ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির নেতারা ব্যবসায় ব্যস্ত শতাধিক নেতা-কর্মী ছাত্রদলে by এ বি এম রিপন
লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় গত এক বছরে ছাত্রলীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, সংগঠনের কয়েকজন নেতা সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেন্ডার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁরা সংগঠন ছেড়েছেন।
ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের দাবি, সুবিধাবঞ্চিত কিছু কর্মী সংগঠন ত্যাগ করেছেন। তবে তাঁরা কী ধরনের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, তা নেতারা ব্যাখ্যা করেননি।
রায়পুর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা ইউছুফ আজম সিদ্দিকী বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রলীগের কোনো তৎপরতা নেই। বাধ্য হয়ে সক্রিয় নেতা-কর্মীরা ছাত্রদলে যোগ দিচ্ছেন। এ অবস্থা চলতে থাকলে রায়পুর ছাত্রলীগ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে।
সংগঠনের সূত্র জানায়, উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আহমেদ জাহিদ ওরফে মানিক। তিনি গত নভেম্বরে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করে ছাত্রদলে যোগ দেন। দল ছাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগকে ব্যবহার করে গুটি কয়েক নেতা ফায়দা লুটছে। তারা তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করে না। দলকে সুসংহত না করে সারাক্ষণ ধান্দা নিয়ে ব্যস্ত থাকে।’ পৌর শহরের ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন হামিদুর রহমান ওরফে বাবলু। তিনি গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির স্থানীয় সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়ার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে ছাত্রদলে যোগ দেন। তাঁর সঙ্গে ২৫-৩০ জন কর্মীও ছাত্রদলে যোগ দেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রলীগের নেতাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে পাওয়া যায় না। তারা লাইনচ্যুত হয়ে উল্টো পথে হাঁটছে।
চরমোহনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি রিয়াদ হোসেন মাস ছয়েক আগে ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন। বর্তমানে ইউনিয়ন ছাত্রদলের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ হোসেন সাত মাস আগে ছাত্রদলে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি ছাত্রদলের একই ওয়ার্ডের যুগ্ম আহ্বায়ক। ৫ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রকি আট মাস আগে ছাত্রদলে যোগ দেন। এখন তিনি ওই ওয়ার্ডের ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
রায়পুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের একাদশ শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিলেন শাহাদাত হোসেন ওরফে জাকির। এখন তিনি পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
রায়পুর পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সোহরাব হোসেন সুজন ভূঁইয়া দাবি করেন, গত এক বছরে ছাত্রলীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটির নেতা রয়েছেন ৫০ জন। ছাত্রলীগের নেতাদের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন তাঁরা।
সংগঠন সূত্র জানায়, ২০১০ সালের ১৬ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের নেতারা পাঁচ সদস্যের রায়পুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এতে মারুফ বিন জাকারিয়াকে আহ্বায়ক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় আবদুলাহ আল মামুন, টুটুল মৃধা, ওমর ফারুক ওরফে এ্যানি ও রাশেদুল ইসলাম ওরফে জুলহাসকে। একই দিন পৌর ছাত্রলীগের কমিটিও ঘোষণা করা হয়। এতে আহ্বায়ক করা হয় রিয়াজ উদ্দিন ভূঁইয়াকে। যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় মিরাজুল ইসলাম, মহিউদ্দিন বিপু, সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ওরফে বাবু ও মাহিদুর রহমান ওরফে রিয়াজকে।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদুল ইসলাম ওরফে জুলহাস বিয়ে করে এখন সংসার করছেন। তিনি কোমল পানীয়র ব্যবসা করেন। যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুলাহ আল মামুন ইউপি সদস্য হওয়ায় তিনি সালিস-দরবার করেই সময় কাটান। অপর যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক ওরফে এ্যানি প্রায়ই চলে যান তাবলিগ জামায়াতে।
পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক মিরাজুল ইসলাম ব্যস্ত ঠিকাদারি নিয়ে। অপর যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বিপু দীর্ঘদিন ধরে রায়পুরে আসেন না। আর সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ব্যস্ত নিজের ব্যবসা নিয়ে। তিনি ঢাকায় ঝুট ব্যবসা করেন।
ছাত্রলীগের নেতাদের এসব কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাবেক নেতা কামরুল হাসান বলেন, আট-নয় মাস আগে পৌরসভার বাজার ইজারার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। পৌর ছাত্রলীগের এক নেতার নেতৃত্বে কয়েকজন দরপত্রের শিডিউল কাউকে কিনতে দেননি। গত এক বছরে ছাত্রলীগের নেতারা কমপক্ষে পাঁচটি দরপত্র নিয়ন্ত্রণ করেছেন বলে অভিযোগ করেন কামরুল।
সুবিধাবঞ্চিত কিছু কর্মী দল ত্যাগ করেছেন দাবি করে পৌর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘টেন্ডার নিয়ে মাঝেমধ্যে দৌড়াদৌড়ি করি সত্যি। তবে কমিটি হওয়ার পর থেকে আমি দলীয় সব কর্মকাণ্ডে আছি। আমি সহযোগী তিন যুগ্ম আহ্বায়ককে দলীয় কর্মকাণ্ডে পাশে পাচ্ছি না। প্রতিটি ওয়ার্ডে আমাদের দলীয় কর্মকাণ্ড চলছে।’
নিজেদের কিছু উদাসীনতার কথা স্বীকার করে পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বিপু দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত। এ ছাড়া সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ও মাহিদুর রহমান রিয়াজ রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়।’
জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মারুফ বিন জাকারিয়া বলেন, ‘যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন ইউপি সদস্য হওয়ায় সে ব্যস্ত সেখানে। আমি দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি। তা ছাড়া উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগের কিছু নেতা ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
রায়পুর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা ইউছুফ আজম সিদ্দিকী বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রলীগের কোনো তৎপরতা নেই। বাধ্য হয়ে সক্রিয় নেতা-কর্মীরা ছাত্রদলে যোগ দিচ্ছেন। এ অবস্থা চলতে থাকলে রায়পুর ছাত্রলীগ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে।
সংগঠনের সূত্র জানায়, উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আহমেদ জাহিদ ওরফে মানিক। তিনি গত নভেম্বরে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করে ছাত্রদলে যোগ দেন। দল ছাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগকে ব্যবহার করে গুটি কয়েক নেতা ফায়দা লুটছে। তারা তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করে না। দলকে সুসংহত না করে সারাক্ষণ ধান্দা নিয়ে ব্যস্ত থাকে।’ পৌর শহরের ২ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন হামিদুর রহমান ওরফে বাবলু। তিনি গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির স্থানীয় সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়ার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে ছাত্রদলে যোগ দেন। তাঁর সঙ্গে ২৫-৩০ জন কর্মীও ছাত্রদলে যোগ দেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ছাত্রলীগের নেতাদের দলীয় কর্মকাণ্ডে পাওয়া যায় না। তারা লাইনচ্যুত হয়ে উল্টো পথে হাঁটছে।
চরমোহনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি রিয়াদ হোসেন মাস ছয়েক আগে ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন। বর্তমানে ইউনিয়ন ছাত্রদলের আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ হোসেন সাত মাস আগে ছাত্রদলে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি ছাত্রদলের একই ওয়ার্ডের যুগ্ম আহ্বায়ক। ৫ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রকি আট মাস আগে ছাত্রদলে যোগ দেন। এখন তিনি ওই ওয়ার্ডের ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
রায়পুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের একাদশ শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিলেন শাহাদাত হোসেন ওরফে জাকির। এখন তিনি পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
রায়পুর পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সোহরাব হোসেন সুজন ভূঁইয়া দাবি করেন, গত এক বছরে ছাত্রলীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কমিটির নেতা রয়েছেন ৫০ জন। ছাত্রলীগের নেতাদের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে ছাত্রদলে যোগ দিয়েছেন তাঁরা।
সংগঠন সূত্র জানায়, ২০১০ সালের ১৬ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের নেতারা পাঁচ সদস্যের রায়পুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেন। এতে মারুফ বিন জাকারিয়াকে আহ্বায়ক এবং যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় আবদুলাহ আল মামুন, টুটুল মৃধা, ওমর ফারুক ওরফে এ্যানি ও রাশেদুল ইসলাম ওরফে জুলহাসকে। একই দিন পৌর ছাত্রলীগের কমিটিও ঘোষণা করা হয়। এতে আহ্বায়ক করা হয় রিয়াজ উদ্দিন ভূঁইয়াকে। যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয় মিরাজুল ইসলাম, মহিউদ্দিন বিপু, সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ওরফে বাবু ও মাহিদুর রহমান ওরফে রিয়াজকে।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদুল ইসলাম ওরফে জুলহাস বিয়ে করে এখন সংসার করছেন। তিনি কোমল পানীয়র ব্যবসা করেন। যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুলাহ আল মামুন ইউপি সদস্য হওয়ায় তিনি সালিস-দরবার করেই সময় কাটান। অপর যুগ্ম আহ্বায়ক ওমর ফারুক ওরফে এ্যানি প্রায়ই চলে যান তাবলিগ জামায়াতে।
পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক মিরাজুল ইসলাম ব্যস্ত ঠিকাদারি নিয়ে। অপর যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বিপু দীর্ঘদিন ধরে রায়পুরে আসেন না। আর সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ব্যস্ত নিজের ব্যবসা নিয়ে। তিনি ঢাকায় ঝুট ব্যবসা করেন।
ছাত্রলীগের নেতাদের এসব কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাবেক নেতা কামরুল হাসান বলেন, আট-নয় মাস আগে পৌরসভার বাজার ইজারার জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। পৌর ছাত্রলীগের এক নেতার নেতৃত্বে কয়েকজন দরপত্রের শিডিউল কাউকে কিনতে দেননি। গত এক বছরে ছাত্রলীগের নেতারা কমপক্ষে পাঁচটি দরপত্র নিয়ন্ত্রণ করেছেন বলে অভিযোগ করেন কামরুল।
সুবিধাবঞ্চিত কিছু কর্মী দল ত্যাগ করেছেন দাবি করে পৌর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘টেন্ডার নিয়ে মাঝেমধ্যে দৌড়াদৌড়ি করি সত্যি। তবে কমিটি হওয়ার পর থেকে আমি দলীয় সব কর্মকাণ্ডে আছি। আমি সহযোগী তিন যুগ্ম আহ্বায়ককে দলীয় কর্মকাণ্ডে পাশে পাচ্ছি না। প্রতিটি ওয়ার্ডে আমাদের দলীয় কর্মকাণ্ড চলছে।’
নিজেদের কিছু উদাসীনতার কথা স্বীকার করে পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বিপু দীর্ঘদিন ধরে অনুপস্থিত। এ ছাড়া সালাউদ্দিন আহাম্মেদ ও মাহিদুর রহমান রিয়াজ রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়।’
জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মারুফ বিন জাকারিয়া বলেন, ‘যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল্লাহ আল মামুন ইউপি সদস্য হওয়ায় সে ব্যস্ত সেখানে। আমি দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি। তা ছাড়া উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগের কিছু নেতা ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।’
No comments