোমধ্যে করা হয়েছে উপজেলা সদর থেকে কুয়াকাটাগামী বিকল্প সড়ক। মাত্র একটি
ফেরি পার হয়ে যাওয়া যায় গঙ্গামতি সৈকতে। করা হয়েছে লেকটির উপরে একটি
গার্ডার ব্রিজ। লেকের দু'দিকে রয়েছে সংরতি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। পাখিদের
মিলনমেলা বসে শেষ বিকেলে। যেন কে কার আগে গনত্মব্যে ফিরছে এমন কিচিরমিচির
আওয়াজে মুখর থাকে সন্ধ্যারও অনেক পর পর্যনত্ম। প্রকৃতির এই অপার সৌন্দর্য
দেখতে আসুন আপনিও_ এমন প্রত্যাশা এখানকার সাধারণ মানুষের।
_মেজবাহউদ্দিন মাননু, কলাপাড়া
নৈসর্গিক সৌন্দর্যের মাঝে সূর্যাস্ত দর্শন
হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপ
নিঝুম দ্বীপের শোভাময় সমুদ্রতীরে সূর্যাসত্মের দৃশ্য প্রকৃতির সৌন্র্দয ভা-ারের এক অপরূপ সৃষ্টি। দিবসের অবসানের এ যেন এক বিদায়বেলার অনন্য উপহার। প্রদীপ্ত সূর্য সারাদিন ধরে আলো ছড়ায়। তার পরে নিঝুম দ্বীপের সাগর ও নদীর তীরে নেমে আসে অনত্মঃবেলার মুহূর্ত। রক্তরাগ ছড়িয়ে পড়ে দিগনত্ম থেকে দিগনত্মে। নিঝুম দ্বীপের ঊর্মিমুখর জলরাশিতে সে যেন এক অপূর্ব দৃশ্যপট রচনা করে। মনে হয় কে যেন নদীর বুকে রাশি রাশি সোনা ছড়িয়ে দিয়েছে। নদীর ঢেউয়ের দোলায় সে তরল স্বর্ণ প্রবাহ এগিয়ে চলে সমুদ্র সঙ্গমে। নিঝুম দ্বীপের সূর্যাসত্মের দৃশ্যটি প্রকৃতির এক অনুপম উপহার হিসাবে প্রতিনিয়ত দ্বীপবাসী প্রাণ ভরে উপভোগ করে। সূর্য যখন অসত্ম যায় তখন নিঝুম দ্বীপের পশ্চিম প্রানত্মে নদীর তীরের সমুদ্রসৈকত তখন মাধুরীর সঙ্গী হয়ে সোনালি রূপ ধারণ করে দ্বীপবাসীর চিত্তে জাগায় এক অপরূপ শিহরণ। নোয়াখালীর মূল ভূখ- থেকে বিছিন্ন বঙ্গোপসাগরের ব েঅবস্থিত বাংলাদেশের এক দ্বীপ জনপদ হাতিয়া। হাতিয়ার সর্বদেিণ বিছিন্ন আরেক উপদ্বীপ নিঝুম দ্বীপ। এর নৈসর্গিক সৌন্দর্য, বিশাল বনরাজি, অজস্র হরিণের অবাধ বিচরণ, রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, জলোচ্ছ্বাস উপো করে দুর্দানত্ম সাহস নিয়ে মানবেতর জীবন যাপনকারী জেলেদের বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আহরণ, শুঁটকি শুকানো, সূর্যোদয়_সূর্যাসত্ম, সমুদ্রসৈকত ইত্যাদি দারম্নণভাবে আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। জ্যোৎস্নার আলোয় জোয়ার-ভাটার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য এক স্বগর্ীয় অনুভূতির সৃষ্টি করে। জ্যোৎস্নার আলোয় ফেনিল ঊর্মিমালার শীর্ষে যেন মণি-মুক্তা জ্বল জ্বল করে জ্বলতে থাকে।
_গিয়াসউদ্দিন ফরহাদ, নোয়াখালী
_মেজবাহউদ্দিন মাননু, কলাপাড়া
নৈসর্গিক সৌন্দর্যের মাঝে সূর্যাস্ত দর্শন
হাতিয়ার নিঝুমদ্বীপ
নিঝুম দ্বীপের শোভাময় সমুদ্রতীরে সূর্যাসত্মের দৃশ্য প্রকৃতির সৌন্র্দয ভা-ারের এক অপরূপ সৃষ্টি। দিবসের অবসানের এ যেন এক বিদায়বেলার অনন্য উপহার। প্রদীপ্ত সূর্য সারাদিন ধরে আলো ছড়ায়। তার পরে নিঝুম দ্বীপের সাগর ও নদীর তীরে নেমে আসে অনত্মঃবেলার মুহূর্ত। রক্তরাগ ছড়িয়ে পড়ে দিগনত্ম থেকে দিগনত্মে। নিঝুম দ্বীপের ঊর্মিমুখর জলরাশিতে সে যেন এক অপূর্ব দৃশ্যপট রচনা করে। মনে হয় কে যেন নদীর বুকে রাশি রাশি সোনা ছড়িয়ে দিয়েছে। নদীর ঢেউয়ের দোলায় সে তরল স্বর্ণ প্রবাহ এগিয়ে চলে সমুদ্র সঙ্গমে। নিঝুম দ্বীপের সূর্যাসত্মের দৃশ্যটি প্রকৃতির এক অনুপম উপহার হিসাবে প্রতিনিয়ত দ্বীপবাসী প্রাণ ভরে উপভোগ করে। সূর্য যখন অসত্ম যায় তখন নিঝুম দ্বীপের পশ্চিম প্রানত্মে নদীর তীরের সমুদ্রসৈকত তখন মাধুরীর সঙ্গী হয়ে সোনালি রূপ ধারণ করে দ্বীপবাসীর চিত্তে জাগায় এক অপরূপ শিহরণ। নোয়াখালীর মূল ভূখ- থেকে বিছিন্ন বঙ্গোপসাগরের ব েঅবস্থিত বাংলাদেশের এক দ্বীপ জনপদ হাতিয়া। হাতিয়ার সর্বদেিণ বিছিন্ন আরেক উপদ্বীপ নিঝুম দ্বীপ। এর নৈসর্গিক সৌন্দর্য, বিশাল বনরাজি, অজস্র হরিণের অবাধ বিচরণ, রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, জলোচ্ছ্বাস উপো করে দুর্দানত্ম সাহস নিয়ে মানবেতর জীবন যাপনকারী জেলেদের বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আহরণ, শুঁটকি শুকানো, সূর্যোদয়_সূর্যাসত্ম, সমুদ্রসৈকত ইত্যাদি দারম্নণভাবে আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। জ্যোৎস্নার আলোয় জোয়ার-ভাটার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য এক স্বগর্ীয় অনুভূতির সৃষ্টি করে। জ্যোৎস্নার আলোয় ফেনিল ঊর্মিমালার শীর্ষে যেন মণি-মুক্তা জ্বল জ্বল করে জ্বলতে থাকে।
_গিয়াসউদ্দিন ফরহাদ, নোয়াখালী
No comments